
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাশুড়ির অত্যাচারে পুত্রবধূর আত্মহত্যা চেষ্টা, সইতে না পেরে নিজেকেই শেষ করেন পলাশ

বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমান খানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

সহকারী ভূমি কর্মকর্তাসহ বরখাস্ত ২

সীমান্তে পরিচয়পত্রহীন ৯৬ জনকে পুশইন

সীমান্তের জেলার এসপিদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

বিজেজিইএ’র নতুন চেয়ারম্যান বাবুল, সি. ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বাংলাদেশের অস্তিত্ব নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী

ঢাকা-দিল্লির দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়নে সম্প্রতি ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশের সেনাপ্রধানরা ভার্চুয়ালি বৈঠক করেছেন। ঠিক সেই সময়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ও কলকাতা মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের মেয়র ফিরাদ হাকিম বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করলেন।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে সংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে কার্যত হুমকির সুরে তিনি বলেন, ভারতবর্ষকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের অস্তিত্ব থাকবে না।
মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম শুরুতে বলেন, যদিও পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে তাদের কোনো কিছুই বলা উচিত নয়। তবে যেটা হচ্ছে সেটা ঠিক নয়। দুই দেশের সম্পর্ক একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল।
এসময় বাংলাদেশর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের অবদানকে পুনরায় মনে করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, এটা ভুললে চলবে না বাংলাদেশের স্বাধীনতা ভারতের সাহায্য
ছাড়া কোনো দিন আসত না। মুক্তিযুদ্ধে সমর্থন ও যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল ভারত। ভারতের মাটিতে তাদের প্রচুর আশ্রয় দিয়েছি আমরা। সুতরাং ভারতকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশ থাকতে পারবে না, তার অস্তিত্ব থাকবে না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এধরনের বেপরোয়া মনোভাব এবং মন্তব্য দুই দেশের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও নেতিবাচক। ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিল্লি থেকে যখন বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ঢাকার ক্ষেত্রে সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে নমনীয় কূটনৈতিক মনোভাব দেখাচ্ছে, ঠিক সেই সময় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ফিরাদ হাকিমের এই মন্তব্য আন্তর্জাতিক মহলে যথেষ্ট রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ছাড়া কোনো দিন আসত না। মুক্তিযুদ্ধে সমর্থন ও যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল ভারত। ভারতের মাটিতে তাদের প্রচুর আশ্রয় দিয়েছি আমরা। সুতরাং ভারতকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশ থাকতে পারবে না, তার অস্তিত্ব থাকবে না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এধরনের বেপরোয়া মনোভাব এবং মন্তব্য দুই দেশের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও নেতিবাচক। ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিল্লি থেকে যখন বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ঢাকার ক্ষেত্রে সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে নমনীয় কূটনৈতিক মনোভাব দেখাচ্ছে, ঠিক সেই সময় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ফিরাদ হাকিমের এই মন্তব্য আন্তর্জাতিক মহলে যথেষ্ট রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষকরা।