
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চীন, ভারত ও ব্রাজিলের অবস্থান এবং ট্রাম্পের সেকেন্ডারি স্যাংশন: বিশ্ব তেল বাজারে নতুন গতিশীলতা

সেদিন দিল্লিতে যা যা ঘটেছিল

স্বামীকে খুন করিয়ে নতুন সংসার, প্রেমিকের ছোট্ট ভুলে সব ফাঁস !

ট্রাম্পের শরীরে ‘হালাল’ রক্ত! তাই দ্রুত দুনিয়া থেকেই সরিয়ে দিতে হবে তাঁকে: ২০০০ মুসলিম ধর্মগুরুর হুঙ্কার

পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে মিলে স্বামীকে খুন, পরে তাকে ফাঁসাতেই ধর্ষণের গল্প ফাঁদলেন স্ত্রী

ভারতীয় পণ্যে আরও শুল্ক চাপানো হবে: ট্রাম্পের কড়া হুঁশিয়ারি

‘তার ঠোঁট দুটো যেন মেশিনগানের মতো’
সিডনি শহরজুড়ে ইউনূস সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন

বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকট, গণতন্ত্রের বিনাশ এবং পুলিশের ওপর সহিংসতার প্রতিবাদে আজ ৫ই আগস্ট সিডনির গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে ডিজিটাল প্রচারণা চালানো হয়। সারা শহরজুড়ে দিনব্যাপী এই ক্যাম্পেইনে ডিজিটাল বিলবোর্ডে “অবৈধ ইউনূস সরকারের” বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরা হয়।
প্রচারণায় তুলে ধরা হয়— গত এক বছরে বাংলাদেশে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন, হত্যা, ধর্ষণ, সংখ্যালঘু নির্যাতন, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ এবং সাধারণ মানুষের ওপর সেনাবাহিনীর গুলি চালানোর মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘৃণ্য ঘটনাবলী। বিশেষ করে গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর হাতে সাধারণ মানুষের মৃত্যুর ঘটনার ভিডিও এবং বার্তা এই ডিসপ্লেগুলোর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।
এই উদ্যোগে অস্ট্রেলিয়া যুবলীগ, অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে রাজনৈতিক কর্মী
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন: “বাংলাদেশে আজ যে ভয়াবহ স্বৈরাচারী শাসন চলছে, ইউনূসের তথাকথিত সরকার যে পদ্ধতিতে দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র ও মানুষের মৌলিক অধিকার গলাটিপে হত্যা করছে- তা কোনো স্বাধীন দেশে কল্পনাও করা যায় না। বিরোধী মতের অস্তিত্ব মুছে ফেলতে, ভোটাধিকার কেড়ে নিতে এবং মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধ সরকারের ক্ষমতায় থাকা মানবতার প্রতি চরম অবমাননা।” তিনি আরও বলেন, “প্রবাসে থেকে আমরা শুধু নীরব দর্শক হয়ে থাকব না। এই ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা ইউনূস সরকারের সকল অপকর্ম, নির্যাতন ও গণবিরোধী কার্যকলাপ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্মোচন করতে বদ্ধপরিকর। এটি কোনো একদিনের ইভেন্ট নয়- এটি একটি চলমান সংগ্রামের সূচনা।” রাজনৈতিক কর্মী ডা. আবুল হাসনাত মিল্টন বলেন: “যখন
দেশে মানুষের বাক-স্বাধীনতা হরণ করা হয়, সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয় এবং নিরপরাধ নাগরিকদের গুলি করে হত্যা করা হয়- তখন প্রবাসী বাংলাদেশিরাই হন সেই মুক্ত কণ্ঠস্বর, যারা সত্য ও প্রতিবাদের ভাষা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন।” তিনি আরও বলেন, “আজ বাংলাদেশ এক চরম রাজনৈতিক সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যেখানে জনগণের ইচ্ছার কোনো মূল্য নেই। গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর গুলিতে সাধারণ মানুষ নিহত হওয়ার মতো বর্বরতা রাষ্ট্রযন্ত্রের নগ্ন ব্যবহারের জ্বলন্ত উদাহরণ। এই ডিজিটাল প্রতিবাদ সেই নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের জবাব। যতদিন না বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়, ততদিন আমরা এই লড়াই চালিয়ে যাব- দেশে ও প্রবাসে একযোগে।” অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডা. সিরাজুল হক, মেহেদী হাসান
কচি, গাউসুল আলম শাহাজাদা, ইঞ্জিনিয়ার নাজমুল শেখ এবং আব্দুল জলিলসহ আরও অনেকেই। এই ডিজিটাল প্রচারণার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহলের নজর কাড়ার এবং বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানানো হয়।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন: “বাংলাদেশে আজ যে ভয়াবহ স্বৈরাচারী শাসন চলছে, ইউনূসের তথাকথিত সরকার যে পদ্ধতিতে দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র ও মানুষের মৌলিক অধিকার গলাটিপে হত্যা করছে- তা কোনো স্বাধীন দেশে কল্পনাও করা যায় না। বিরোধী মতের অস্তিত্ব মুছে ফেলতে, ভোটাধিকার কেড়ে নিতে এবং মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধ সরকারের ক্ষমতায় থাকা মানবতার প্রতি চরম অবমাননা।” তিনি আরও বলেন, “প্রবাসে থেকে আমরা শুধু নীরব দর্শক হয়ে থাকব না। এই ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা ইউনূস সরকারের সকল অপকর্ম, নির্যাতন ও গণবিরোধী কার্যকলাপ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্মোচন করতে বদ্ধপরিকর। এটি কোনো একদিনের ইভেন্ট নয়- এটি একটি চলমান সংগ্রামের সূচনা।” রাজনৈতিক কর্মী ডা. আবুল হাসনাত মিল্টন বলেন: “যখন
দেশে মানুষের বাক-স্বাধীনতা হরণ করা হয়, সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয় এবং নিরপরাধ নাগরিকদের গুলি করে হত্যা করা হয়- তখন প্রবাসী বাংলাদেশিরাই হন সেই মুক্ত কণ্ঠস্বর, যারা সত্য ও প্রতিবাদের ভাষা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন।” তিনি আরও বলেন, “আজ বাংলাদেশ এক চরম রাজনৈতিক সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যেখানে জনগণের ইচ্ছার কোনো মূল্য নেই। গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর গুলিতে সাধারণ মানুষ নিহত হওয়ার মতো বর্বরতা রাষ্ট্রযন্ত্রের নগ্ন ব্যবহারের জ্বলন্ত উদাহরণ। এই ডিজিটাল প্রতিবাদ সেই নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের জবাব। যতদিন না বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়, ততদিন আমরা এই লড়াই চালিয়ে যাব- দেশে ও প্রবাসে একযোগে।” অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডা. সিরাজুল হক, মেহেদী হাসান
কচি, গাউসুল আলম শাহাজাদা, ইঞ্জিনিয়ার নাজমুল শেখ এবং আব্দুল জলিলসহ আরও অনেকেই। এই ডিজিটাল প্রচারণার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহলের নজর কাড়ার এবং বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানানো হয়।