
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাজারে কাঁকরোলের কেজি ১৪০, বেগুনের সেঞ্চুরি

আইএমএফের ঋণের বাকি দুই কিস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জুনে

কিস্তি ছাড়ের সমঝোতা হয়নি, আলোচনা চলবে

মে থেকে সারা দেশে ডিম-মুরগির উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা

স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন

বাজেট বাস্তবায়নই এখন বড় চ্যালেঞ্জ, জুনের মধ্যে ব্যয় করতে হবে ৪.২৬ লাখ কোটি টাকা

সবচেয়ে বেশি বেনামি ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ, দ্বিতীয় বেক্সিমকো
৬০ কোটি টাকা ঋণ পাচ্ছে বেক্সিমকো

শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের জন্য বেক্সিমকো গ্রুপকে ৬০ কোটি টাকার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সচিবালয়ে বেক্সিমকো গ্রুপের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধে যৌথভাবে ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ।
শ্রমসচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে এক বার্তায় জানান, বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রম অসন্তোষ নিরসনের জন্য গত মাসের বেতন পরিশোধে ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বেক্সিমকো গ্রুপের পরিচালক (অর্থ ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স) ওসমান কায়সার চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শ্রম মন্ত্রণালয় ১০ কোটি ও অর্থ বিভাগ ৫০ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে দেবে। ঋণ পেতে কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে। তার জন্য ১-২ দিন
সময় লাগবে। আমাদের শ্রমিকদের বেতন দিতে ৮০ কোটি টাকা লাগবে। বাকি ২০ কোটি টাকা আমরা নিজেরা ব্যবস্থা করব।’ তিনি বলেন, ‘কাঁচামাল আমদানি করতে না পারায় শ্রমিকদের একরকম বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। তাতে গত তিন মাসে বেতন-ভাতা বাবদ ৩৫০ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। বর্তমান যে পরিস্থিতি তাতে কারখানা বন্ধ করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। তবে সরকার কারখানা খোলা রাখতে বলেছে। অথচ কাঁচামাল আমদানির বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দিচ্ছে না। কারখানা চলতে দিলে ধীরে ধীরে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে। আর শ্রমিকদের ব্যস্ত রাখতে সাবকন্ট্রাক্টে কিছু কাজ এনেছিলাম। তবে কয়েক দিন পরপর শ্রমিকদের বিক্ষোভের কারণে সেগুলো করা সম্ভব হচ্ছে না।’ এদিকে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বেতন দিতে না পারায় বেক্সিমকো গ্রুপের একাধিক কারখানায় অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ওই সময় বেতন দিতে রাষ্ট্রমালিকানাধীন জনতা ব্যাংক ৫৫ কোটি টাকা ঋণ ছাড় করে। যদিও জনতা ব্যাংকে গ্রুপটির ২৩ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকার ঋণের মধ্যে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা এখন খেলাপি।
সময় লাগবে। আমাদের শ্রমিকদের বেতন দিতে ৮০ কোটি টাকা লাগবে। বাকি ২০ কোটি টাকা আমরা নিজেরা ব্যবস্থা করব।’ তিনি বলেন, ‘কাঁচামাল আমদানি করতে না পারায় শ্রমিকদের একরকম বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। তাতে গত তিন মাসে বেতন-ভাতা বাবদ ৩৫০ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। বর্তমান যে পরিস্থিতি তাতে কারখানা বন্ধ করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। তবে সরকার কারখানা খোলা রাখতে বলেছে। অথচ কাঁচামাল আমদানির বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দিচ্ছে না। কারখানা চলতে দিলে ধীরে ধীরে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে। আর শ্রমিকদের ব্যস্ত রাখতে সাবকন্ট্রাক্টে কিছু কাজ এনেছিলাম। তবে কয়েক দিন পরপর শ্রমিকদের বিক্ষোভের কারণে সেগুলো করা সম্ভব হচ্ছে না।’ এদিকে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বেতন দিতে না পারায় বেক্সিমকো গ্রুপের একাধিক কারখানায় অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ওই সময় বেতন দিতে রাষ্ট্রমালিকানাধীন জনতা ব্যাংক ৫৫ কোটি টাকা ঋণ ছাড় করে। যদিও জনতা ব্যাংকে গ্রুপটির ২৩ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকার ঋণের মধ্যে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা এখন খেলাপি।