ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিউইয়র্কে এলে গ্রেপ্তার হবেন নেতানিয়াহু, ঘোষণা মামদানির
ভিসা নিয়ে বাংলাদেশিদের সুখবর দিল ভারত
পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে ব্যাপক গোলাগুলি, নিহত ২৩
রেস্তোরাঁয় এসে খাবার খাচ্ছে মাছ
ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহকারী আরেক কোম্পানির নাম ফাঁস
সৌদি আরবকে বন্ধু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র থেকে শক্তিশালী এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে সৌদি আরব
২৬ মামলা জিতলেন ভুয়া আইনজীবী
একজন তরুণ তার বুদ্ধিমত্তা আর যুক্তির জোরে আদালতে এক এক করে ২৬টি মামলায় জয়লাভ করেন। তার এমন প্রশংসনীয় সাফল্যের কথা শুনে অনেকেই মুগ্ধ হয়েছেন, চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে তার সুনাম। কিন্তু হঠাৎ করেই একদিন ফাঁস হয়ে যায় চাঞ্চল্যকর এক তথ্য।
জানা যায়, ধুরন্দর ওই তরুণ আসলে কোনো আইনজীবীই নন, বরং একজন আইনজীবীর ছদ্মবেশে থাকা প্রতারক! কারণ আদালতে দাঁড়ানোর মতো তার কাছে কোনো বৈধ প্রশিক্ষণ বা সার্টিফিকেট নেই। বরং এতদিন তিনি প্রতারণার মাধ্যমে একজন প্রকৃত আইনজীবীর পরিচয় ব্যবহার করে এমন অবৈধ আইন চর্চা করেছেন।
সাড়া জাগানো এই ঘটনাটি ঘটে আফ্রিকার দেশ কেনিয়ায়। আর ঘটনাটি প্রকাশ্যে নিয়ে আসে দেশটির আইনজীবী সমিতি-লা সোসাইটি অব কেনিয়া। তারা
প্রকৃত আইনজীবী ব্রায়ান মুয়েন্ডা এনটুইগার পরিচয় ব্যবহার করা এই প্রতারকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেন। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, প্রশিক্ষণ না থাকা সত্ত্বেও তিনি বহু মামলা জিতে আলোচনায় চলে আসেন। আর এর পর থেকে অনেকেই তাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা ও সমর্থন জানাতে থাকেন। ঘটনাটি কেনিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলে। অনেকে ক্ষুব্ধ হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে সমর্থন জানানো লোকের সংখ্যাও নেহাৎ কম নয়। দেশের কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন কোটু তাকে-অপ্রচলিত পথে সফল হওয়া মেধাবী তরুণ হিসেবে আখ্যা দেয়। একই সঙ্গে সে সমর্থন আদায় করে নেয় নাইরোবির বিতর্কিত সাবেক গভর্নর মাইক সোনকোওয়ের। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ভিডিও বার্তায় প্রকাশ্যে ওই অভিযুক্ত ভুয়া আইজীবী ব্রায়ান
মুয়েন্ডার পক্ষে অবস্থান নেন। পরে অবশ্য গভর্নর মাইক সেমানকোওকে পাশে পেয়ে সবার দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন ওই অভিযুক্ত ভুয়া আইনজীবী। এ সময় তিনি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ভুল বোঝাবুঝি অবসানের প্রত্যয় জানান। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে করা সব অভিযোগ মোটেই সত্য নয় বলে দাবি করেন। এছাড়া পুলিশের সঙ্গে দেখা করে তিনি সবধরনের ভুল বোঝাবুঝি অবসানের ইচ্ছার কথা জানান। আর এর পরপরই আলোচিত ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো ভাইরাল হয়ে যায়। তবে তার পক্ষে সাধারণ মানুষের এমন সমর্থনও দেখা গেছে। কিন্তু সবকিছুর পরেও কঠোর এই প্রতারকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয় দেশটির বিভিন্ন সরকারি সংস্থা। কেনিয়ার জনস্বার্থ প্রসিকিউটর রেনসন মুলেলে ইনগোঙ্গা অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দ্রুত
তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া ঘোষণা দেওয়ার পরই আত্মগোপনে চলে যায় অভিযুক্ত ওই তরুণ। তবে তার আগেই বিষয়টি নিয়ে দেশটিতে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। কেউ কেউ আইন ভঙ্গের জন্য তার শাস্তি চাইলেও, তিনি অনেকের কাছ থেকেই প্রশংসা পেয়েছেন। ঘটনাটি বেশ পুরোনো হলেও সম্প্রতি আইনদিবসে এটি আবারও নতুন করে ভাইরাল হয়েছে।
প্রকৃত আইনজীবী ব্রায়ান মুয়েন্ডা এনটুইগার পরিচয় ব্যবহার করা এই প্রতারকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেন। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, প্রশিক্ষণ না থাকা সত্ত্বেও তিনি বহু মামলা জিতে আলোচনায় চলে আসেন। আর এর পর থেকে অনেকেই তাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা ও সমর্থন জানাতে থাকেন। ঘটনাটি কেনিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলে। অনেকে ক্ষুব্ধ হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে সমর্থন জানানো লোকের সংখ্যাও নেহাৎ কম নয়। দেশের কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন কোটু তাকে-অপ্রচলিত পথে সফল হওয়া মেধাবী তরুণ হিসেবে আখ্যা দেয়। একই সঙ্গে সে সমর্থন আদায় করে নেয় নাইরোবির বিতর্কিত সাবেক গভর্নর মাইক সোনকোওয়ের। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ভিডিও বার্তায় প্রকাশ্যে ওই অভিযুক্ত ভুয়া আইজীবী ব্রায়ান
মুয়েন্ডার পক্ষে অবস্থান নেন। পরে অবশ্য গভর্নর মাইক সেমানকোওকে পাশে পেয়ে সবার দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন ওই অভিযুক্ত ভুয়া আইনজীবী। এ সময় তিনি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ভুল বোঝাবুঝি অবসানের প্রত্যয় জানান। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে করা সব অভিযোগ মোটেই সত্য নয় বলে দাবি করেন। এছাড়া পুলিশের সঙ্গে দেখা করে তিনি সবধরনের ভুল বোঝাবুঝি অবসানের ইচ্ছার কথা জানান। আর এর পরপরই আলোচিত ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো ভাইরাল হয়ে যায়। তবে তার পক্ষে সাধারণ মানুষের এমন সমর্থনও দেখা গেছে। কিন্তু সবকিছুর পরেও কঠোর এই প্রতারকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয় দেশটির বিভিন্ন সরকারি সংস্থা। কেনিয়ার জনস্বার্থ প্রসিকিউটর রেনসন মুলেলে ইনগোঙ্গা অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দ্রুত
তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া ঘোষণা দেওয়ার পরই আত্মগোপনে চলে যায় অভিযুক্ত ওই তরুণ। তবে তার আগেই বিষয়টি নিয়ে দেশটিতে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। কেউ কেউ আইন ভঙ্গের জন্য তার শাস্তি চাইলেও, তিনি অনেকের কাছ থেকেই প্রশংসা পেয়েছেন। ঘটনাটি বেশ পুরোনো হলেও সম্প্রতি আইনদিবসে এটি আবারও নতুন করে ভাইরাল হয়েছে।



