
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে টেঁটা বল্লমে ক্ষতবিক্ষত ৫০ জন

নারী চিকিৎসককে টেনে-হিঁচড়ে সড়কে এনে মারধর

গারো পাহাড়ে মিষ্টি আনারস চাষে ভাগ্য বদলের হাতছানি চাষীদের

রাতে বাসায় ঢুকে ভাঙচুর: কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

গাজীপুরে হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা

দুই কিশোরের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ, মায়েদের নাকে খত

টেকনাফ সীমান্তে রাখাইনে আগুনের কুণ্ডলী, ধোঁয়া
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

রাস্তার কাজে নিম্নমানের ইটের খোয়া, পাথর আর বিটুমিন ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। যার কারণে রাস্তা কার্পেটিং ঢালাই করার ২ সপ্তাহেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং ও বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হচ্ছে।
এমন দৃশ্যের দেখা মিলল উপজেলার ছয়গাঁও ইউনিয়নের পাপড়াইল গ্রামের একটি গ্রামীণ সড়ক সংস্কার ও মেরামতে। স্থানীয়দের অভিযোগ নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহারের ফলেই রাস্তার এমন বেহাল দশা হয়েছে।
জানা যায়, ছয়গাঁও কেএম প্রাইমারি স্কুল থেকে পাপড়াইল সড়কের মেইন রাস্তা পর্যন্ত ১ হাজার ১৮০ মিটার সড়ক নির্মাণ কাজটি করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। এ কাজের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন শরীয়তপুরের মেসার্স সাফির ট্রেডিং অ্যান্ড করপোরেশন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। যার প্রোপাইটার ছিলেন মজিবুর রহমান। রাস্তাটির প্রাক্কলিত ব্যয়
৮৫ লাখ ৬১৪ টাকা টাকা। এ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করছেন শরীয়তপুর সদর উপজেলার রড সিমেন্টে ব্যবসায়ী মো. আরিফ বেপারী। সরেজমিন দেখা যায়, সড়কটিতে পাপড়াইল গ্রামের মেইন রাস্তা থেকে রাস্তার পাথর উঠে গেছে। একটি জায়গায় খানাখন্দের মতো অবস্থা এবং এলাকার মানুষ রাস্তার কার্পেটিং হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে। স্থানীয় নাজমুল হাসান বলেন, রাস্তাটি দীর্ঘ দিন পর নির্মাণ হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার ও কর্তৃপক্ষের কারসাজিতে রাস্তাটিতে নিম্নমানের বিটুমিন ও ইট ব্যবহার করেছে। তাই রাস্তাটি ভেঙে পড়ছে। ঠিকাদার আরিফ বেপারী বলেন, ওই রাস্তাটির কাজ সর্বশেষ অংশে গিয়ে রোলার দিয়ে ডলা না দেওয়াতে এমনটা হয়েছে। আমি কালকে ঠিক করে দেব। ভেদরগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী কর্মকর্তা অনুপম চক্রবর্তী
বলেন, ঠিকাদারকে বলা হয়েছে ও চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামীকালের মধ্যে ঠিক করবে সে কথা দিয়েছে। তাছাড়া তো বিল দেব না।
৮৫ লাখ ৬১৪ টাকা টাকা। এ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করছেন শরীয়তপুর সদর উপজেলার রড সিমেন্টে ব্যবসায়ী মো. আরিফ বেপারী। সরেজমিন দেখা যায়, সড়কটিতে পাপড়াইল গ্রামের মেইন রাস্তা থেকে রাস্তার পাথর উঠে গেছে। একটি জায়গায় খানাখন্দের মতো অবস্থা এবং এলাকার মানুষ রাস্তার কার্পেটিং হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে। স্থানীয় নাজমুল হাসান বলেন, রাস্তাটি দীর্ঘ দিন পর নির্মাণ হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার ও কর্তৃপক্ষের কারসাজিতে রাস্তাটিতে নিম্নমানের বিটুমিন ও ইট ব্যবহার করেছে। তাই রাস্তাটি ভেঙে পড়ছে। ঠিকাদার আরিফ বেপারী বলেন, ওই রাস্তাটির কাজ সর্বশেষ অংশে গিয়ে রোলার দিয়ে ডলা না দেওয়াতে এমনটা হয়েছে। আমি কালকে ঠিক করে দেব। ভেদরগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী কর্মকর্তা অনুপম চক্রবর্তী
বলেন, ঠিকাদারকে বলা হয়েছে ও চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামীকালের মধ্যে ঠিক করবে সে কথা দিয়েছে। তাছাড়া তো বিল দেব না।