ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫
এনসিপির এক নেতাকে সাময়িক অব্যাহতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
এরশাদ উল্লাহ টার্গেটে ছিলেন না : সিএমপি কমিশনার
কুষ্টিয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতার সমর্থকদের দ্বিতীয় দিনে সড়ক অবরোধ
বিএনপি-এনসিপি সমঝোতায় বঞ্চিত হলো জুলাই এর নারী নেত্রীরা
প্রধান রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ: পশ্চিমা হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে রুহুল কবির রিজভীর প্রতিবাদ
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক সমাবেশে ভারতীয় শাড়ি ছুড়ে ফেলে তা পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানালেন। "দেশীয় পণ্য, কিনে হও ধন্য" শিরোনামে আয়োজিত সভায় রিজভী ভারতের বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা এবং ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের পতাকা অবমাননার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এই ঘটনাটি ছিলো ভারতের বিরুদ্ধে বিএনপির ক্ষোভের একটি স্পষ্ট প্রদর্শনী। ভারতের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি পতাকা অবমাননা এবং আসামের বাংলাদেশি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে রিজভী এ প্রতিক্রিয়া দেখান। তিনি সমাবেশে উপস্থিত নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন ভারতীয় শাড়ির উপর আগুন ধরিয়ে দিতে। রিজভী বলেন, "আমরা একবেলা খেয়ে থাকব, তবুও মাথানত করব না।"
সমাবেশে রিজভী ভারতীয় ভিসা বন্ধ
করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তকে সঠিক দাবি করে বলেন, "শেখ হাসিনা গুম, খুন করেছে, ছাত্রদের রক্তে রাজপথ ভাসিয়েছে... তাকে ভারত পছন্দ করে, কিন্তু বাংলাদেশকে পছন্দ করে না।" তিনি আরও বলেন, "ভারত যা বলবে, শেখ হাসিনা তা শোনে; কিন্তু কোটি কোটি বাঙালি এর বিপক্ষে।" এ সময় বিএনপির অন্যান্য নেতাকর্মী ও সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন এবং প্রতিবাদের এই ঘটনা গভীর রাজনৈতিক বার্তা বহন করে। ভারতীয় পণ্য বর্জন এবং ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে এই ধরনের প্রকাশ্য প্রতিবাদ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে। রিজভীর এই বক্তব্য ও প্রতিবাদকে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে ভারতের সমর্থন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ সংকটের প্রতি রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে। তবে এর মাধ্যমে
দলটির পক্ষ থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের উপর গুরুতর প্রশ্ন ওঠানো হয়েছে, যা আগামীদিনে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক স্তরে আরও আলোচনার সৃষ্টি করবে।
করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তকে সঠিক দাবি করে বলেন, "শেখ হাসিনা গুম, খুন করেছে, ছাত্রদের রক্তে রাজপথ ভাসিয়েছে... তাকে ভারত পছন্দ করে, কিন্তু বাংলাদেশকে পছন্দ করে না।" তিনি আরও বলেন, "ভারত যা বলবে, শেখ হাসিনা তা শোনে; কিন্তু কোটি কোটি বাঙালি এর বিপক্ষে।" এ সময় বিএনপির অন্যান্য নেতাকর্মী ও সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন এবং প্রতিবাদের এই ঘটনা গভীর রাজনৈতিক বার্তা বহন করে। ভারতীয় পণ্য বর্জন এবং ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে এই ধরনের প্রকাশ্য প্রতিবাদ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে। রিজভীর এই বক্তব্য ও প্রতিবাদকে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে ভারতের সমর্থন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ সংকটের প্রতি রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে। তবে এর মাধ্যমে
দলটির পক্ষ থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের উপর গুরুতর প্রশ্ন ওঠানো হয়েছে, যা আগামীদিনে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক স্তরে আরও আলোচনার সৃষ্টি করবে।



