
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এক দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দামে আবার রেকর্ড

পুঁজিবাজারে সাপ্তাহিক লেনদেনে ধস, গড় লেনদেন কমেছে ৩৯%

দুই মাসেই ৬,৫৭৭ কোটি টাকা ঘাটতি: এনবিআরের রাজস্ব আদায়ে ধস

অর্থবছরের প্রথম ২ মাসে বড় ধরনের রাজস্ব ঘাটতি

ছয় মাসে ব্যাংকের চাকরি হারিয়েছেন ৯৭৮ জন

৫ দিনে মূলধন কমেছে দুই হাজার ৬৬১ কোটি টাকা

বাড়ল স্বর্ণের দাম
ব্যাংক ও খোলা বাজারে ডলারের দামে ব্যবধান কমছে

বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়ায় আন্তঃব্যাংকে এর দাম কিছুটা কমেছে। একই সঙ্গে আমদানিতে ও খোলা বাজারেও দাম কিছুটা কমেছে।
গত ২ মাস ধরে দেশে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে। একই সঙ্গে রপ্তানি আয়ও বেড়েছে। অন্যদিকে আমদানির আড়ালে দেশ থেকে টাকা পাচার অনেকটা কমেছে। এসব কারণে বাজারে ডলারের প্রবাহ বেড়েছে।
সূত্র জানায়, আন্তঃব্যাংকে এতদিন বেঁধে দেওয়া সর্বোচ্চ ১২০ টাকা দামেই ডলার লেনদেন হতো। ডলারের সর্বোচ্চ ও সর্বনিæ দাম একই ছিল। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ দাম ১২০ টাকা থাকলেও সর্বনিম্ন দাম ১১৯ টাকা ৯০ পয়সায় নেমে আসে।
একই সঙ্গে লেনদেনও বেড়েছে। আগে প্রতিদিন গড়ে ১ কোটি থেকে ৪০ লাখ ডলার লেনদেন হতো। বৃহস্পতিবার ৪ কোটি ২৩ লাখ
৭০ হাজার ডলার লেনদেন হয়। গড় দাম ছিল ১১৯ টাকা ৯৮ পয়সা। আগে গড় দাম ১২০ টাকা ছিল। আন্তঃব্যাংকে ডলারের দাম সামান্য কমাটাকে ইতিবাচক হিসাবে দেখছেন ব্যাংকাররা। তারা মনে করছেন, ডলারের প্রবাহ বাড়লে আরও কিছুটা কমবে। যদি নাও কমে আর বাড়বে না। এটি ইতিবাচক। ফলে আমদানি ব্যয় কমে যাবে। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকার মান স্থিতিশীল থাকলে মূল্যস্ফীতিতে চাপও কিছুটা কমবে। এদিকে আমদানিতেও ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। আগে কোনো কোনো ব্যাংকে ১২২ থেকে ১২৩ টাকা দামেও আমদানির ডলার বেচাকেনা হতো। এখন প্রায় সব ব্যাংকেই ১২০ টাকার মধ্যে নেমে এসেছে। ফলে আমদানি ব্যয় টাকার অঙ্কে কিছুটা হলেও কমবে। এর প্রভাবে আমদানি
পণ্যের দাম যেমন কিছুটা কমার সুযোগ তৈরি হবে। তেমনি আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপও কিছুটা কমবে। খোলা বাজারেও ডলারের দাম কমে এসেছে। বৃহস্পতিবার প্রতি ডলার বেচাকেনা হয়েছে ১২১ থেকে ১২২ টাকায়। কোনো কোনো স্থানে এর চেয়ে সামান্য কিছু বেশি ছিল। খোলা বাজারে দাম কমায় ব্যাংক কার্ব মার্কেটের মধ্যকার ডলারের দামের ব্যবধান কমে এসেছে। এখন ব্যাংক ও খোলা বাজারের মধ্যে ডলারের দামে ব্যবধান হচ্ছে ১ থেকে ২ টাকা। আগে এই ব্যবধান ১০ টাকার বেশি ওঠেছিল। তবে আগের বকেয়া আমদানি ব্যয় মেটানোর চাপ এখনও রয়েছে। ফলে ওইসব দেনা পরিশোধ করতে হচ্ছে বলে রিজার্ভে কিছুটা চাপ রয়েছে। এখন রিজার্ভ বাড়ছে না। স্থিতিশীল রয়েছে। তবে রিজার্ভের
পতন ঠেকানো সম্ভব হয়েছে।
৭০ হাজার ডলার লেনদেন হয়। গড় দাম ছিল ১১৯ টাকা ৯৮ পয়সা। আগে গড় দাম ১২০ টাকা ছিল। আন্তঃব্যাংকে ডলারের দাম সামান্য কমাটাকে ইতিবাচক হিসাবে দেখছেন ব্যাংকাররা। তারা মনে করছেন, ডলারের প্রবাহ বাড়লে আরও কিছুটা কমবে। যদি নাও কমে আর বাড়বে না। এটি ইতিবাচক। ফলে আমদানি ব্যয় কমে যাবে। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকার মান স্থিতিশীল থাকলে মূল্যস্ফীতিতে চাপও কিছুটা কমবে। এদিকে আমদানিতেও ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। আগে কোনো কোনো ব্যাংকে ১২২ থেকে ১২৩ টাকা দামেও আমদানির ডলার বেচাকেনা হতো। এখন প্রায় সব ব্যাংকেই ১২০ টাকার মধ্যে নেমে এসেছে। ফলে আমদানি ব্যয় টাকার অঙ্কে কিছুটা হলেও কমবে। এর প্রভাবে আমদানি
পণ্যের দাম যেমন কিছুটা কমার সুযোগ তৈরি হবে। তেমনি আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপও কিছুটা কমবে। খোলা বাজারেও ডলারের দাম কমে এসেছে। বৃহস্পতিবার প্রতি ডলার বেচাকেনা হয়েছে ১২১ থেকে ১২২ টাকায়। কোনো কোনো স্থানে এর চেয়ে সামান্য কিছু বেশি ছিল। খোলা বাজারে দাম কমায় ব্যাংক কার্ব মার্কেটের মধ্যকার ডলারের দামের ব্যবধান কমে এসেছে। এখন ব্যাংক ও খোলা বাজারের মধ্যে ডলারের দামে ব্যবধান হচ্ছে ১ থেকে ২ টাকা। আগে এই ব্যবধান ১০ টাকার বেশি ওঠেছিল। তবে আগের বকেয়া আমদানি ব্যয় মেটানোর চাপ এখনও রয়েছে। ফলে ওইসব দেনা পরিশোধ করতে হচ্ছে বলে রিজার্ভে কিছুটা চাপ রয়েছে। এখন রিজার্ভ বাড়ছে না। স্থিতিশীল রয়েছে। তবে রিজার্ভের
পতন ঠেকানো সম্ভব হয়েছে।