
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্ত্রীর মোবাইলের পাসওয়ার্ড চাইতে পারেন না স্বামী: হাইকোর্ট

বিচারিক আদালতে তারেক-জোবাইদার বিচারে নানা অসঙ্গতি: হাইকোর্ট

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

রাজসাক্ষী হিসেবে সহায়তার শর্তে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমা করেছে ট্রাইব্যুনাল

১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসর

কুমিল্লায় ধর্ষণের শিকার নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও অনলাইন থেকে ছবি-ভিডিও সরানোর নির্দেশ

ওয়াকফ মামলা শুনানির জন্য হাইকোর্টে পৃথক বেঞ্চ গঠিত
৭৩-পূর্ব সীমানার ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি

১৯৭০-৭৩ সালের নির্বাচনি এলাকার সীমানা যেভাবে নির্ধারিত ছিল ঠিক সেইভাবে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় আইনজীবী সমিতি।
শনিবার সুপ্রিমকোর্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনটির সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ্ মো. খসরুজ্জামান। এ সময় সমিতির ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল মো. সাহেদ আলী জিন্নাহসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় আইনজীবী সমিতি হচ্ছে দেশের সমগ্র বার অ্যাসোসিয়েশনের নির্দলীয় ফেডারেশন।
শাহ্ মো. খসরুজ্জামান বলেন, ক্ষমতাসীন সরকারের প্রভাবে নির্বাচনি এলাকার সীমানা লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। নতুন সীমানা নির্ধারণ বাস্তবমুখী ও গ্রহণযোগ্য করতে হবে। যেন জাতির কাছে এ বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। দেশে সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য জরুরি ভিত্তিতে নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনের বিকল্প নেই। এ জন্য
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। খসরুজ্জামান বলেন, সংঘাতবিহীন নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীরা যেন অংশগ্রহণ করতে পারে এরকম ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি। রিটার্নিং অফিসার (ডিসি) প্রত্যেকে নির্বাচনি এলাকায় অঞ্চলভিত্তিক একই মঞ্চে প্রার্থীদের পরিচিতি সভার আয়োজন করবেন। তিনি নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় পোস্টার ও লিফলেট ছাপিয়ে টাঙানো ও প্রচারের ব্যবস্থা করবেন। খরচ সম্মিলিতভাবে প্রার্থীরা বহন করবে। এতে যোগ্য ব্যক্তিদের প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ সৃষ্টি হবে। এতে ভোটাররা কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত হবেন। এরূপ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনীতিতে নতুন ধারা সৃষ্টি হবে। অন্তবর্তীকালীন সরকার দেশকে আরও এগিয়ে নিতে পারবেন বলে জাতি বিশ্বাস করে। এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন সংস্কার কমিশনে বৈজ্ঞানিক নির্বাচন পদ্ধতির
প্রস্তাব দাখিল করে জাতীয় আইনজীবী সমিতি। বৈজ্ঞানিক নির্বাচন পদ্ধতিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, এটা অটুট রাখতে হবে।
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। খসরুজ্জামান বলেন, সংঘাতবিহীন নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীরা যেন অংশগ্রহণ করতে পারে এরকম ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি। রিটার্নিং অফিসার (ডিসি) প্রত্যেকে নির্বাচনি এলাকায় অঞ্চলভিত্তিক একই মঞ্চে প্রার্থীদের পরিচিতি সভার আয়োজন করবেন। তিনি নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় পোস্টার ও লিফলেট ছাপিয়ে টাঙানো ও প্রচারের ব্যবস্থা করবেন। খরচ সম্মিলিতভাবে প্রার্থীরা বহন করবে। এতে যোগ্য ব্যক্তিদের প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ সৃষ্টি হবে। এতে ভোটাররা কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত হবেন। এরূপ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনীতিতে নতুন ধারা সৃষ্টি হবে। অন্তবর্তীকালীন সরকার দেশকে আরও এগিয়ে নিতে পারবেন বলে জাতি বিশ্বাস করে। এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন সংস্কার কমিশনে বৈজ্ঞানিক নির্বাচন পদ্ধতির
প্রস্তাব দাখিল করে জাতীয় আইনজীবী সমিতি। বৈজ্ঞানিক নির্বাচন পদ্ধতিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, এটা অটুট রাখতে হবে।