
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার আহ্বান ইরানের

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু

আমেরিকার সঙ্গে জোট কখনো এত শক্তিশালী ছিল না : নেতানিয়াহু

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে গাজা অভিমুখে রওনা দিয়েছে তিউনিসিয়ার প্রথম জাহাজ

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন

গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত

ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
২০ লাখের বেশি সিরীয় নাগরিক বাড়ি ফিরেছেন: জাতিসংঘ

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনের পর গৃহযুদ্ধে বাস্তুচ্যুত হওয়া ২০ লাখের বেশি সিরীয় নাগরিক বাড়ি ফিরেছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা- ইউএনএইচসিআরের প্রধান ফিলিপ্পো গ্রান্ডি ।
বৈরুত থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, বৃহস্পতিবার সিরিয়া সফরের আগে লেবানন থেকে এক বার্তায় তিনি এ তথ্য জানান।
২০১১ সালে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনকে কেন্দ্র করে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়, যা দেশটির অর্ধেক জনগণকে অভ্যন্তরীণ বা আন্তর্জাতিকভাবে বাস্তুচ্যুত করে। গত ৮ ডিসেম্বর ইসলামপন্থী শক্তির হাতে আসাদ সরকারের পতনের পর বহু সিরীয় নাগরিকের বাড়ি ফেরার আশা জাগে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় গ্রান্ডি বলেন, গত ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত ২০ লাখের বেশি সিরীয় শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত
ব্যক্তি তাদের বাড়ি ফিরে গেছেন। তিনি বলেন, তাদের এই ফিরে আসা এক ধরনের আশার বার্তা, যদিও অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা বাড়ছে। এটি প্রমাণ করে নতুন করে অস্থিরতা ও বাস্তুচ্যুতির ঢেউ নয়, আমাদের রাজনৈতিক সমাধান দরকার। ১৪ বছরের যুদ্ধ শেষে দেশে ফেরা অনেক সিরীয় নাগরিক এখন তাদের বাসস্থান ও সম্পত্তি ধ্বংস অবস্থায় পাচ্ছেন। সম্প্রতি সিরিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হওয়ায় দেশটির নতুন সরকার পুনর্গঠন কার্যক্রম শুরু করতে আন্তর্জাতিক সহায়তা চান। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়া পুনর্গঠনে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় হতে পারে। চলতি মাসের শুরুতে ইউএনএইচসিআরের এক পূর্বাভাসে বলা হয়, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ বিদেশ থেকে প্রায় ১৫ লাখ এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ২০ লাখ সিরীয় নিজ দেশে
ফিরে আসতে পারেন।
ব্যক্তি তাদের বাড়ি ফিরে গেছেন। তিনি বলেন, তাদের এই ফিরে আসা এক ধরনের আশার বার্তা, যদিও অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা বাড়ছে। এটি প্রমাণ করে নতুন করে অস্থিরতা ও বাস্তুচ্যুতির ঢেউ নয়, আমাদের রাজনৈতিক সমাধান দরকার। ১৪ বছরের যুদ্ধ শেষে দেশে ফেরা অনেক সিরীয় নাগরিক এখন তাদের বাসস্থান ও সম্পত্তি ধ্বংস অবস্থায় পাচ্ছেন। সম্প্রতি সিরিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হওয়ায় দেশটির নতুন সরকার পুনর্গঠন কার্যক্রম শুরু করতে আন্তর্জাতিক সহায়তা চান। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়া পুনর্গঠনে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় হতে পারে। চলতি মাসের শুরুতে ইউএনএইচসিআরের এক পূর্বাভাসে বলা হয়, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ বিদেশ থেকে প্রায় ১৫ লাখ এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ২০ লাখ সিরীয় নিজ দেশে
ফিরে আসতে পারেন।