সকল দায় ঢাকার ওপর চাপাতে চায় জাতিসংঘ – ইউ এস বাংলা নিউজ




সকল দায় ঢাকার ওপর চাপাতে চায় জাতিসংঘ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৬ জুলাই, ২০২৫ | ১০:০৬ 22 ভিউ
বাংলাদেশে প্রস্তাবিত মানবাধিকার কার্যালয়ে যেসব কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়া হবে, তাদের আজীবন দায়মুক্তি চায় জাতিসংঘ। পাশাপাশি এ কার্যালয়ের সব কার্যক্রমের দায় বাংলাদেশকে নিতে হবে। জাতিসংঘ প্রস্তাবিত খসড়ায় এমন শর্ত রাখা হয়েছে। তবে সরকার এ বিষয়ে এখনও সম্মতি দেয়নি। ফলে উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদিত সমঝোতা স্মারক সই হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ঢাকা বলছে, বাংলাদেশে যত দূতাবাস, হাইকমিশন বা আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যালয় রয়েছে, তাদের কারও এ ধরনের সুবিধা দেওয়া হয়নি। এমনকি জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাকেও এ সুবিধা দেওয়া হয়নি। ফলে মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়কেও এ সুবিধা দিতে চায় না সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশে একটি মানবাধিকার কার্যালয় খুলতে চায় জাতিসংঘ। এ কার্যালয় খোলার বিষয়ে

নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে ঢাকা। বিষয়টি সামনে এগিয়ে নিতে উপদেষ্টা পরিষদ একটি সমঝোতা স্মারকের খসড়া সইয়ের জন্য অনুমোদন করেছে। তবে সমঝোতা স্মারক অনুমোদনের আগে জাতিসংঘের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি বলে দাবি করেছে সংস্থাটি। ঢাকা যে খসড়া চূড়ান্ত করেছে, তার কোনো অনুলিপিও তাদের দেওয়া হয়নি। ফলে অনুমোদিত সমঝোতা স্মারকটি পর্যালোচনা করা ছাড়া সই করবে না জাতিসংঘ। গত ৩ জুন জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপন নিয়ে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৈঠকে তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিবের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো অংশগ্রহণ করে। বৈঠকে প্রস্তাবিত খসড়ায় থাকা ধারা ১৭(২), ১৯, ২০(৩), ২৩(৩), ২৪ ও ২৬ নিয়ে আপত্তি জানান অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা। এ ধারাগুলোর মধ্যে ২৪ ও

২৬ না রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বৈঠক থেকে। পাশাপাশি খসড়ায় থাকা দায়মুক্তি ও প্রাধিকার-সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে ইতোমধ্যে সই হওয়া চুক্তি অনুযায়ী সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে যত বিদেশি মিশন কাজ করতে এসেছে, সবাই ‘হোস্ট কান্ট্রি অ্যাগ্রিমেন্ট’-এর মাধ্যমে এসেছে। কারও সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো সমঝোতা স্মারক সই হয়নি। ফলে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় খোলার ক্ষেত্রেও আগের চুক্তিগুলো অনুসরণের পরামর্শ দেওয়া হয় বৈঠকে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা বলেন, জাতিসংঘ সমঝোতার যে খসড়া পাঠিয়েছে, তাতে হোস্ট কান্ট্রি অ্যাগ্রিমেন্টের শর্তের সঙ্গে আরও কিছু বিষয় যুক্ত করেছে। সমঝোতা স্মারক সই হলে আইনগত কোনো বাধ্যবাধকতা থাকে না। ফলে আইনি বাধ্যবাধকতা

নিশ্চিত করতে হোস্ট কান্ট্রি অ্যাগ্রিমেন্ট প্রয়োজন। আর জাতিসংঘের সব সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের হোস্ট কান্ট্রি অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে। তাহলে মানবাধিকার কার্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হবে কেন– প্রশ্ন রাখেন তিনি। বাদ দেওয়া দুটি ধারায় কী রয়েছে জাতিসংঘ প্রস্তাবিত খসড়ায় ২৪ ধারায় বাংলাদেশে কাজ করতে আসা কর্মকর্তাদের স্বামী বা স্ত্রীর এ দেশে কাজ করার অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সাধারণত বাংলাদেশে কাজ করতে আসা কোনো কূটনীতিকের স্বামী বা স্ত্রীকে কাজের অনুমতি দেওয়া হয় না। পাশাপাশি যতদূর সম্ভব কর্মকর্তা, মিশন বিশেষজ্ঞ এবং সেবা প্রদানকারী ব্যক্তিদের বাসস্থান পেতে সহায়তা করবে সরকার– এমনটা চেয়েছে জাতিসংঘ। বাংলাদেশ এ ধারায় সম্মত হবে না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। ২৬ ধারার আওতায় পরিচালিত এবং উদ্ভূত সকল

কার্যক্রমের দায় বাংলাদেশকে নেওয়ার কথা বলেছে জাতিসংঘ। তবে কোনো পক্ষের চরম অবহেলা বা ইচ্ছাকৃত অসদাচরণের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য হবে না। এ ধারাতেও একমত নয় বাংলাদেশ। বাকি চার ধারা প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকের ১৭(২) ধারায় কার্যালয়ে স্থানীয় কর্মকর্তাদের দায়মুক্তি চাওয়া হয়েছে। এমনকি চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পরও এ দায়মুক্তি বলবৎ থাকার কথা স্মারকে বলা রয়েছে। এতে রাজি নয় ঢাকা। ১৯(১) ধারায় বলা হয়েছে, স্মারকে উল্লিখিত সকল ব্যক্তি বাংলাদেশে প্রবেশ ও বের হওয়ার পাশাপাশি দেশের মধ্যে অবস্থান করার অধিকার রাখবেন। এ ক্ষেত্রে তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আইন প্রযোজ্য হবে। এ ধারাও বাদ দিতে চায় সরকার। ১৯(২) ধারায় বাংলাদেশে চলাচলের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে, যা

সংশোধন করা হবে বলে জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র। সমঝোতা স্মারকের ২০(৩) ধারায় ভ্রমণ, ভিসা, এন্ট্রি পারমিটসহ এ-সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়ের কথা বলা হয়। ২৩(৩) ধারায় সামাজিক সুরক্ষার বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। এ ধারাগুলোও জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার জন্য যে ধরনের হোস্ট কান্ট্রি অ্যাগ্রিমেন্ট রয়েছে, তা অনুসরণ করতে চায় ঢাকা। পরিবর্তনগুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা যে প্রস্তাব করেছিলাম, তাতে পরিবর্তন আনা হয়েছে বা হচ্ছে বলে শুনতে পেয়েছি। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকারের পক্ষ থেকে এখনও কিছু জানানো হয়নি। তাই পরিবর্তনগুলো নিয়ে বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তবে এতটুকু শুধু বলব, এ কার্যালয়ে যারা কাজ করবেন, তারা ঝুঁকি

নিয়ে করবেন। তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। জাতিসংঘের ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, বর্তমানে ১৬টি দেশে জাতিসংঘ মানবাধিকারের এমন কার্যালয় বা ‘কান্ট্রি অফিস’ রয়েছে। এ ছাড়া সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় প্রধান কার্যালয় এবং আন্তঃদেশীয় সমন্বয়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে একটি কার্যালয় রয়েছে। এর বাইরে ১৩টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে ওএইচসিএইচআরের। বাংলাদেশসহ ৪৩টি দেশে এ কার্যালয় স্থাপনের জন্য অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। দেশগুলোতে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, আটক অবস্থায় নির্যাতন ও মৃত্যু, সব ধরনের বৈষম্য, সমকামীদের অধিকারসহ সব ধরনের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ মানবাধিকার-সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে কাজ করে মানবাধিকার-বিষয়ক কার্যালয়। স্থানীয় কার্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ম্যান্ডেটের ভিত্তিতে মানবাধিকার সুরক্ষা ও প্রসারে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে দেনদরবার করে থাকে জাতিসংঘ। এ ম্যান্ডেটের মধ্যে সাধারণত মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ, সুরক্ষা এবং সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার, নাগরিক সমাজ, ভিকটিম এবং অন্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে থাকে সংস্থাটি। তবে কোনো উন্নত দেশে জাতিসংঘের এমন কার্যালয় নেই।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন ঐকমত্য না হওয়ায় সংসদের উচ্চকক্ষই বাদের চিন্তা সকল দায় ঢাকার ওপর চাপাতে চায় জাতিসংঘ ‘কোথায় থাকব, কে আশ্রয় দেবে জানি না’ সিরিজ জয়ে চোখ বাংলাদেশের চাকরি জীবনে একবার গুরুদণ্ড পেলে ওসি হতে পারবেন না পাহাড়ে ফলের নতুন ভান্ডার সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান ভারতের মোহাম্মদপুরের গ্যাং প্রধানসহ গ্রেপ্তার ৪২ সৌদিতে নারী যাত্রীদের জন্য বিশেষ সেবা আনছে উবার নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে গত মাসে ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে জয়ী হয়েছেন জোহরান মামদানি। এটি শহরটির অনেক মানুষের জন্য আনন্দের খবর হলেও কপালে উদ্বেগের ভাঁজ পড়েছে আবাসন ব্যাবসায়ীদের। তারা ক্ষতির ঝুঁকি দেখছেন। এরই মধ্যে এ নিয়ে মুখ খুলেছেন খাতসংশ্লিষ্ট অনেকে। তারা বলছেন, পরিবর্তনশীল এ সময়ে গ্রাহকরা ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না; তারা দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। নিউইয়র্কে আবাসন ব্যবসার ব্রোকার জে বাত্রা জানান, তাঁর ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ম্যানহাটানে লাখ লাখ ডলারের সম্পত্তির দুই পৃথক ক্লায়েন্ট বাত্রাকে জানিয়েছেন, তারা নিউইয়র্কের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমলে নিয়ে সতর্কতার সঙ্গে লেনদেন করতে চান। বাত্রার উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল সোমবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, অনেক ধনী ও বিলাসবহুল ক্রেতা একটু বেশি সতর্ক হয়ে উঠেছেন। মামদানি যত বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করছেন, ততই তাদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। অনেককে বলতে শোনা যাচ্ছে– ‘হায়, শহরটি কোথায় যাচ্ছে!’ ৩৩ বছর বয়সী গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক মামদানি গত জুনের শেষ দিকে নিউইয়র্কের মেয়র প্রাইমারিতে জয়লাভ করেন। এর পর থেকে বেশ কয়েকজন পেশাদার আবাসন ব্যবসায়ী সিএনএনকে জানান, উচ্চস্তরের ক্রেতারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ বন্ধ করতে শুরু করেছেন। মামদানির প্রস্তাবিত নীতিগুলোর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে অনিশ্চিত। তারা আরও বলেন, মামদানির জয়ের ফলে তাঁর রাজনীতির সঙ্গে একমত না হওয়া নিউইয়র্কের কিছু ধনী বাসিন্দা শহর ত্যাগের পরিকল্পনা ত্বরান্বিত করেছেন। মামদানি ১০ লাখ ডলারের বেশি আয়কারী নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের ওপর ২ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন। তাঁর কাছে আবাসন প্রস্তাবের একটি তালিকাও আছে, যার মধ্যে রয়েছে– ভাড়া স্থির করার প্রতিশ্রুতি, ব্যাপক পাবলিক হাউজিং নির্মাণ ও সংস্কার এবং কঠোর তদারকি। মার্কিন গণমাধ্যমটি বলছে, মামদানি মেয়র হলেও তাঁর প্রস্তাবগুলো বাস্তবে পরিণত নাও হতে পারে। এর অনেক কারণ রয়েছে। তবুও তাঁর প্রাথমিক জয় বাত্রার কিছু ক্লায়েন্টকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। কেউই আসলে তাদের কর বাড়ুক, এমনটা চান না। নিউইয়র্ক সিটি বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল আবাসন বাজারের আবাসস্থল। এটি এমন একটি জায়গা, যেখানে ঝলমলে বিলাসবহুল টাওয়ারের লোকেরা শ্রমিক শ্রেণির বাসিন্দাদের পাশাপাশি বাস করেন। এ শ্রমজীবী শ্রেণির মানুষ ক্রমবর্ধমান ভাড়া ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে তাল মেলাতে লড়াই করছেন। শহরের আবাসন খাতের অবস্থা চরম। নিউইয়র্ক শহরের আপার ইস্ট সাইড এলাকার বাসিন্দাদের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ যাচাই করে সিএনএন জানাতে পেরেছে, ওই এলাকার বাসিন্দারা বেনামে মামদানির প্রাথমিক জয়ের পর শহর ছেড়ে যাওয়ার সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। কিন্তু এখনও এসব গল্প কাল্পনিক। যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক ফল পছন্দ না হলে স্থানান্তরিত হওয়ার হুমকি দেওয়ার একটি দীর্ঘকালীন ঐতিহ্য রয়েছে। মামদানির আবাসন ও অর্থনৈতিক প্রস্তাবগুলো এমন এক সময়ে এসেছে, যখন নিউইয়র্কের ভাড়া ক্রমাগত বাড়ছে। রিয়েলেটর ডটকমের মতে, এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে শহরে গড় চাওয়া ভাড়া ছিল ৩ হাজার ৩৯৭ ডলার, যা এক বছরের আগের তুলনায় ৫ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি। এটা ২০২০ সালের শুরু থেকে ১৮ শতাংশ বেশি। বাত্রা জানান, কিছু ক্লায়েন্ট যারা ভাড়া আয়ের জন্য ছোট অ্যাপার্টমেন্ট ভবন কেনার পরিকল্পনা করছিলেন, তারা এখন প্রস্তাবিত ভাড়া স্থগিত করার কারণে পুনর্বিবেচনা করছেন। নিউইয়র্কের এ পরিস্থিতির সুবিধা পেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রেরই ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য। সেখানে আবাসন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অনেকে জানিয়েছেন, নিউইয়র্ক ছেড়ে আবারও ফ্লোরিডায় আসতে পারেন অনেকে। এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। মামদানির জয়ে নিউইয়র্কের আবাসন খাতে আতঙ্ক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিতে বিভক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন একই অভিযোগে এনবিআরের আরও ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত শান্তির হ্যাটট্রিকে দুই ভেন্যুর ম্যাচে বাংলাদেশের দুর্দান্ত জয় জবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিলেন শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর কেন ইমাম হুসাইনের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন হিন্দুরা? সরাসরি কাবার ওপর সূর্য, বিরল মহাজাগতিক ঘটনা গাড়ি থামিয়ে ঘুষের অভিযোগ, ওসিসহ ৬ পুলিশ সদস্য প্রত্যাহার