ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পিবিডিএফ-এ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সিন্ডিকেটের রমরমা নিয়োগ বাণিজ্য: শিবির-এনসিপির ২৩৮৮ জনের পদায়ন
জাতিসংঘের ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং’ প্রতিবেদন: দায়বদ্ধতার প্রয়াস, নাকি রাজনৈতিক হাতিয়ার?
উত্তরায় ট্রাফিক সার্জেন্টকে ভয়ঙ্কর হুমকি: ‘৫ আগস্টে পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি, আপনাদেরও রাখব’
জরিপে চমক: ৬৯.৪৩% মানুষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে চায়, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ৯৮% মানুষের অনাস্থা
মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা: দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, আহত সাবেক কাউন্সিলরকে হাতকড়া
পশ্চিমা মিডিয়ার পাল্টি: ভয় নাকি রণনীতি? শুরু হল কি ‘অপারেশন র্যেথ অফ বেঙ্গল’? আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক এবিএম সিরাজুল হোসেনের বিস্ফোরক দাবি
সংখ্যালঘুর জমি দখল-চেষ্টায় সহযোগিতা, যশোরে ওসি-এসআই’র বিরুদ্ধে মামলা
বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব
নিউইয়র্কে একটি সংস্থার পক্ষ থেকে সম্মাননা দেওয়া হলো ড. ইউনূসকে। থিয়ারওয়ার্ল্ডের বার্ষিক গ্লোবাল এডুকেশন ডিনারে তাকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
২২শে সেপ্টেম্বর, সোমবার নিউইয়র্কের একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাকে ‘আনলক বিগ চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করা হয়। সামাজিক ও অর্থনৈতিক ‘উন্নয়নে’ অবদান রাখায় এ সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন জাতিসংঘের বৈশ্বিক শিক্ষা বিষয়ক বিশেষ দূত গর্ডন ব্রাউন এবং থিয়ারওয়ার্ল্ডের চেয়ারম্যান সারা ব্রাউন।
ড. ইউনূস ছাড়াও অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপো গ্রান্ডিকেও সম্মাননা জানানো হয়। তবে ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণভিত্তিক কাজের কথা উপস্থিত অতিথিদের জানানো হয়।
গর্ডন ব্রাউনের দাবি, গত ৫০ বছরে কোনো বেসরকারি সংস্থা দারিদ্র্য দূরীকরণে গ্রামীণ ব্যাংকের মতো অবদান রাখতে পারেনি।
ড. ইউনূস বলেন,
খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার মতো ঋণও একটি মৌলিক মানবাধিকার। আর্থিক ব্যবস্থার দরজা খুলে দিলে কেউ আর দরিদ্র থাকবে না। আমি ক্ষুদ্রঋণের সঙ্গে শিক্ষাকে যুক্ত করেছি, যেন নারীরা সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে পারে। প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, শিশুদের ছোটবেলা থেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার শিক্ষা দেওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যবসাকে মানবকল্যাণের শক্তি হিসেবে ব্যবহারের শিক্ষা দিতে হবে। ড. ইউনূস আরও বলেন, মানবজাতির সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব।
খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার মতো ঋণও একটি মৌলিক মানবাধিকার। আর্থিক ব্যবস্থার দরজা খুলে দিলে কেউ আর দরিদ্র থাকবে না। আমি ক্ষুদ্রঋণের সঙ্গে শিক্ষাকে যুক্ত করেছি, যেন নারীরা সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে পারে। প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, শিশুদের ছোটবেলা থেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার শিক্ষা দেওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যবসাকে মানবকল্যাণের শক্তি হিসেবে ব্যবহারের শিক্ষা দিতে হবে। ড. ইউনূস আরও বলেন, মানবজাতির সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব।



