ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন হচ্ছে আরও সিএপিএফ বাহিনী
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
ঝাড়খণ্ডে ‘বাংলাদেশি কার্ড’ খেলেও লাভ হলো না বিজেপির
নিজেকে ‘পাহারাদার’ দাবি করে যা বললেন মমতা
বলিভিয়ায় অভ্যুত্থানে ট্রাম্পকে দায়ী করলেন মোরালেস
যৌন পর্যটনের নতুন কেন্দ্র হয়ে উঠছে এশিয়ার এই শহর, বাড়ছে ভিড়
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
‘হ্যারিসের হানিমুন’ শেষ, ট্রাম্পের বাজিমাত!
আসন্ন নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে প্রতিযোগিতা অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এনবিসি নিউজের সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী, জনপ্রিয়তা দুই প্রার্থীই সমান তালে এগিয়ে চলেছেন।
জরিপে দেখা গেছে, হ্যারিস এবং ট্রাম্প উভয়েই নিবন্ধিত ভোটারদের মধ্যে ৪৮ শতাংশ করে সমর্থন পাচ্ছেন। আর মাত্র তিন সপ্তাহ বাকি থাকতেই নির্বাচনী লড়াই সমান তালে এগিয়ে চলেছে।
এনবিসির এই জরিপটি অক্টোবরের ৪ থেকে ৮ তারিখ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। যেখানে দেখা গেছে, সেপ্টেম্বরে ট্রাম্প যে ৫ পয়েন্ট পিছিয়ে ছিলেন, তা পুরোপুরি মিটিয়ে ফেলেছেন। অন্যদিকে হ্যারিসের জনপ্রিয়তার গতি কমে গেছে।
এ বিষয়ে ডেমোক্রেটিক জরিপকারক জেফ হরউইট মন্তব্য করেছেন, ‘কমলা হ্যারিসের জনপ্রিয়তার
যে গতি দেখা গিয়েছিল, গ্রীষ্ম থেকে শরতে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গেই তা বন্ধ হয়ে গেছে’। অপরদিকে, রিপাবলিকান জরিপকারক বিল ম্যাকইন্টারফ বলেন, ‘এখন ভোটারদের সক্রিয় করা হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়’। জরিপে দেখা গেছে, নির্বাচনের ফলাফল মূলত নির্ভর করবে কোন দল তাদের সমর্থকদের বেশি সফলভাবে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারে, তার ওপর। যদি ডেমোক্রেটদের জন্য বেশি সুবিধাজনক পরিবেশ থাকে—যেখানে নারীদের সংখ্যা বেশি, কলেজ ডিগ্রিধারী শ্বেতাঙ্গ ভোটার এবং বর্ণগত সংখ্যালঘু ভোটাররা বেশি ভোট দেয়—তাহলে হ্যারিস ৪৯ শতাংশ সমর্থন নিয়ে ৪৬ শতাংশ সমর্থন পাওয়া ট্রাম্পকে টেক্কা দিয়ে জয়ী হচ্ছেন। আর যদি রিপাবলিকানদের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়, যেখানে পুরুষদের সংখ্যা বেশি এবং কলেজ ডিগ্রিহীন শ্বেতাঙ্গ ভোটার বেশি
থাকে, তাহলে ট্রাম্প ৪৯ শতাংশ সমর্থন নিয়ে ৪৭ শতাংশ সমর্থন পাওয়া হ্যারিসকে হারিয়ে জয়ী হবেন। ভোটারদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে গর্ভপাতের অধিকার, সীমান্ত ও অভিবাসন, গণতন্ত্র রক্ষা এবং অর্থনীতি ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আলোচনা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। কমলা হ্যারিস গর্ভপাতের বিষয়ে ট্রাম্পের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট এগিয়ে রয়েছেন। এছাড়াও স্বাস্থ্যসেবায় ১০ পয়েন্ট এবং দক্ষ ও কার্যকর নেতৃত্বের ক্ষেত্রে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে হ্যারিস। অপরদিকে, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্প ২৫ পয়েন্টে এবং মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১৮ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন। যদিও উভয় প্রার্থীরই নেতিবাচক জনপ্রিয়তা রয়েছে। হ্যারিসের জনপ্রিয়তা ৪৩ শতাংশ ইতিবাচক এবং ৪৯ শতাংশ নেতিবাচক। অন্যদিকে ট্রাম্পের ৪৩ শতাংশ ইতিবাচক এবং ৫১ শতাংশ নেতিবাচক। দুই দলেরই প্রচারণার
মূল বিষয় এখন ভোটারদের আগ্রহ বাড়ানোর দিকে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা। ট্রাম্পের প্রচারণা দল একটি স্মারক নোটে মন্তব্য করেছে, আমরা জুলাই মাসে হ্যারিসের যে মধুচন্দ্রিমা পর্বের পূর্বাভাস দিয়েছিলাম, সেটি শেষ হয়েছে। তারা আরও দাবি করেছে, হ্যারিস অর্থনীতি, মুদ্রাস্ফীতি, অভিবাসন ও অপরাধ মোকাবিলায় ভোটারদের সন্তুষ্ট করতে পারেননি এবং ট্রাম্পই এই দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করবেন বলে ভোটাররা বিশ্বাস করেন। এদিকে সিবিএস নিউজ এবং এবিসি নিউজের জরিপেও দুই নেতার প্রতিযোগিতা খুবই তীব্র। সিবিএস নিউজের মতে, হ্যারিস মাত্র ৩ পয়েন্ট এগিয়ে আছেন। তবে এটি এখনও ভুলের সীমার মধ্যে রয়েছে। এবিসি নিউজের জরিপেও হ্যারিস মাত্র ২ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন, যেখানে নিবন্ধিত ভোটারদের মধ্যে ৪৯-৪৭ শতাংশ সমর্থন দেখা গেছে। এমন
প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিস্থিতিতে নির্বাচনের ফলাফল এখন অনিশ্চিত এবং ভোটারদের সিদ্ধান্তই শেষ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
যে গতি দেখা গিয়েছিল, গ্রীষ্ম থেকে শরতে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গেই তা বন্ধ হয়ে গেছে’। অপরদিকে, রিপাবলিকান জরিপকারক বিল ম্যাকইন্টারফ বলেন, ‘এখন ভোটারদের সক্রিয় করা হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়’। জরিপে দেখা গেছে, নির্বাচনের ফলাফল মূলত নির্ভর করবে কোন দল তাদের সমর্থকদের বেশি সফলভাবে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারে, তার ওপর। যদি ডেমোক্রেটদের জন্য বেশি সুবিধাজনক পরিবেশ থাকে—যেখানে নারীদের সংখ্যা বেশি, কলেজ ডিগ্রিধারী শ্বেতাঙ্গ ভোটার এবং বর্ণগত সংখ্যালঘু ভোটাররা বেশি ভোট দেয়—তাহলে হ্যারিস ৪৯ শতাংশ সমর্থন নিয়ে ৪৬ শতাংশ সমর্থন পাওয়া ট্রাম্পকে টেক্কা দিয়ে জয়ী হচ্ছেন। আর যদি রিপাবলিকানদের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়, যেখানে পুরুষদের সংখ্যা বেশি এবং কলেজ ডিগ্রিহীন শ্বেতাঙ্গ ভোটার বেশি
থাকে, তাহলে ট্রাম্প ৪৯ শতাংশ সমর্থন নিয়ে ৪৭ শতাংশ সমর্থন পাওয়া হ্যারিসকে হারিয়ে জয়ী হবেন। ভোটারদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে গর্ভপাতের অধিকার, সীমান্ত ও অভিবাসন, গণতন্ত্র রক্ষা এবং অর্থনীতি ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আলোচনা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। কমলা হ্যারিস গর্ভপাতের বিষয়ে ট্রাম্পের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট এগিয়ে রয়েছেন। এছাড়াও স্বাস্থ্যসেবায় ১০ পয়েন্ট এবং দক্ষ ও কার্যকর নেতৃত্বের ক্ষেত্রে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে হ্যারিস। অপরদিকে, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্প ২৫ পয়েন্টে এবং মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১৮ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন। যদিও উভয় প্রার্থীরই নেতিবাচক জনপ্রিয়তা রয়েছে। হ্যারিসের জনপ্রিয়তা ৪৩ শতাংশ ইতিবাচক এবং ৪৯ শতাংশ নেতিবাচক। অন্যদিকে ট্রাম্পের ৪৩ শতাংশ ইতিবাচক এবং ৫১ শতাংশ নেতিবাচক। দুই দলেরই প্রচারণার
মূল বিষয় এখন ভোটারদের আগ্রহ বাড়ানোর দিকে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা। ট্রাম্পের প্রচারণা দল একটি স্মারক নোটে মন্তব্য করেছে, আমরা জুলাই মাসে হ্যারিসের যে মধুচন্দ্রিমা পর্বের পূর্বাভাস দিয়েছিলাম, সেটি শেষ হয়েছে। তারা আরও দাবি করেছে, হ্যারিস অর্থনীতি, মুদ্রাস্ফীতি, অভিবাসন ও অপরাধ মোকাবিলায় ভোটারদের সন্তুষ্ট করতে পারেননি এবং ট্রাম্পই এই দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করবেন বলে ভোটাররা বিশ্বাস করেন। এদিকে সিবিএস নিউজ এবং এবিসি নিউজের জরিপেও দুই নেতার প্রতিযোগিতা খুবই তীব্র। সিবিএস নিউজের মতে, হ্যারিস মাত্র ৩ পয়েন্ট এগিয়ে আছেন। তবে এটি এখনও ভুলের সীমার মধ্যে রয়েছে। এবিসি নিউজের জরিপেও হ্যারিস মাত্র ২ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন, যেখানে নিবন্ধিত ভোটারদের মধ্যে ৪৯-৪৭ শতাংশ সমর্থন দেখা গেছে। এমন
প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিস্থিতিতে নির্বাচনের ফলাফল এখন অনিশ্চিত এবং ভোটারদের সিদ্ধান্তই শেষ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট