ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুদ্ধ বিরতিতে রাজি ইসরায়েল-হামাস
ফিলিস্তিনিকে হত্যার দায়ে ক্ষমা পাবেন না
দাবানলে ‘হুমকির’ মুখে ৬০ লাখ মানুষ
যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ হলে কী ঘটতে পারে?
যুদ্ধবিরতি চুক্তি : প্রথম পর্যায়ে মুক্তি পাবেন এক হাজার ফিলিস্তিনি
হামজার অভিষেক হতে পারে ভারতের বিপক্ষে
ইস্তাম্বুলে বিষাক্ত মদপানে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জনের মৃত্যু
যুদ্ধ বিরতি কার্যকরে গাজা উপত্যকাজুড়ে ফিলিস্তিনিদের উল্লাস
গাজায় যুদ্ধ বিরতি কার্যকরে পুরো উপত্যকাজুড়ে চলছে ফিলিস্তিনিদের উল্লাস। বুধবার যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল-হামাস দু’পক্ষই।
যুদ্ধ বিরতি সংবাদ পাওয়ার পর সাথে সাথে রাস্তায় নেমেছে গাজাবাসী। পুরো গাজা জুড়ে চলছে উল্লাসিত জনতার উৎসব। দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন শ্লোগান। নেচে গেয়ে দিনটি উদযাপন করছে শিশুরাও। ফোটানো হচ্ছে বিভিন্ন আতশবাজি।
গত দেড় বছরে সবচেয়ে স্বস্তিতে রাত পার করছে গাজার সাধারন মানুষ। এরই মধ্যে উল্লাসে রাস্তায় নেমেছে সেখানকার লাখ মানুষ। যুদ্ধে প্রায় ৪৭ হাজার মানুষ মারা গেছে।
যুদ্ধ বিরতির মেয়াদ থাকবে ৬ সপ্তাহ অর্থ্যাৎ ৪৩ দিন। এই সময়ের মধ্যে মোট ৩৩ ইসরাইলী বন্দি বিনিময় করবে হামাস। এর ভেতরে সাধারন মানুষ যেমন আছে। তেমনি আছে
সামরিক বাহিনীও। দুই পক্ষই তাদের বন্দির যে বিষয় আছে তারা রাজি হয়েছে। এর বিপরীতে একটি অংশ ফিলিস্তিনীকে মুক্তি দিবে ইসরাইল। যার সংখ্যা প্রায় এক হাজার। এমনিতে গাজাতে খাবার পানি ও ঔষধ সংকট রয়েছে। কারণ ত্রাণবাহী কোন ট্রাক সেখানে ঢুকতে দেওয়া হতো না। এই বিষয় কিন্তু শর্ততে সংযত হয়েছে দুপক্ষই। বলা হয়েছে প্রতিদিন ত্রাণ নিয়ে ঢুকতে পারবে প্রায় ছয়শত ট্রাক। এটি গাজা বাসীদের জন্য বড় একটি স্বস্তির বিষয়। সব শেষে আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা হলো অস্থায়ী এবং স্থায়ীভাবে গাজার আসে পাশে যেসব এলাকাতে ইসরাইলী যেসব সেনা ক্যাম্প আছে তা আস্তে আস্তে সরিয়ে নেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত যেসব শর্ত আমরা
পেয়েছি তা বলা হলো। বলা হচ্ছে রবিবারের থেকে এই পুরো চুক্তি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
সামরিক বাহিনীও। দুই পক্ষই তাদের বন্দির যে বিষয় আছে তারা রাজি হয়েছে। এর বিপরীতে একটি অংশ ফিলিস্তিনীকে মুক্তি দিবে ইসরাইল। যার সংখ্যা প্রায় এক হাজার। এমনিতে গাজাতে খাবার পানি ও ঔষধ সংকট রয়েছে। কারণ ত্রাণবাহী কোন ট্রাক সেখানে ঢুকতে দেওয়া হতো না। এই বিষয় কিন্তু শর্ততে সংযত হয়েছে দুপক্ষই। বলা হয়েছে প্রতিদিন ত্রাণ নিয়ে ঢুকতে পারবে প্রায় ছয়শত ট্রাক। এটি গাজা বাসীদের জন্য বড় একটি স্বস্তির বিষয়। সব শেষে আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা হলো অস্থায়ী এবং স্থায়ীভাবে গাজার আসে পাশে যেসব এলাকাতে ইসরাইলী যেসব সেনা ক্যাম্প আছে তা আস্তে আস্তে সরিয়ে নেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত যেসব শর্ত আমরা
পেয়েছি তা বলা হলো। বলা হচ্ছে রবিবারের থেকে এই পুরো চুক্তি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা আছে।