
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরান হামলার আগাম অনুমতির তদবিরে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা

ঘুমিয়েই ৯ লাখ টাকা জিতলেন তরুণী

ফিলিস্তিনপন্থি সংগঠন নিষিদ্ধের পক্ষে ভোট টিউলিপ-রুশানারার

ফিলিস্তিনপন্থি সংগঠন নিষিদ্ধের পক্ষে ভোট টিউলিপ-রুশানারার

ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা

যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ ৮ দেশে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে ইসি
হামাসের ৯৫ ভাগ নেতাই নিহত

দিন দিন ভয়াবহ হয়ে উঠছে গাজার পরিস্থিতি। উপত্যকাটির বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসেরই এক শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
বিবিসিকে বলেছেন, গাজার প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন তারা। পুরো অঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে গ্যাং ও নতুন সশস্ত্র গোত্রভিত্তিক গোষ্ঠীর আধিপত্য।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘আমাদের নেতৃত্বের ৯৫ শতাংশ নেতা নিহত হয়েছেন। সক্রিয় নেতারা কেউ বেঁচে নেই।’ এছাড়া পুরো অঞ্চলজুড়ে গ্যাং ও সশস্ত্র গোত্রভিত্তিক গোষ্ঠীর আধিপত্য ছড়িয়ে পড়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ইসরাইলের টানা বিমান হামলায় হামাসের রাজনৈতিক, সামরিক ও নিরাপত্তা কাঠামো প্রায় সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে। নিরাপত্তা কাঠামো বলতে কিছুই
আর নেই। তিনি জানিয়েছেন, হামাসের সবচেয়ে শক্তিশালী নিরাপত্তা ভবন ‘আনসার কমপ্লেক্স’, যেখান থেকে তারা গোটা গাজা শাসন করত সেটিও লুট হয়ে গেছে। অফিসের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, এমনকি খাট-গদিও লুট করেছে। উপত্যকাজুড়ে বিশৃঙ্খলার মধ্যেই গাজায় ছয়টি নতুন সশস্ত্রগোষ্ঠী গড়ে উঠেছে। দক্ষিণ গাজায় এদের প্রভাব বাড়ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। এসব গোষ্ঠীর একটির নেতৃত্বে আছেন ইয়াসির আবু শাবাব। যিনি এখন হামাসের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। এদিকে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। রোববারের হামলায় আরও অন্তত ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে গাজা শহরেই নিহত হয়েছেন ৩৯ জন। এর একদিন আগে শনিবার গাজাজুড়ে ৭৮ জনের প্রাণহানি হয়েছিল। গাজায় অব্যাহতভাবে চলা হামলায় পুরো
উপত্যকা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে আরও আগেই। সেখানে এখন খাদ্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। পুরো উপত্যকায় নেমে আসছে মানবিক বিপর্যয়। এর মধ্যে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে খাবার নিতে গিয়ে ইসরাইলি হামলার মুখে পড়ছেন সেখানকার বাসিন্দারা। সোমবার খাবার আনতে গিয়ে নতুন করে ২৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আলজাজিরা। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গাজায় ইসলাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৭ হাজার ৫২৩ জন নিহত ও এক লাখ ৩৬ হাজার ৬১৭ জন আহত হয়েছেন।
আর নেই। তিনি জানিয়েছেন, হামাসের সবচেয়ে শক্তিশালী নিরাপত্তা ভবন ‘আনসার কমপ্লেক্স’, যেখান থেকে তারা গোটা গাজা শাসন করত সেটিও লুট হয়ে গেছে। অফিসের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, এমনকি খাট-গদিও লুট করেছে। উপত্যকাজুড়ে বিশৃঙ্খলার মধ্যেই গাজায় ছয়টি নতুন সশস্ত্রগোষ্ঠী গড়ে উঠেছে। দক্ষিণ গাজায় এদের প্রভাব বাড়ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। এসব গোষ্ঠীর একটির নেতৃত্বে আছেন ইয়াসির আবু শাবাব। যিনি এখন হামাসের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। এদিকে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। রোববারের হামলায় আরও অন্তত ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে গাজা শহরেই নিহত হয়েছেন ৩৯ জন। এর একদিন আগে শনিবার গাজাজুড়ে ৭৮ জনের প্রাণহানি হয়েছিল। গাজায় অব্যাহতভাবে চলা হামলায় পুরো
উপত্যকা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে আরও আগেই। সেখানে এখন খাদ্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। পুরো উপত্যকায় নেমে আসছে মানবিক বিপর্যয়। এর মধ্যে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে খাবার নিতে গিয়ে ইসরাইলি হামলার মুখে পড়ছেন সেখানকার বাসিন্দারা। সোমবার খাবার আনতে গিয়ে নতুন করে ২৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আলজাজিরা। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গাজায় ইসলাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৭ হাজার ৫২৩ জন নিহত ও এক লাখ ৩৬ হাজার ৬১৭ জন আহত হয়েছেন।