
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরানের হামলার ভয়ে দেশ ছেড়েছেন নেতানিয়াহু

ইরানে ইসরাইলের হামলা, ট্রাম্প বললেন ‘চমৎকার’

ইসরাইলের হামলার বিরুদ্ধে জাতিসংঘে চিঠি দিল ইরান

ইরান ও ইসরাইল: কার শক্তি কতটুকু

পালটা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরাইলিরা

আইআরজিসি প্রধানের নাম ঘোষণা করল ইরান

ইরানের কোনো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার প্রভাব পড়েনি: আইএইএ
বিধ্বস্ত এয়ার ইন্ডিয়ার এক যাত্রী জীবিত উদ্ধার

ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে ২৪২ জন আরোহী নিয়ে বিধ্বস্ত এয়ার ইন্ডিয়ার একজন যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে এখন পর্যন্ত।
দুর্ঘটনার শিকার উড়োজাহাজটির ২৪২ আরোহীর প্রায় সবাই নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছিল দেশটির পুলিশ। তবে উড়োজাহাজটির এক ব্রিটিশ যাত্রী জীবিত রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
আহমেদাবাদের পুলিশ কমিশনার জিএস মালিক সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, “১১এ” নম্বর আসনে বসেছিলেন ওই যাত্রী। তিনি জীবিত আছেন। তার নাম বিশোয়াস কুমার রমেশ। তিনি ব্রিটিশ নাগরিক।
পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন যে, ওই যাত্রী এখন হাসপাতালে, তার চিকিৎসা চলছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, তারা হাসপাতালে রমেশের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি সাংবাদিকদের নিজের প্লেনের বোর্ডিং পাসও দেখিয়েছেন। সেখানে তার নাম রয়েছে এবং আসন সংখ্যা উল্লেখ করা
আছে “১১এ” বলে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো তার বক্তব্য দেখাচ্ছে, যেখানে তিনি বলছেন, “আকাশে ওড়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই ভীষণ জোরে আওয়াজ হয় আর উড়োজাহাজটি ভেঙে পড়ে। সব কিছু খুব কম সময়ের মধ্যেই ঘটে যায়।” জানা গেছে, উড্ডয়নের পরপরই উড়োজাহাজ থেকে সাহায্য চেয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তারপর ওই উড়োজাহাজ থেকে আর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। উড়োজাহাজটি আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে বেলা ১টা ৩৯ মিনিটের দিকে উড্ডয়ন করে। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাদের মধ্যে দুইজন পাইলট ও ১০ জন কেবিন ক্রু ছিলেন। যার মধ্যে ১৬৯ ভারতীয়, ৫৩ জন যুক্তরাজ্যের নাগরিক, একজন কানাডা ও সাতজন পর্তুগালের নাগরিক ছিলেন বলে জানিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনারটি
উড্ডয়ন করার পর অল্প সময়ের মধ্যেই ডাক্তারদের একটি হোস্টেলের ওপর বিধ্বস্ত হয়। এর ফলে ব্যাপক বিস্ফোরণ ঘটে। এতে হোস্টেলের ৫ শিক্ষার্থী নিহত হন। আহত হয়েছেন আরও ৪০ শিক্ষার্থী। আহমেদাবাদের একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, পুলিশ, দমকল কর্মী এবং অন্যান্য সংস্থার কর্মীরা অল্পক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান। উদ্ধারতৎপরতা চলমান রয়েছে বলে জানান তিনি। অন্যদিকে উড়োজাহাজটির পাইলটদের তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতের বেসামরিক বিমান পরিবহন নিয়ন্ত্রক ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন বা ডিজিসিএ। ডিজিসিএকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে যে, উড়োজাহাজটির পাইলট ক্যাপ্টেন সুমিত সাভারওয়াল একজন এলটিসি ছিলেন। তার ৮২০০ ঘণ্টা উড়োজাহাজ চালানোর অভিজ্ঞতা ছিল। কো-পাইলটের ১১০০ ঘণ্টা বিমান চালানোর
অভিজ্ঞতা ছিল। এলটিসির অর্থ হল লাইন ট্রেনিং ক্যাপ্টেন, অর্থাৎ তিনি অন্য পাইলটদের প্রশিক্ষণ দিতেন। আহমেদাবাদ এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল জানিয়েছে, উড়োজাহাজটি আহমেদাবাদ থেকে স্থানীয় সময় একটা ৩৯ মিনিটে আকাশে ওড়ে।
আছে “১১এ” বলে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো তার বক্তব্য দেখাচ্ছে, যেখানে তিনি বলছেন, “আকাশে ওড়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই ভীষণ জোরে আওয়াজ হয় আর উড়োজাহাজটি ভেঙে পড়ে। সব কিছু খুব কম সময়ের মধ্যেই ঘটে যায়।” জানা গেছে, উড্ডয়নের পরপরই উড়োজাহাজ থেকে সাহায্য চেয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তারপর ওই উড়োজাহাজ থেকে আর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। উড়োজাহাজটি আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে বেলা ১টা ৩৯ মিনিটের দিকে উড্ডয়ন করে। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাদের মধ্যে দুইজন পাইলট ও ১০ জন কেবিন ক্রু ছিলেন। যার মধ্যে ১৬৯ ভারতীয়, ৫৩ জন যুক্তরাজ্যের নাগরিক, একজন কানাডা ও সাতজন পর্তুগালের নাগরিক ছিলেন বলে জানিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনারটি
উড্ডয়ন করার পর অল্প সময়ের মধ্যেই ডাক্তারদের একটি হোস্টেলের ওপর বিধ্বস্ত হয়। এর ফলে ব্যাপক বিস্ফোরণ ঘটে। এতে হোস্টেলের ৫ শিক্ষার্থী নিহত হন। আহত হয়েছেন আরও ৪০ শিক্ষার্থী। আহমেদাবাদের একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, পুলিশ, দমকল কর্মী এবং অন্যান্য সংস্থার কর্মীরা অল্পক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান। উদ্ধারতৎপরতা চলমান রয়েছে বলে জানান তিনি। অন্যদিকে উড়োজাহাজটির পাইলটদের তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতের বেসামরিক বিমান পরিবহন নিয়ন্ত্রক ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন বা ডিজিসিএ। ডিজিসিএকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে যে, উড়োজাহাজটির পাইলট ক্যাপ্টেন সুমিত সাভারওয়াল একজন এলটিসি ছিলেন। তার ৮২০০ ঘণ্টা উড়োজাহাজ চালানোর অভিজ্ঞতা ছিল। কো-পাইলটের ১১০০ ঘণ্টা বিমান চালানোর
অভিজ্ঞতা ছিল। এলটিসির অর্থ হল লাইন ট্রেনিং ক্যাপ্টেন, অর্থাৎ তিনি অন্য পাইলটদের প্রশিক্ষণ দিতেন। আহমেদাবাদ এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল জানিয়েছে, উড়োজাহাজটি আহমেদাবাদ থেকে স্থানীয় সময় একটা ৩৯ মিনিটে আকাশে ওড়ে।