যাত্রাবাড়ী থানায় মৃত্যুর ৭০ দিন পর আনসার সদস্যের পরিচয় শনাক্ত – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
     ৫:০৩ পূর্বাহ্ণ

যাত্রাবাড়ী থানায় মৃত্যুর ৭০ দিন পর আনসার সদস্যের পরিচয় শনাক্ত

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৫ অক্টোবর, ২০২৪ | ৫:০৩ 131 ভিউ
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে হামলায় নিহত আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য মো. নুরুন্নবী (৪৭) মরদেহ শনাক্ত হয়েছে। গত ৬ আগস্ট থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে তার মরদেহ পড়েছিল। ডিএনএ টেস্টে পরিচয় শনাক্তের পর সোমবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে নুরুন্নবীর স্ত্রী ফাতেমাতুজ জোহরা ও ছেলে তাজনুর সিফাতের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। নিহত নুরুন্নবীর ছেলে তাজনুর সিফাত বলেন, সখীপুর আনসার একাডেমি থেকে আমার বাবাকে যাত্রাবাড়ী থানায় পোস্টিং দেওয়া হয়। গত ৫ আগস্ট আমার বাবা আমাকে ফোন করে বলেন, ‘আমাদের থানার দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, আমাকে মাফ করে দিও বাবা’। এরপর থেকে বাবার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তিনি বলেন, এরপর আর বাবাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম

না। একসময় জানতে পারি যাত্রাবাড়ী থেকে দগ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে অজ্ঞাত অনেক লাশ এসেছে। আমরা লাশ চিনতে না পেরে ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা দেই। আজ আমাদের জানানো হয় মরদেহের সঙ্গে ডিএনএ মিলে গেছে। তাজনুর সিফাত বলেন, আমার বাবার কী দোষ করেছিল যে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো? আমার বাবা তো সামান্য একজন ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্য ছিলেন। নিহত নুরুন্নবীর স্ত্রী ফাতেমাতুজ জোহরা বলেন, ৫ আগস্ট থেকে আমার স্বামীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। তিনি বেঁচে আছেন কি না জানতে পারছিলাম না। গত ১৭ সেপ্টেম্বর ডিএনএ নমুনা দেওয়া হয়। আজ থানা থেকে আমাদের খবর দেওয়া হলে স্বামীর মরদেহ শনাক্ত করি। যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)

মোরশেদ আলম বলেন, ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে অনেকেই মারা যান। সেখান থেকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। অনেকেরই পরিবার মরদেহ শনাক্ত করতে পারেনি। এরপর আমরা ডিএনএ স্যাম্পল সংগ্রহ করে ফরেনসিক ল্যাবে পাঠাই। নুরুন্নবীর সঙ্গে তার পরিবারের ডিএনএ মিলে গেছে। সোমবার তার পরিবারকে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। নুরুন্নবীর বাড়ি নোয়াখালীর সুধারাম উপজেলার অস্বদিয়া গ্রামে। তার বাবার না আব্দুর রব। তার তিন ছেলে-মেয়ে রয়েছে। গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
আ.লীগ ও জাপার ৯ নেতা কারাগারে ভারতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫ হলিউডে নতুন প্রেমের গুঞ্জন নৌকা উপহার পেলেন সড়ক উপদেষ্টা, কী করবেন পরামর্শ চাইলেন মধ্যপ্রাচ্যে হস্তক্ষেপমূলক নীতি থেকে সরছে যুক্তরাষ্ট্র: তুলসি গ্যাবার্ড; ট্রাম্পের ফোকাস অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ৯ হাজার তরুণকে ‘প্যারামিলিটারী’ ধাঁচের প্রশিক্ষণ: আশঙ্কা ‘গোপনে রিজার্ভ বাহিনী’ গড়ার চেষ্টা! ‘কঠিন কাজ’-এর দাবি প্রশ্নবিদ্ধ: শেখ আহমাদুল্লাহর সফলতা কি ধর্মীয় ব্যবসার নতুন কৌশল? ভাইরাল ইঁদুরের রোস্ট, দলবেঁধে খাচ্ছে পরিবারের সবাই স্টারলিংকের কার্যক্রমে ‘অস্বচ্ছতা’ কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায় আল-ফাশির দখলে নিয়ে যুদ্ধাপরাধ করছে আরএসএফ : জাতিসংঘ নেপালে এভারেস্টের পাদদেশে আটকা শতাধিক পর্যটক পাকিস্তান কি গোপনে ভয়ংকর কোনো অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে? উপহারের সেই নৌকা তোষাখানায় জমা দিলেন সড়ক উপদেষ্টা আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ গণভোট ইস্যুতে মুখোমুখি বিএনপি-জামায়াত শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা চলতি বছর স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫০ বার, কমেছে কত বার? সকাল ৯টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস