ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
পুতিনের সহচরী, মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় থাকা কে এই লাস্যময়ী?
সুন্দরী ও লাস্যময়ী মার্গারিটা সিমোনিয়ান একজন রাশিয়ান সাংবাদিক, টেলিভিশন প্রযোজক। তিনি প্রধানত রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পক্ষে তথ্য প্রচার ও প্রোপাগান্ডার নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।
তিনি রাশিয়ার প্রভাবশালী রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ‘আরটি’ (সাবেক রাশিয়া টুডে) এবং সংবাদ সংস্থা ‘রসিয়া সেগোদন্যা’র প্রধান সম্পাদক।
৪৪ বছর বয়সি এই লাস্যময়ীকে আন্তর্জাতিক মহলে ‘পুতিনের প্রোপাগান্ডা বিভাগের প্রধান’ হিসেবে দেখা হয়। আর এ ভূমিকার কারণেই তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছেন।
পেশাগত জীবন ও আরটি-এর নেতৃত্ব
সিমোনিয়ান ২০০৫ সালে আরটি-এর প্রথম প্রধান সম্পাদক হিসেবে নিযুক্ত হন। আরটি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম- যা ইংরেজি, আরবি এবং স্প্যানিশ ভাষায় সম্প্রচার করে এবং বিশ্বজুড়ে রাশিয়ান নীতির পক্ষে প্রচারণা চালানোর
জন্য পরিচিত। আরটি নিয়মিতভাবে পশ্চিমা দেশগুলো, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সমালোচনা করে এবং রাশিয়ার পক্ষ থেকে বিশ্বমঞ্চে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে। প্রোপাগান্ডার ভূমিকা সিমোনিয়ানকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে গণ্য করা হয়। তার নেতৃত্বে আরটি এমন অনেক কনটেন্ট তৈরি করেছে, যা পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং দেশগুলোর বিরুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে জোরালোভাবে তুলে ধরেছে। বিশেষ করে, ইউক্রেনের সংঘাত, সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইস্যুতে রাশিয়ার ভূমিকাকে আরটিতে পক্ষপাতমূলকভাবে উপস্থাপন করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা মার্গারিটা সিমোনিয়ানকে ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়। এ নিষেধাজ্ঞা মূলত ইউক্রেনের যুদ্ধের সময় রাশিয়ার প্রোপাগান্ডা প্রচারের জন্য আরটি এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর ভূমিকার কারণে
জারি করা হয়। নিষেধাজ্ঞার ফলে সিমোনিয়ানের অর্থনৈতিক ও ভ্রমণ সংক্রান্ত কিছু স্বাধীনতা সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। ব্যক্তিগত জীবন আর্মেনিয়ান বংশোদ্ভূত মার্গারিটা সিমোনিয়ান রাশিয়ায় মূলত সাংবাদিকতা পেশার মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তিনি রাশিয়ায় তার প্রভাবশালী অবস্থানের কারণে সমর্থন এবং সমালোচনা দুই-ই পেয়েছেন। সমর্থকরা তাকে রাশিয়ার স্বার্থ রক্ষার এক দৃঢ় কণ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করে। তবে সমালোচকরা তাকে ভ্লাদিমির পুতিনের প্রোপাগান্ডার মুখপাত্র বলে অভিহিত করেন। মার্গারিটা সিমোনিয়ান রুশ প্রেসিডেন্টের প্রোপাগান্ডা যন্ত্রের অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি এবং তার প্রচারমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছেন। সূত্র: বিবিসি
জন্য পরিচিত। আরটি নিয়মিতভাবে পশ্চিমা দেশগুলো, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সমালোচনা করে এবং রাশিয়ার পক্ষ থেকে বিশ্বমঞ্চে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে। প্রোপাগান্ডার ভূমিকা সিমোনিয়ানকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে গণ্য করা হয়। তার নেতৃত্বে আরটি এমন অনেক কনটেন্ট তৈরি করেছে, যা পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং দেশগুলোর বিরুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে জোরালোভাবে তুলে ধরেছে। বিশেষ করে, ইউক্রেনের সংঘাত, সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইস্যুতে রাশিয়ার ভূমিকাকে আরটিতে পক্ষপাতমূলকভাবে উপস্থাপন করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা মার্গারিটা সিমোনিয়ানকে ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়। এ নিষেধাজ্ঞা মূলত ইউক্রেনের যুদ্ধের সময় রাশিয়ার প্রোপাগান্ডা প্রচারের জন্য আরটি এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর ভূমিকার কারণে
জারি করা হয়। নিষেধাজ্ঞার ফলে সিমোনিয়ানের অর্থনৈতিক ও ভ্রমণ সংক্রান্ত কিছু স্বাধীনতা সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। ব্যক্তিগত জীবন আর্মেনিয়ান বংশোদ্ভূত মার্গারিটা সিমোনিয়ান রাশিয়ায় মূলত সাংবাদিকতা পেশার মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তিনি রাশিয়ায় তার প্রভাবশালী অবস্থানের কারণে সমর্থন এবং সমালোচনা দুই-ই পেয়েছেন। সমর্থকরা তাকে রাশিয়ার স্বার্থ রক্ষার এক দৃঢ় কণ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করে। তবে সমালোচকরা তাকে ভ্লাদিমির পুতিনের প্রোপাগান্ডার মুখপাত্র বলে অভিহিত করেন। মার্গারিটা সিমোনিয়ান রুশ প্রেসিডেন্টের প্রোপাগান্ডা যন্ত্রের অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি এবং তার প্রচারমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছেন। সূত্র: বিবিসি