ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তনুর গ্রাফিতিতে পোস্টার লাগিয়ে বিতর্কের মুখে মেহজাবীন
জাতীয় জাদুঘর ঢেলে সাজানো হবে: উপদেষ্টা ফারুকী
মৃত্যুর আগে তরুণীর শেষ অডিও বার্তা, ‘ভালো থেকো, বিয়ে করে নিও’
টিএসসিতে গিয়ে নিজের ছবির পোস্টার ছিঁড়লেন মেহজাবীন
১৫ মিনিটের সময় দিয়ে পুরো সিনেমা করে ফেললেন শাকিব
শাবনূরের বিশেষ দিনে আনন্দের কথা জানালেন পূর্ণিমা
বাবাকে অপমান, মুকেশ খান্নাকে হুঁশিয়ারি দিলেন সোনাক্ষী
সৌদিতে মুগ্ধতা ছড়াল ঢাকার ‘সাবা’
টকটকে লাল শাড়ি পরে জেদ্দার ‘রেড সি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের’ চতুর্থ দিনে রেড কার্পেটে হাজির হয়েছেন ঢাকার শোবিজের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। চোখে মুখে আনন্দের আভা আর গোলাপ ঠোটে প্রাণোচ্ছল হাসি দিয়ে উপস্থিত সবাইকে অভিবাদন জানান এই অভিনেত্রী। এ সময় ক্যামেরার ঝলক এসে পড়ে তার ওপর। হাসি ছড়িয়ে মেহজাবীন ছবি তোলার জন্য পোজ দেন। ছবি তোলার ফাঁকে মেহজাবীন জানিয়ে দেন, তিনি বাংলাদেশ থেকে এসেছেন।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী হিসেবে পরিচিত জেদ্দায় চলছে বিশ্ব চলচ্চিত্রের নতুন আকর্ষণীয় উৎসব ‘রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’। ১২ দিনব্যাপী এ উৎসব শুরু হয়েছে ৫ ডিসেম্বর। বিশ্ব সিনেমার এ মিলন মেলায় প্রদর্শিত হয়েছে বাংলাদেশের সিনেমা ‘সাবা’।
৮ ডিসেম্বর
কালচারাল স্কয়ার অডিটোরিয়ামে প্রদর্শিত হয় সিনেমাটি। তার আগে রেড কার্পেটে আলো ছড়ান তিনি। ‘সাবার’ মূল ভূমিকায় আছেন মেহজাবীন চৌধুরী। এই সিনেমার মাধ্যমেই ঢাকার ছোট পর্দার এই অভিনেত্রীর সিনেমায় যাত্রা শুরু হয়। ‘সাবা’ মূলত মা-মেয়ের জটিল ও ইমোশনাল সম্পর্ক আর টানাপড়েনের গল্পে নির্মিত হয়েছে। চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন মাকসুদ হোসাইন। নির্মাতারও এটি প্রথম সিনেমা। সিনেমা প্রদর্শনে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া দেখে আপ্লুত নির্মাতা বলেন, ‘সাবা’ নিয়ে আন্তর্জাতিক ফেস্টিভ্যাল গুলোতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছি। এটা আমার জন্য দারুণ অভিজ্ঞতার। আজ আমার পেছনের সিটে বসে সিনেমাটি দেখেছেন হলিউড নির্মাতা স্পাইক লি। এটা আমার জন্য দারুণ আনন্দের। রেড সি থেকে নতুন এক অভিজ্ঞতা নিয়ে দেশে ফিরব। টরেন্টো, বুসানের পর ‘সাবা’
নিয়ে মরুর বুকে মেহজাবীন। এখানে তার সিনেমা দেখার পর দর্শকদের ভালো লাগায় মুগ্ধ হওয়ার পাশাপাশি মেহজাবীন জানালেন আগামীতে আরও ভালো ভালো চরিত্রে কাজের প্রতি নিজকে নিয়োজিত করবেন তিনি। ‘সাবা’ প্রদর্শনী শেষে মঞ্চে উঠেন সিনেমাটির নির্মাতা মাকসুদুর রহমান। তিনি জানান, সাবা সিনেমাটি তারই পরিবারের বাস্তব ঘটনা। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সিনেমা নিয়ে ‘রেড সির’ মতো উৎসবে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে তিনিও গর্বিত। মাকসুদ বলেন, এই সিনেমা আমার প্রথম ফিচার ফিল্ম। সিনেমাটি নিয়ে আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল গুলোয় ঘুরছি। বড় বড় মানুষরা সিনেমাটি দেখে প্রশংসা করছেন এটা আমার জন্য বড় প্রাপ্তির। ২০১৯ সালে প্রথম বসেছিল ‘রেড সি’ উৎসবের প্রথম আসর। ‘দ্য নিউ হোম অব ফিল্ম’
স্লোগানে এবার উৎসবের চতুর্থ আসর। এ আসরে ৮৫টি দেশের ৪৯ ভাষার ১২২টি সিনেমা প্রদর্শন করা হচ্ছে। জানা গেছে, বিশ্ব সিনেমাকে সৌদি আরবমুখী করতে এবং আরবের সিনেমাকে বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দিতে এ ধরনের উৎসব ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। এ লক্ষ্য নিয়েই আগামী দিনে আরও বড় আকারে উৎসব আয়োজনে বদ্ধপরিকর রেড সি কর্তৃপক্ষ।
কালচারাল স্কয়ার অডিটোরিয়ামে প্রদর্শিত হয় সিনেমাটি। তার আগে রেড কার্পেটে আলো ছড়ান তিনি। ‘সাবার’ মূল ভূমিকায় আছেন মেহজাবীন চৌধুরী। এই সিনেমার মাধ্যমেই ঢাকার ছোট পর্দার এই অভিনেত্রীর সিনেমায় যাত্রা শুরু হয়। ‘সাবা’ মূলত মা-মেয়ের জটিল ও ইমোশনাল সম্পর্ক আর টানাপড়েনের গল্পে নির্মিত হয়েছে। চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন মাকসুদ হোসাইন। নির্মাতারও এটি প্রথম সিনেমা। সিনেমা প্রদর্শনে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া দেখে আপ্লুত নির্মাতা বলেন, ‘সাবা’ নিয়ে আন্তর্জাতিক ফেস্টিভ্যাল গুলোতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছি। এটা আমার জন্য দারুণ অভিজ্ঞতার। আজ আমার পেছনের সিটে বসে সিনেমাটি দেখেছেন হলিউড নির্মাতা স্পাইক লি। এটা আমার জন্য দারুণ আনন্দের। রেড সি থেকে নতুন এক অভিজ্ঞতা নিয়ে দেশে ফিরব। টরেন্টো, বুসানের পর ‘সাবা’
নিয়ে মরুর বুকে মেহজাবীন। এখানে তার সিনেমা দেখার পর দর্শকদের ভালো লাগায় মুগ্ধ হওয়ার পাশাপাশি মেহজাবীন জানালেন আগামীতে আরও ভালো ভালো চরিত্রে কাজের প্রতি নিজকে নিয়োজিত করবেন তিনি। ‘সাবা’ প্রদর্শনী শেষে মঞ্চে উঠেন সিনেমাটির নির্মাতা মাকসুদুর রহমান। তিনি জানান, সাবা সিনেমাটি তারই পরিবারের বাস্তব ঘটনা। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সিনেমা নিয়ে ‘রেড সির’ মতো উৎসবে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে তিনিও গর্বিত। মাকসুদ বলেন, এই সিনেমা আমার প্রথম ফিচার ফিল্ম। সিনেমাটি নিয়ে আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল গুলোয় ঘুরছি। বড় বড় মানুষরা সিনেমাটি দেখে প্রশংসা করছেন এটা আমার জন্য বড় প্রাপ্তির। ২০১৯ সালে প্রথম বসেছিল ‘রেড সি’ উৎসবের প্রথম আসর। ‘দ্য নিউ হোম অব ফিল্ম’
স্লোগানে এবার উৎসবের চতুর্থ আসর। এ আসরে ৮৫টি দেশের ৪৯ ভাষার ১২২টি সিনেমা প্রদর্শন করা হচ্ছে। জানা গেছে, বিশ্ব সিনেমাকে সৌদি আরবমুখী করতে এবং আরবের সিনেমাকে বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দিতে এ ধরনের উৎসব ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। এ লক্ষ্য নিয়েই আগামী দিনে আরও বড় আকারে উৎসব আয়োজনে বদ্ধপরিকর রেড সি কর্তৃপক্ষ।