
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চীনের মহড়ার জবাবে পাল্টা যুদ্ধজাহাজ পাঠাল তাইওয়ান

বনিবনা হচ্ছে না ট্রাম্প-পুতিনের, কোন দিকে যাচ্ছে পরিস্থিতি?

সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান সেনাদের গোলাগুলি

দক্ষিণ চীন সাগরে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম

সংখ্যালঘু ইস্যুতে ভারতের অভিযোগে যা বললেন ড. দেবপ্রিয়

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
মহাকাশ থেকে ফিরে প্রথমবারের মতো মুখ খুললেন সুনীতা ও বুচ

মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফেরার পর এই প্রথমবারের মতো সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার দুই নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। বোয়িংয়ের স্পেসশিপে সমস্যার কারণে আইএসএস-এ ৯ মাস আটকে ছিলেন এই দু’জন। পরে ১৮ মার্চ ধনকুবের ইলন মাস্কের স্পেসএক্স ক্যাপসুল পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনে সুনীতা ও উইলমোরকে। নাসা ও স্পেসএক্সের এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-১০’। মাত্র ৮ দিনের এই অভিযান কেন ২৮৬ দিন পর্যন্ত চলেছিল? দু'জনের কাছেই এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল। খবর-
জনসন স্পেস সেন্টারে নাসা আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সুনিতা উইলিয়ামস, বুচ উইলমোর ও ক্রু-১০ -এ থাকা তাঁদের সহকর্মী নিক হেগ স্টারলাইনারসহ নানা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। সুনিতা উইলিয়ামস
বলেন, শেষমেশ আমরা ফিরে এসেছি। এখন এই ঘটনা আমাদের সবাইকে জানাতে হবে। এটি একটি অনন্য ঘটনা। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে হবে। বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযান নিয়ে বুচ বলেন, এই মহাকাশযানটি অনেকটা সক্ষম। তবে আমরা যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি, সেগুলি ঠিক করে নেওয়া হবে। আমরা এই মহাকাশযানকে মসৃণভাবে চালিয়ে ছাড়ব। ফের তিনি মহাকাশে যাবেন কিনা, এই প্রশ্নের জবাবে বুচ বলেন, এক হার্টবিটেই ফের মহাকাশে চলে যেতে পারি আমি। মহাকাশে আটকে পড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, হ্যাঁ, তর্কের খাতিরে ধরেই নিলাম আমরা আটকে পড়েছিলাম। পরিকল্পনা অনুযায়ী পৃথিবীতে সঠিক সময়ে আমরা ফিরিনি। তবে যে হেতু আমরা প্রশিক্ষণরত এবং যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত থাকি, তাই
এটাকে আটকে পড়া বলা চলে না। সুনিতা বলেন, স্টারলাইনারের পরীক্ষামূলক মিশনে যে আলাদা কিছু একটা হবে, তা তাঁরা জানতেন। কিন্তু তাঁদের বিষয়ে মানুষের এত প্রত্যাশা থাকবে, মানুষ এত মনোযোগ দেবে, তা তাঁরা কেউই আশা করেননি। এই যাত্রায় আগ্রহের পরিমাণ দেখে তিনি ও বুচ উইলমোর অত্যন্ত সম্মানিত এবং বিনীত বোধ করছেন। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে গিয়ে আমরা কাজ করেছি, প্রশিক্ষণ নিয়েছি এবং আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। সুনিতা ও বুচ উভয়েই বলেছেন, স্টারলাইনার ‘খুবই সক্ষম’। বুচের মতে, সুযোগ পেলে তাঁরা ভবিষ্যতে এটি আবার ওড়াবেন। বুচ বলেছেন, ‘আমরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি, সেগুলো ঠিক করে ফেলব। এটাকে আবার কার্যকর করে তুলব। বোয়িং ও
নাসা সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকাকালে রাজনীতির প্রভাব সম্পর্কে বারবার সুনিতা ও উইলমোরকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে নিক হেগ বলেছেন, ‘যখন আমরা মহাকাশে কাজ করি, তখন রাজনীতির কোনো কিছুই অনুভব করি না।’
বলেন, শেষমেশ আমরা ফিরে এসেছি। এখন এই ঘটনা আমাদের সবাইকে জানাতে হবে। এটি একটি অনন্য ঘটনা। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে হবে। বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযান নিয়ে বুচ বলেন, এই মহাকাশযানটি অনেকটা সক্ষম। তবে আমরা যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি, সেগুলি ঠিক করে নেওয়া হবে। আমরা এই মহাকাশযানকে মসৃণভাবে চালিয়ে ছাড়ব। ফের তিনি মহাকাশে যাবেন কিনা, এই প্রশ্নের জবাবে বুচ বলেন, এক হার্টবিটেই ফের মহাকাশে চলে যেতে পারি আমি। মহাকাশে আটকে পড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, হ্যাঁ, তর্কের খাতিরে ধরেই নিলাম আমরা আটকে পড়েছিলাম। পরিকল্পনা অনুযায়ী পৃথিবীতে সঠিক সময়ে আমরা ফিরিনি। তবে যে হেতু আমরা প্রশিক্ষণরত এবং যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত থাকি, তাই
এটাকে আটকে পড়া বলা চলে না। সুনিতা বলেন, স্টারলাইনারের পরীক্ষামূলক মিশনে যে আলাদা কিছু একটা হবে, তা তাঁরা জানতেন। কিন্তু তাঁদের বিষয়ে মানুষের এত প্রত্যাশা থাকবে, মানুষ এত মনোযোগ দেবে, তা তাঁরা কেউই আশা করেননি। এই যাত্রায় আগ্রহের পরিমাণ দেখে তিনি ও বুচ উইলমোর অত্যন্ত সম্মানিত এবং বিনীত বোধ করছেন। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে গিয়ে আমরা কাজ করেছি, প্রশিক্ষণ নিয়েছি এবং আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। সুনিতা ও বুচ উভয়েই বলেছেন, স্টারলাইনার ‘খুবই সক্ষম’। বুচের মতে, সুযোগ পেলে তাঁরা ভবিষ্যতে এটি আবার ওড়াবেন। বুচ বলেছেন, ‘আমরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি, সেগুলো ঠিক করে ফেলব। এটাকে আবার কার্যকর করে তুলব। বোয়িং ও
নাসা সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকাকালে রাজনীতির প্রভাব সম্পর্কে বারবার সুনিতা ও উইলমোরকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে নিক হেগ বলেছেন, ‘যখন আমরা মহাকাশে কাজ করি, তখন রাজনীতির কোনো কিছুই অনুভব করি না।’