ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
রিজার্ভ নামল ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
ভ্যাট চাপিয়েও প্রতিবাদের মুখে ৮ পণ্যে প্রত্যাহার চায় এনবিআর, আইএমএফের ‘না’
মুখ থুবড়ে পড়া অর্থনীতির দেশ শ্রীলঙ্কায় এখন মূল্যস্ফীতি শূন্যের নিচে, অথচ বাংলাদেশে ১১%
ধনীর বাতাস বিশুদ্ধকরণ যন্ত্রে শুল্ক ছাড়
রমজানের আগেই ফলের বাজার আগুন, কেজিতে বেড়েছে ৩০-১০০ টাকা
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন
বাংলাদেশে নগরায়ণের চ্যালেঞ্জগুলো বেশ বড় এবং জটিল। দক্ষিণ এশিয়ার বেশির ভাগ দেশের মতো এখানেও দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে। ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের ৫৬ শতাংশ মানুষ শহরে বসবাস করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে (ইউএন ওয়ার্ল্ড আরবানাইজেশন প্রসপেক্ট, ২০১৪)। নগরায়ণের ফলে সৃষ্ট প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসকরণে অন্যতম প্রধান ভূমিকা রেখেছে। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব থেকে বাঁচতে গ্রামের বহু ভূমিহীন দরিদ্র জনগোষ্ঠী ক্রমাগত শহরে আসছে। শহরে এসে তারা দারিদ্র্য ঘোচাতে কর্মসংস্থান ও আর্থিক সচ্ছলতার সুযোগ খুঁজছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শহরে বসবাসকারী অন্য সবার ওপর। এই প্রভাব সমাজের সকল স্তরের মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপর এর মারাত্মক
প্রভাব পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ শহরে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচী (ইউএনডিপি), বাংলাদেশ সরকার এবং যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি) এই প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা করেছে। ইউএনডিপির জাতীয় নগর দারিদ্র্য হ্রাসকরণ কর্মসূচির (এনইউআরপি) আওতাধীন ‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পটি মূলত ইতোপূর্বে বাস্তবায়িত নগর অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাসকরণ (ইউপিপিআর) প্রকল্পের সফলতার ধারাবাহিকতায় গৃহীত হয়েছে। প্রকল্পের লক্ষ্য এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে শহুরে দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে সুষম ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেইন্যাবল ডেভেলপমেন্ট গোলস বা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট
(যার প্রতিপাদ্য- ‘বাদ যাবে না কেউ’) বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখা। বিভিন্ন জাতীয় কৌশলপত্রে সরকারের অঙ্গীকার ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সঙ্গে মিল রেখে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পটি এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ভূমিকা রাখবে। কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি মোবিলাইজেশন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি। নাগরিক দরিদ্র্য মানুষের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কমিউনিটি ভিত্তিক সংগঠন গঠন। নাগরিক দরিদ্র্য পরিবারের আয় এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা। বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কারিগরি প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা উন্নয়ন। মাইক্রোফাইন্যান্স এবং ক্ষুদ্র ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে উদ্যোক্তা সহায়তা। কমিউনিটিতে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা এবং পয়ঃনিষ্কাশন সুবিধা নির্মাণ ও উন্নয়ন। কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি উদ্যোগের ব্যবস্থা। নাগরিক দরিদ্র্য মানুষের জলবায়ু পরিবর্তন
এবং দুর্যোগ মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ নানা কার্যক্রম পরিকল্পনায় রয়েছে।
প্রভাব পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ শহরে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচী (ইউএনডিপি), বাংলাদেশ সরকার এবং যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি) এই প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা করেছে। ইউএনডিপির জাতীয় নগর দারিদ্র্য হ্রাসকরণ কর্মসূচির (এনইউআরপি) আওতাধীন ‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পটি মূলত ইতোপূর্বে বাস্তবায়িত নগর অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাসকরণ (ইউপিপিআর) প্রকল্পের সফলতার ধারাবাহিকতায় গৃহীত হয়েছে। প্রকল্পের লক্ষ্য এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে শহুরে দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে সুষম ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেইন্যাবল ডেভেলপমেন্ট গোলস বা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট
(যার প্রতিপাদ্য- ‘বাদ যাবে না কেউ’) বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখা। বিভিন্ন জাতীয় কৌশলপত্রে সরকারের অঙ্গীকার ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সঙ্গে মিল রেখে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পটি এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ভূমিকা রাখবে। কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি মোবিলাইজেশন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি। নাগরিক দরিদ্র্য মানুষের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কমিউনিটি ভিত্তিক সংগঠন গঠন। নাগরিক দরিদ্র্য পরিবারের আয় এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা। বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কারিগরি প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা উন্নয়ন। মাইক্রোফাইন্যান্স এবং ক্ষুদ্র ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে উদ্যোক্তা সহায়তা। কমিউনিটিতে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা এবং পয়ঃনিষ্কাশন সুবিধা নির্মাণ ও উন্নয়ন। কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি উদ্যোগের ব্যবস্থা। নাগরিক দরিদ্র্য মানুষের জলবায়ু পরিবর্তন
এবং দুর্যোগ মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ নানা কার্যক্রম পরিকল্পনায় রয়েছে।