
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলন স্থগিত

ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে বুধবার

সীমান্তে ড্রোন উড়াচ্ছে বিএসএফ

আজও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করলেন কর্মচারীরা

সারা দেশে ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কলম বিরতি কর্মসূচি পালন

সচিবালয়ে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার, ঢুকতে পারেননি সাংবাদিকরা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংবিধানবিরোধী
মুক্তিযুদ্ধে ১২৫৬ হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামাত নেতা মুক্ত, আদালতে নীরব ছিল ইউনুস সরকার

মুক্তিযুদ্ধে মানবতা (Crime against humanity during liberation war in Bangladesh) বিরোধী অপরাধে যুক্ত থাকার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত (death sentenced) আসামি (convicted) এটিএম আজহারুল ইসলামকে (Jamat-I-Islami leader ATM Ajharul Islam) মুক্তি দিল বাংলাদেশের আদালত। দেশটির সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়জ রেফাত আহমেদের (Chief Justice Saiyad Refat Ahmed, Bangladesh Supreme Court) নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চ মঙ্গলবার এই রায় দেয়।
২০১৫ সালে ঢাকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (International Crime Tribunal) ওই ব্যক্তিকে ফাঁসির সাজা দেয়। এতদিন তিনি দফায় দফায় আপিল মামলা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। জামাত নেতা আজাহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১২৫৬ জনকে হত্যা, ১৭ জনকে অপহরণ, একজনকে ধর্ষণ, ১৩ জনকে আটক, নির্যাতন ও গুরুতর
জখম করা ছাড়াও শতশত বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের অভিযোগ ছিল। শেখ হাসিনা সরকার মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী শক্তির মানবতাবিরোধী কার্যকলাপের বিচারের জন্য অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছিল। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অররাধে যুক্ত থাকার অভিযোগে মৃত্যুদড়ণ্ডপ্রাপ্ত আসামির সাজা মকুবের দৃষ্টান্ত এটাই প্রথম। ইতিমধ্যেই এই রায় নিয়ে বিচার মহলে জল্পনা তৈরি হয়েছে। আদালতে শুনানিতে সরকার পক্ষ আপিলের জোরালো বিরোধিতা করেনি, শুনানিতেই স্পষ্ট ছিল। সরকারের উচ্চতম মহলের উপর চাপ তৈরি করে জামাত নেতারা এই রায় আদায় করেছেন বলে গুঞ্জন। জামাতের আমির শফিকুর রহমান দু’দিন আগে প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুসের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। শীর্ষ সেনাকর্তাদের সঙ্গেও কথা হয় তাঁর। অনেকেই অভিযোগ করছেন, আপিলের বিরোধিতা
না করতে আগাম দৌত্যে নেমেছিলেন জামাত কর্তা। বিদেশ সফররত এক শীর্ষস্থানীয় বিচারপতির তড়িঘড়ি সফর শেষ করে দেশে ফিরে এক পদস্থ সরকারি কর্তার সঙ্গে একান্তে বৈঠককেও অনেকে এই রায়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত মনে করছেন। এর আগেও গুরুতর অপরাধে দোষী সাব্যস্ত, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে জল্পনা তৈরি হয়। মহম্মদ ইউনুসের জমানায় তা প্রবণতায় পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। মঙ্গলবার রায় ঘোষণার সময় আদালতে জামাতের শীর্ষ নেতাদের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মহম্মদ তাহের, জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান প্রমুখ।
জখম করা ছাড়াও শতশত বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের অভিযোগ ছিল। শেখ হাসিনা সরকার মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী শক্তির মানবতাবিরোধী কার্যকলাপের বিচারের জন্য অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছিল। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অররাধে যুক্ত থাকার অভিযোগে মৃত্যুদড়ণ্ডপ্রাপ্ত আসামির সাজা মকুবের দৃষ্টান্ত এটাই প্রথম। ইতিমধ্যেই এই রায় নিয়ে বিচার মহলে জল্পনা তৈরি হয়েছে। আদালতে শুনানিতে সরকার পক্ষ আপিলের জোরালো বিরোধিতা করেনি, শুনানিতেই স্পষ্ট ছিল। সরকারের উচ্চতম মহলের উপর চাপ তৈরি করে জামাত নেতারা এই রায় আদায় করেছেন বলে গুঞ্জন। জামাতের আমির শফিকুর রহমান দু’দিন আগে প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুসের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। শীর্ষ সেনাকর্তাদের সঙ্গেও কথা হয় তাঁর। অনেকেই অভিযোগ করছেন, আপিলের বিরোধিতা
না করতে আগাম দৌত্যে নেমেছিলেন জামাত কর্তা। বিদেশ সফররত এক শীর্ষস্থানীয় বিচারপতির তড়িঘড়ি সফর শেষ করে দেশে ফিরে এক পদস্থ সরকারি কর্তার সঙ্গে একান্তে বৈঠককেও অনেকে এই রায়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত মনে করছেন। এর আগেও গুরুতর অপরাধে দোষী সাব্যস্ত, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মুক্তি নিয়ে বাংলাদেশে জল্পনা তৈরি হয়। মহম্মদ ইউনুসের জমানায় তা প্রবণতায় পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। মঙ্গলবার রায় ঘোষণার সময় আদালতে জামাতের শীর্ষ নেতাদের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মহম্মদ তাহের, জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান প্রমুখ।