মেছে ডিম ও মুরগির দাম
কমেছে ডিম ও মুরগির দাম। এ ছাড়া বাজারে সবজির বাড়তি সরবরাহ থাকায় সেটির দামও কমেছে। এতে ক্রেতাদের মধ্যে স্বাচ্ছন্দ্য দেখা গেছে
আজ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানীর নয়াবাজার, কারওয়ান বাজার, ধানমণ্ডি, মিরপুর, মুগদা, শনির আখড়াসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
সবজির বাজারে দেখা গেছে, বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, লতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা ও পটল ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি পেঁপে ৩৫ টাকা, গাজর ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, ক্ষিরাই ৪০ টাকা, কাঁচা টমেটো ৩০ থেকে ৪০ টাকা, দেশি পাকা টমেটো ৫০ টাকা, শিম ২৫
টাকা, শালগম ২০ টাকা ও শসা বিক্রি হচ্ছে ৩০ থকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি ধনেপাতা ২০ থেকে ৩০ টাকা, পেঁয়াজের কলি ২৫ টাকা, পাতাসহ পেঁয়াজ ৩০, নতুন আলু ৩০ থেকে ৩৫ টাকা ও পুরাতন আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। আর মানভেদে প্রতি পিস ফুলকপি ২০ থেকে ২৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা, ব্রকলি ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং লাউয়ের জন্য গুনতে হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৭০ টাকায়, আর পাইকারিতে ৪০ থেকে ৬০ টাকা। এ ছাড়া বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পুঁইশাক ২৫ থেকে ৩০ টাকা, লাউশাক ৩০ টাকা, মুলাশাক ১০
টাকা, কলমিশাক ১০ টাকা ও পালংশাক বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়। প্রতি কেজি দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৫৫ টাকা ও পুরোনো দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে। অন্যদিকে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত। মুরগি ও ডিমের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৯০ থেকে ২০০ টাকা ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৩০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩০০ টাকায়। আর জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০
থেকে ৮০০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকায়। প্রতি ডজন লাল ডিম ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা ও সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২৩৫ থেকে ২৪০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাছের বাজারে দেখা গেছে, পাবদা মাছ প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০ টাকা, ছোট রুই ২৫০ টাকা, চার থেকে পাঁচ কেজি ওজনের রুই ৪৫০ টাকা, টেংরা ৬৫০ টাকা, চাষের শিং ৪৫০ টাকা, পাঙাশ আকারভেদে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি
বিক্রি হচ্ছে। কার্প মাছ ২২০ থেকে ২৪০, সরপুঁটি ২০০, চিংড়ি ৮০০, মলা মাছ ৩৫০ টাকা ও শোল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে।
টাকা, শালগম ২০ টাকা ও শসা বিক্রি হচ্ছে ৩০ থকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি ধনেপাতা ২০ থেকে ৩০ টাকা, পেঁয়াজের কলি ২৫ টাকা, পাতাসহ পেঁয়াজ ৩০, নতুন আলু ৩০ থেকে ৩৫ টাকা ও পুরাতন আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। আর মানভেদে প্রতি পিস ফুলকপি ২০ থেকে ২৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা, ব্রকলি ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং লাউয়ের জন্য গুনতে হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৭০ টাকায়, আর পাইকারিতে ৪০ থেকে ৬০ টাকা। এ ছাড়া বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পুঁইশাক ২৫ থেকে ৩০ টাকা, লাউশাক ৩০ টাকা, মুলাশাক ১০
টাকা, কলমিশাক ১০ টাকা ও পালংশাক বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়। প্রতি কেজি দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৫৫ টাকা ও পুরোনো দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে। অন্যদিকে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত। মুরগি ও ডিমের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৯০ থেকে ২০০ টাকা ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৩০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩০০ টাকায়। আর জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০
থেকে ৮০০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকায়। প্রতি ডজন লাল ডিম ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা ও সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২৩৫ থেকে ২৪০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাছের বাজারে দেখা গেছে, পাবদা মাছ প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০ টাকা, ছোট রুই ২৫০ টাকা, চার থেকে পাঁচ কেজি ওজনের রুই ৪৫০ টাকা, টেংরা ৬৫০ টাকা, চাষের শিং ৪৫০ টাকা, পাঙাশ আকারভেদে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি
বিক্রি হচ্ছে। কার্প মাছ ২২০ থেকে ২৪০, সরপুঁটি ২০০, চিংড়ি ৮০০, মলা মাছ ৩৫০ টাকা ও শোল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে।