
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পরিবারের সবাই ইয়াবা বিক্রেতা, অতঃপর…

জন্মাষ্টমী ও দুর্গাপূজার প্রস্তুতির আহ্বান পূজা পরিষদের

গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৪

গোপালগঞ্জে বাড়ল কারফিউর মেয়াদ

অবশেষে লৌহজং নদীর ওপর নির্মাণ হচ্ছে সেতু

এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৩ জনকে পুশ-ইন, যথারীতি মুখে কুলুপ সরকার-বিজিবির

কক্সবাজারে চুরি করতে বাসায় ঢুকে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণ
মুরাদনগরে বাস স্টেশনে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ: পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা-পুলিশ মোতায়েন

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাস স্ট্যাান্ডে বাখরনগর ও পার্শ্ববর্তী দেবিদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী। শুক্রবার দুপুরে মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে কোম্পানীগঞ্জ এলাকায় রাস্তায় গাড়ি ক্রসিং নিয়ে ফারজানা পরিবহনের চালক সোহেলের সঙ্গে মনিরুল হক নামের এক সাংবাদিক ও তার চালক শফিকের মারামারির হয়। পরে সাংবাদিক মনিরুল হকের পক্ষে বাখরনগর গ্রামের কিছু লোকজন ফারজানা পরিবহনের কাউন্টারের সামনে এসে চালক ও হেলপারদেরকে মারধর করে। মারধরের
একপর্যায়ে বাখরনগর গ্রামের লোকজন ফারজানা পরিবহনের কাউন্টার ভাঙচুর করে। স্টেশনের চালক-শ্রমিকরা বলেন, এ ঘটনার জেরে শুক্রবার সকালে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ বাজার এলাকায় মহড়া দেয় ভিংলাবাড়ি গ্রামের লোকজন। খবর পেয়ে বাখরনগর গ্রামের লোকজনও একত্রিত হয়ে ভিংলাবাড়ি গ্রামের লোকজনকে ধাওয়া করে। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষের অন্তত ৮/১০ জন আহত হয়। আহতরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। স্টেশনে দুটি বাস কাউন্টারসহ বেশ কয়েকটি দোকানপাটে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ফারজানা কাউন্টারের পরিচালক মো. আল আমিন বলেন, সোহেলের নেতৃত্বে কয়েকশ' লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ফারজানা পরিবহনের কাউন্টার এবং আশপাশের ২০-৩০টি
দোকানে হামলা করেছে। বাজারের ব্যবসায়ী মো: রনি বলেন, দুই গ্রামের লোকজন বাজারে মহড়া দেওয়ায় আতংকে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে কোম্পানীগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড এলাকার উত্তর পাশে বাখরনগর গ্রামের লোকজন ও দক্ষিণ পাশে অবস্থানে ছিল ভিংলাবাড়ি গ্রামের লোকজন। যে কোনো সময় আবারো সংঘর্ষ হতে পারে। স্টেশনের পরিবহন নেতা ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী ইদ্রিস মিয়া বলেন, ঘটনার সময় আমি স্টেশনে ছিলাম না। প্রশাসনের সহায়তায় বিরোধ মীমাংসার চেষ্টা করা হচ্ছে। মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ফারজানা পরিবহনের চালক সোহেলের সঙ্গে মনিরুল হক নামের এক সাংবাদিকের রাস্তায় গাড়ি ক্রসিং নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এক পর্যায়ে সাংবাদিক মনিরুল হকের চালক শফিকের সঙ্গে ফারজানা পরিবহনের চালক সোহেলের মারামারি হয়। এর জের ধরেই শুক্রবারের ঘটনা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বর্তমানে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি সেনা সদস্য মোতায়ন রয়েছে।
একপর্যায়ে বাখরনগর গ্রামের লোকজন ফারজানা পরিবহনের কাউন্টার ভাঙচুর করে। স্টেশনের চালক-শ্রমিকরা বলেন, এ ঘটনার জেরে শুক্রবার সকালে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ বাজার এলাকায় মহড়া দেয় ভিংলাবাড়ি গ্রামের লোকজন। খবর পেয়ে বাখরনগর গ্রামের লোকজনও একত্রিত হয়ে ভিংলাবাড়ি গ্রামের লোকজনকে ধাওয়া করে। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষের অন্তত ৮/১০ জন আহত হয়। আহতরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। স্টেশনে দুটি বাস কাউন্টারসহ বেশ কয়েকটি দোকানপাটে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ফারজানা কাউন্টারের পরিচালক মো. আল আমিন বলেন, সোহেলের নেতৃত্বে কয়েকশ' লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ফারজানা পরিবহনের কাউন্টার এবং আশপাশের ২০-৩০টি
দোকানে হামলা করেছে। বাজারের ব্যবসায়ী মো: রনি বলেন, দুই গ্রামের লোকজন বাজারে মহড়া দেওয়ায় আতংকে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে কোম্পানীগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড এলাকার উত্তর পাশে বাখরনগর গ্রামের লোকজন ও দক্ষিণ পাশে অবস্থানে ছিল ভিংলাবাড়ি গ্রামের লোকজন। যে কোনো সময় আবারো সংঘর্ষ হতে পারে। স্টেশনের পরিবহন নেতা ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী ইদ্রিস মিয়া বলেন, ঘটনার সময় আমি স্টেশনে ছিলাম না। প্রশাসনের সহায়তায় বিরোধ মীমাংসার চেষ্টা করা হচ্ছে। মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ফারজানা পরিবহনের চালক সোহেলের সঙ্গে মনিরুল হক নামের এক সাংবাদিকের রাস্তায় গাড়ি ক্রসিং নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এক পর্যায়ে সাংবাদিক মনিরুল হকের চালক শফিকের সঙ্গে ফারজানা পরিবহনের চালক সোহেলের মারামারি হয়। এর জের ধরেই শুক্রবারের ঘটনা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বর্তমানে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি সেনা সদস্য মোতায়ন রয়েছে।