ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের শুল্কের পাল্টা জবাব, মার্কিন পণ্যে ২৫% শুল্ক বসাচ্ছে কানাডা: ট্রুডো
পারস্য উপসাগরে ইরানের মিসাইল পরীক্ষা, শত্রু জাহাজের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
পারস্য উপসাগরে ইরানের মিসাইল পরীক্ষা, শত্রু জাহাজের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
ইউক্রেনের ঐতিহাসিক ভবনে রাশিয়ার হামলা
লিবিয়ার উপকূলে মিলল ২০ গলিত মরদেহ, বাংলাদেশি বলে ধারণা
তোমাদের খুঁজে বের করব এবং হত্যা করব, আইএসের উদ্দেশে ট্রাম্প
ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ১৮৩ ফিলিস্তিনি
লিবিয়া উপকূলে ২০ মরদেহের বিষয়ে যা জানাল দূতাবাস
লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগর উপকূলে ব্রেগার পশ্চিমে আল-আকিলা এলাকা থেকে অন্তত ২০ জনের বিকৃত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক বলে ধারণা করছে লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে লিবিয়ার নিযুক্ত বাংলাদেশি দূতাবাস ফেসবুক পেজে এক বিবৃতি দিয়েছে।
লিবিয়ার নিযুক্ত বাংলাদেশি দূতাবাসের ফেসবুক পেজে বলা হয়, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানানো যাচ্ছে যে, লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ব্রেগা তীর থেকে বিগত দুইদিনে বেশ কয়েকজন অভিবাসীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছে। স্থানীয় উদ্ধারকারী কর্তৃপক্ষের মতে, অভিবাসন প্রত্যাশীদের একটি নৌকা ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়ার পর এসব মৃতদেহ ব্রেগা তীরে ভেসে এসেছে। এছাড়া উদ্ধারকৃত মৃতদেহগুলোর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক থাকার
আশঙ্কার কথা বিভিন্ন সূত্রে জানা গেলেও, এ বিষয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি। তবে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য দূতাবাস স্থানীয় কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যোগাযোগ রক্ষা করছে।’ এতে আরও বলা হয়, ‘এই প্রেক্ষিতে, উক্ত দুর্ঘটনায় মৃত, আহত বা ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশি নাগরিকদের বিষয়ে যে কোনো তথ্য জানানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। দূতাবাসের নিম্নোক্ত দাপ্তরিক মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে: +২১৮৯১৬৯৯৪২০২ এবং +২১৮৯১৬৯৯৪২০৭। উল্লেখ্য, নৌকাডুবির ঘটনায় মৃতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস ইতোমধ্যে একটি টিম ঘটনাস্থলে পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।’ ২০ মরদেহের সবগুলো লিবিয়ার ব্রেগা থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে আজদাদিয়া নামক স্থানে প্রায় গলিত
অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি। তাদের সাথে কোনো ভ্রমণ দলিলও মেলেনি। ২০ জনকেই লিবিয়ায় দাফন করা হয়েছে। গত ২৯ জানুয়ারি অভিবাসী উদ্ধার তৎপরতা নজরদারি সংগঠন অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক মাইগ্র্যান্ট রেসকিউ ওয়াচের রব গোয়ানস এক্স পোস্টে জানান, লিবিয়ার সিআইডি ও অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস মিলে আল-উকাইলা এলাকার সৈকতে ভেসে আসা আরও দুটি লাশ উদ্ধার করেছে। সব মিলে উদ্ধার হওয়া লাশের সংখ্যা হলো ২০। এর আগেরদিন এক পোস্টে আরও ১১ লাশ উদ্ধারের তথ্য দিয়ে তিনি বলেন, নথি পর্যালোচনা করে এদের মধ্যে কয়েকজনকে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এর আগে ২৭ জানুয়ারি প্রথম পোস্টে ৭ লাশ উদ্ধারের তথ্য দেন তিনি। অবৈধভাবে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে
ঢোকার অন্যতম একটি পথ লিবিয়া। এ পথে ইউরোপে যাওয়ার জন্য মূলত ব্যবহার করা হয় ছোট ছোট নৌকা। এসব নৌকায় ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হয়। প্রতিবছর এ পথে যাত্রা করতে গিয়ে প্রাণ হারান অনেক অভিবাসনপ্রত্যাশী।
আশঙ্কার কথা বিভিন্ন সূত্রে জানা গেলেও, এ বিষয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি। তবে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য দূতাবাস স্থানীয় কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যোগাযোগ রক্ষা করছে।’ এতে আরও বলা হয়, ‘এই প্রেক্ষিতে, উক্ত দুর্ঘটনায় মৃত, আহত বা ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশি নাগরিকদের বিষয়ে যে কোনো তথ্য জানানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। দূতাবাসের নিম্নোক্ত দাপ্তরিক মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে: +২১৮৯১৬৯৯৪২০২ এবং +২১৮৯১৬৯৯৪২০৭। উল্লেখ্য, নৌকাডুবির ঘটনায় মৃতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস ইতোমধ্যে একটি টিম ঘটনাস্থলে পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।’ ২০ মরদেহের সবগুলো লিবিয়ার ব্রেগা থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে আজদাদিয়া নামক স্থানে প্রায় গলিত
অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি। তাদের সাথে কোনো ভ্রমণ দলিলও মেলেনি। ২০ জনকেই লিবিয়ায় দাফন করা হয়েছে। গত ২৯ জানুয়ারি অভিবাসী উদ্ধার তৎপরতা নজরদারি সংগঠন অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক মাইগ্র্যান্ট রেসকিউ ওয়াচের রব গোয়ানস এক্স পোস্টে জানান, লিবিয়ার সিআইডি ও অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস মিলে আল-উকাইলা এলাকার সৈকতে ভেসে আসা আরও দুটি লাশ উদ্ধার করেছে। সব মিলে উদ্ধার হওয়া লাশের সংখ্যা হলো ২০। এর আগেরদিন এক পোস্টে আরও ১১ লাশ উদ্ধারের তথ্য দিয়ে তিনি বলেন, নথি পর্যালোচনা করে এদের মধ্যে কয়েকজনকে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এর আগে ২৭ জানুয়ারি প্রথম পোস্টে ৭ লাশ উদ্ধারের তথ্য দেন তিনি। অবৈধভাবে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে
ঢোকার অন্যতম একটি পথ লিবিয়া। এ পথে ইউরোপে যাওয়ার জন্য মূলত ব্যবহার করা হয় ছোট ছোট নৌকা। এসব নৌকায় ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হয়। প্রতিবছর এ পথে যাত্রা করতে গিয়ে প্রাণ হারান অনেক অভিবাসনপ্রত্যাশী।