ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চিন্ময়ের পক্ষে ছিলেন না আইনজীবী, জামিন শুনানি পিছিয়ে ২ জানুয়ারি
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ
১৫ আগস্টকে ছুটি ঘোষণার রায় আপিল বিভাগে স্থগিত
আদালত বিচারক ও আইনজীবীদের নিরাপত্তা জোরদার
ইসকন ইস্যুতে কঠোর অবস্থানে সরকার : হাইকোর্টে রাষ্ট্রপক্ষ
এরা কারা, কী এদের পরিচয় : ইসকন সম্পর্কে হাইকোর্ট
জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল গঠনের প্রস্তাব
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হাইকোর্টের রায় রোববার
বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিলের রায় আগামীকাল রোববার (১ ডিসেম্বর) ঘোষণা করা হবে। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করবেন।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) আসামিপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের রায় দিবে হাইকোর্ট।
এর আগে ২১ নভেম্বর শুনানি শেষ করে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান রেখেছেন হাইকোর্ট।
গত ২৩ অক্টোবর গ্রেনেড হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির জন্য বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চে পাঠানো হয়। পরে ৩১ অক্টোবর এ মামলার ডেথ রেফারেন্স
ও আপিল শুনানি শুরু হয়। ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর আলোচিত এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদÐ দেন বিচারিক আদালত। যাবজ্জীবন কারাদÐ দেওয়া হয় ১৯ জনকে। এ রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন বেশ কয়েকজন আসামি, যার শুনানি শেষ হয় আজ বৃহস্পতিবার। এর আগে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি মামলার জেল আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য গ্রহণ করেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। সে সময়ে দ্রæত মামলাটির পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন আদালত। পরে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মামলার পেপারবুক তৈরি হয়। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা
বলছেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কোনো সংশ্লিষ্টতা মেলেনি। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। ভয়াবহ এ হামলায় নিহত হন ২৪ জন, আহত হন অন্তত ৪ শতাধিক।
ও আপিল শুনানি শুরু হয়। ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর আলোচিত এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদÐ দেন বিচারিক আদালত। যাবজ্জীবন কারাদÐ দেওয়া হয় ১৯ জনকে। এ রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন বেশ কয়েকজন আসামি, যার শুনানি শেষ হয় আজ বৃহস্পতিবার। এর আগে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি মামলার জেল আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য গ্রহণ করেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। সে সময়ে দ্রæত মামলাটির পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন আদালত। পরে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মামলার পেপারবুক তৈরি হয়। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা
বলছেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কোনো সংশ্লিষ্টতা মেলেনি। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। ভয়াবহ এ হামলায় নিহত হন ২৪ জন, আহত হন অন্তত ৪ শতাধিক।