ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ২৮ ফিলিস্তিনি
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক ইলন মাস্ক!
দুর্ঘটনা নয়, প্রিন্সেস ডায়নাকে মেরে ফেলা হয়!
এবার মহাকাশে বাঁধ নির্মাণ করবে চীন
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বৈঠক
গাজা ও পশ্চিম তীরে ১২ দিনে ১৩ ইসরাইলি নিহত
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল: বাতাস বাড়ার সাথে দেখা দিচ্ছে নতুন শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানলে পুড়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। এই দাবানল ছড়িয়ে পড়ার পেছনে বড় কারণ সান্তা আনা নামের ঝোড়ো বাতাস। সম্প্রতি বাতাসের গতি কিছুটা কমায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আশার আলো দেখা গিয়েছিল। তবে গতি আবার বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এতে দাবানল আরও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস পূর্বাভাস দিয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেস ও ভেঞ্চুরা কাউন্টিতে স্থানীয় সময় শনিবার রাত থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত বাতাসের গতি বাড়তে পারে। একই আশঙ্কা রয়েছে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্তও। ঘণ্টায় ৩০ মাইল গতিতে বয়ে যাওয়া বাতাস এ সময় ৭০ মাইলে পৌঁছাতে পারে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল শুরু হয় গত মঙ্গলবার। ছয় দিন
পেরিয়ে গেলেও তা নিয়ন্ত্রণে আসেনি। দাবানলের শুরুর দিকে বাতাসের গতি ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠছিল। শুক্রবার তা অনেকটা কমে আসে। ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের আবহাওয়াবিদ রোজ শোনফেল্ড বলেন, বুধবার পর্যন্ত আবহাওয়া পরিস্থিতি খারাপ থাকবে। বৃহস্পতিবার থেকে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে পারে। বর্তমানে লস অ্যাঞ্জেলেসে চারটি দাবানল সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে প্যালিসেইডস দাবানল আরও এক হাজার একর এলাকায় ছড়িয়েছে। আগেই এই দাবানলে পুড়েছে ২২ হাজার একর এলাকা। ক্যালিফোর্নিয়ার ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্যালিসেইডস দাবানল মাত্র ১১ শতাংশ নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে। নতুন করে এই আগুন বৃদ্ধি পাওয়ার আগে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা প্যালিসেইডস দাবানল ও লস অ্যাঞ্জেলেসের পূর্বাঞ্চলে এটন দাবানল নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতির কথা জানিয়েছিলেন। এ
দুই দাবানলকে সবচেয়ে ভয়াবহ বলা হচ্ছে। দুই দাবানলে একত্রে ১৪৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ভৌগোলিক হিসাবে এই আয়তন নিউইয়র্কের ম্যানহাটান এলাকার চেয়ে আড়াই গুণ বেশি। লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের খবর অনুযায়ী, দাবানলে শনিবার রাত পর্যন্ত অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ১৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তবে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘরে ঘরে গিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত ছয় দিনের বিপর্যয়ে লস অ্যাঞ্জেলেস ১২ হাজার অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা রবার্ট লুনার দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, সেখানে আরও ৫৭ হাজার অবকাঠামো
ঝুঁকির মুখে রয়েছে। প্রাণ বাঁচাতে এলাকা ছেড়ে যেতে বলা হয়েছে ১ লাখ ৫৩ হাজার মানুষকে। এর বাইরে আরও ১ লাখ ৬৬ হাজার বাসিন্দাকে বলা হয়েছে, প্রয়োজন পড়লে তাঁদের এলাকা ত্যাগ করা লাগতে পারে।
পেরিয়ে গেলেও তা নিয়ন্ত্রণে আসেনি। দাবানলের শুরুর দিকে বাতাসের গতি ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠছিল। শুক্রবার তা অনেকটা কমে আসে। ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের আবহাওয়াবিদ রোজ শোনফেল্ড বলেন, বুধবার পর্যন্ত আবহাওয়া পরিস্থিতি খারাপ থাকবে। বৃহস্পতিবার থেকে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে পারে। বর্তমানে লস অ্যাঞ্জেলেসে চারটি দাবানল সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে প্যালিসেইডস দাবানল আরও এক হাজার একর এলাকায় ছড়িয়েছে। আগেই এই দাবানলে পুড়েছে ২২ হাজার একর এলাকা। ক্যালিফোর্নিয়ার ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্যালিসেইডস দাবানল মাত্র ১১ শতাংশ নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে। নতুন করে এই আগুন বৃদ্ধি পাওয়ার আগে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা প্যালিসেইডস দাবানল ও লস অ্যাঞ্জেলেসের পূর্বাঞ্চলে এটন দাবানল নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতির কথা জানিয়েছিলেন। এ
দুই দাবানলকে সবচেয়ে ভয়াবহ বলা হচ্ছে। দুই দাবানলে একত্রে ১৪৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ভৌগোলিক হিসাবে এই আয়তন নিউইয়র্কের ম্যানহাটান এলাকার চেয়ে আড়াই গুণ বেশি। লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের খবর অনুযায়ী, দাবানলে শনিবার রাত পর্যন্ত অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ১৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তবে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘরে ঘরে গিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত ছয় দিনের বিপর্যয়ে লস অ্যাঞ্জেলেস ১২ হাজার অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা রবার্ট লুনার দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, সেখানে আরও ৫৭ হাজার অবকাঠামো
ঝুঁকির মুখে রয়েছে। প্রাণ বাঁচাতে এলাকা ছেড়ে যেতে বলা হয়েছে ১ লাখ ৫৩ হাজার মানুষকে। এর বাইরে আরও ১ লাখ ৬৬ হাজার বাসিন্দাকে বলা হয়েছে, প্রয়োজন পড়লে তাঁদের এলাকা ত্যাগ করা লাগতে পারে।