ভারতে ইলিশ উপহার নয়, রপ্তানি করা হবে : উপদেষ্টা রিজওয়ানা – ইউ এস বাংলা নিউজ




ভারতে ইলিশ উপহার নয়, রপ্তানি করা হবে : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৭:৫০ 33 ভিউ
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ইলিশ ভারতে উপহার হিসেবে যাচ্ছে না। ইলিশ রপ্তানি করা হবে। রপ্তানির টাকা বাংলাদেশ সরকার পাবে। সেটা খুব ছোট করে দেখার মতো টাকা না। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর রেগুলেটর এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বাংলাদেশ থেকে ইলিশ এখনো যায়নি। শুধু একটা সিন্ধান্ত হয়েছে। তার আগেইতো দাম বেড়ে গেছে। কাজেই রপ্তানি হলে দাম বাড়বে এ কথাটা ঠিক না। যেটা সরকারের বিবেচনায় আছে। তিনি আরও বলেন, যারা ইলিশটা চাচ্ছে, তারাও কিন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ওপার থেকে অনেক সমর্থন দিয়েছে।সেটা আমরা

সকলে দেখেছি। আমরা খুব কতগুলো সহজ কথা বলে ফেলি। আমরা সব সময় মনে রাখতে হবে। প্রতিবেশীর সাথে অনেক বিষয়ে আমাদের আলাপ আলোচনা করতে হবে। আমরা সেই আলোচনার ধারটা ছোট ছোট বিষয়ে বন্ধ হয়ে যাক, সেটা আমরা চাই না। নদী থেকে বালু উত্তোলন জাতীয় দস্যুতায় পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করে পরিবেশ বন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন,‘যেখানেই নদীতে বালু আছে সেখানেই জেলা প্রশাসকরা মানুষের শত আপত্তি সত্ত্বেও রাজস্ব আয়ের কথা চিন্তা করে বালু মহাল ঘোষণা করে দেয়। বালু মহাল ঘোষণার যেমন সুযোগ আছে তেমনি বিলুপ্তির ও সুযোগ আছে। বালু উত্তোলনের মাধ্যমে নদীর ড্রেজিং কি বালু ব্যবসায়ীদের কাছে

তুলে দিবো নাকি সরকারিভাবে ড্রেজিং করা হবে তা আমাদের ভাবার সময় এসেছে।’উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘মুছাপুর নদীর পাড়ে আসার কারণ হচ্ছে, সমস্যাটা সরকারের চশমা দিয়ে না দেখে মানুষের চোখ দিয়ে দেখার জন্য।মানুষ আর সরকার ভিন্ন সত্ত্বা হলে পরিবর্তন হবে না। মানুষকে আর সরকারকে এক জায়গায় এসে সমস্যার সমাধানে যেতে হবে। আমরা নদী তীরবর্তী এলাকায় এসে স্থানীয় মানুষের কথা শুনলাম। সরকারি হিসেব মতে প্রতিবছর নদী ভাঙনে ৩০ হাজার মানুষ সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়, যেটি বেসরকারি হিসেবে এক লাখের বেশি মানুষ সর্বশান্ত হয়ে যায়।’ লোনা পানির আগ্রাসন ঠেকাতে মুছাপুর রেগুলেটর লাগবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রেগুলেটর দিনে দিনে তৈরি করা সম্ভব না। এটার

একটা প্রক্রিয়া আছে। আমরা যদি দ্রুত গতিতেও রেগুলেটর নির্মাণ করতে চাই তাও দুই থেকে তিন বছর সময় লাগবে। এখানে যে চর হয়েছে সেখানের বালু সরিয়ে দেয়ার জন্য এলাকাবাসী প্রস্তাবনা দিয়েছে। নদীতে ক্যাপটেল ড্রেজিং এর পাশাপাশি মেইনটেন্যান্স ড্রেজিং করতে হবে। সরকারকে রেগুলেটর আর ড্রেজিং দুটোর কথাই ভাবতে হচ্ছে। সবচেয়ে কার্যকর কোনটি হবে তা আমরা ভেবে দেখবো। যেটি কার্যকর হবে সেটিই আগে বাস্তবায়ন হবে।’

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
হুমকি দেওয়া বিমানের সেই ফ্লাইটে তল্লাশি চালিয়ে যা জানাল কর্তৃপক্ষ ইরানে সামরিক বিমান বিধ্বস্ত নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর কিছু অমর উক্তি আজও অনুপ্রেরণার উৎস ‘কাওসার’ উপগ্রহের নতুন সংস্করণ উৎক্ষেপণ করতে যাচ্ছে ইরান পুতিনের সঙ্গে ‘খুব শিগগিরই’ যোগাযোগ করবেন ট্রাম্প ‘রিমান্ড তো মাত্র শুরু হয়েছে’ তেল আবিবে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, হামলাকারী নিহত সমালোচনার মুখে ওষুধ-ইন্টারনেটসহ ৪ ক্ষেত্রে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহার আদালতে এসে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী নিরাপত্তায় স্বীকৃতি পেল বিশেষ স্টোরেজ প্রথম দিনই নির্বাহী আদেশের ঝড় যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির প্রভাব পড়বে বাংলাদেশেও তুরস্কের স্কি রিসোর্টে আগুন, নিহত অন্তত ৬৬ পশ্চিম তীরে অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল কোটায় ৪১ পেয়ে সুযোগ, মেধায় ৭১ পেয়েও বাদ ‘শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন বাতিলের আবেদন করবে পুলিশ’ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মার্কো রুবিও অভিশংসন বিচারের মুখে ইউন ব্যক্তিগত জীবন উপভোগের জন্যই অবসর চেয়েছি: ক্যামেরন ডিয়াজ র‌্যাম্পেও ঝলমলে রুনা খান, রইল ১০ ছবি