ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নাটোরে মহাশ্মশানে ডাকাতি, মন্দিরে লুটপাট, সেবায়েতকে হত্যা
ডাকাতি পরিকল্পনা এক মাস আগে
বিমানবন্দরে আটক বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল
খণ্ডিত দেহাংশ এমপি আনারের, ডিএনএ মিলেছে মেয়ের সঙ্গে
ইলিয়াসের বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল
সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ঘোষণা দাবি, থানা ঘেরাও
উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে
হরিণাকুণ্ডুতে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে চারজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার হরিশপুর গ্রামের লালন বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতরা হলেন– জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর বিশ্বাস (৪৬), হরিশপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে আলামিন হোসেন (৩২) ও আশান মণ্ডলের ছেলে মন্টু মণ্ডল (৪৩) এবং পার্বতীপুর গ্রামের নূপুর মণ্ডলের ছেলে বাপ্পী হোসেন (৩২)। আহতদের মধ্যে আলামিনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিজয় দিবস উপলক্ষে ওই এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য প্রয়াত মসিউর রহমানের অনুসারীদের কর্মিসভা
চলছিল। সেখানে তাঁর ছেলে ড্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. ইব্রাহিম রহমান উপস্থিত ছিলেন। একই সময়ে পাশের জটারখালী বাজার এলাকায় সভা চলছিল জেলা বিএনপির সভাপতি ও হরিণাকুণ্ডু উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ সমর্থক ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীর। সেখানে দলের জেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর হোসেন এবং উপজেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি দু’পক্ষের সভাকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীর মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় উভয় পক্ষ লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ডা. ইব্রাহিম রহমান বাবু অভিযোগ করে বলেন, লালন বাজার এলাকায় তাদের কর্মিসভা চলছিল। তখন
সেখানে দেশি অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় মজিদের সমর্থকরা। এ সময় তাদের লোকজনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয়। এ সময় তাদের সভাস্থলের মঞ্চ ও চেয়ার ভাঙচুর করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর হোসেন বলেন, ওই এলাকায় আওয়ামী লীগের লোকজন নিয়ে সভা করছিল প্রতিপক্ষ। এ নিয়ে একটু উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। তিনি পরিস্থিতি সামাল দিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁর ওপরও আক্রমণ করে। হরিণাকুণ্ডু হাসপাতালের চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, আহত চারজনের মধ্যে দু’জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। তাঁর মাথার পেছনে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। আহত অপর দু’জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। হরিণাকুণ্ডু থানার
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ রউফ খান বলেন, খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলছিল। সেখানে তাঁর ছেলে ড্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. ইব্রাহিম রহমান উপস্থিত ছিলেন। একই সময়ে পাশের জটারখালী বাজার এলাকায় সভা চলছিল জেলা বিএনপির সভাপতি ও হরিণাকুণ্ডু উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ সমর্থক ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীর। সেখানে দলের জেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর হোসেন এবং উপজেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি দু’পক্ষের সভাকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীর মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় উভয় পক্ষ লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ডা. ইব্রাহিম রহমান বাবু অভিযোগ করে বলেন, লালন বাজার এলাকায় তাদের কর্মিসভা চলছিল। তখন
সেখানে দেশি অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় মজিদের সমর্থকরা। এ সময় তাদের লোকজনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয়। এ সময় তাদের সভাস্থলের মঞ্চ ও চেয়ার ভাঙচুর করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর হোসেন বলেন, ওই এলাকায় আওয়ামী লীগের লোকজন নিয়ে সভা করছিল প্রতিপক্ষ। এ নিয়ে একটু উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। তিনি পরিস্থিতি সামাল দিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁর ওপরও আক্রমণ করে। হরিণাকুণ্ডু হাসপাতালের চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, আহত চারজনের মধ্যে দু’জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। তাঁর মাথার পেছনে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। আহত অপর দু’জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। হরিণাকুণ্ডু থানার
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ রউফ খান বলেন, খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।