ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
পাকিস্তানে গ্লু তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে গ্লু (আঠা) তৈরির একটি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছেন এবং সাতজন আহত হয়েছেন।
বিস্ফোরণের তীব্রতার কারণে কারখানাটিতে ধসের ঘটনা ঘটে এবং আশেপাশের বেশ কয়েকটি বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়লে হতাহতের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
স্থানীয় সময় শুক্রবার (২১ নভেম্বর) ভোর ৫টার দিকে পাঞ্জাব প্রদেশের ফয়সালাবাদ শহরে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।
গ্যাস লিক থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা
ফয়সালাবাদের কমিশনার রাজা জাহাঙ্গীর আনোয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কারখানাটির রাসায়নিকের গুদামে গ্যাস লিক হওয়ার ফলেই এই ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
বিস্ফোরণের তীব্রতা এতই বেশি ছিল যে এটি কেবল কারখানাটিই নয়, আশেপাশের কয়েকটি বাড়ির ছাদও উড়িয়ে দেয়। এর মধ্যে অন্তত তিনটি বাড়িতে দ্রুত
আগুন ছড়িয়ে পড়ে। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন কারখানার কাছাকাছি বসবাসকারী বাসিন্দা। মৃতদের মধ্যে ছয়জনই শিশু বলে জানা গেছে, যা এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা আরও বাড়িয়েছে। আহত অবস্থায় উদ্ধার করা সাতজনকে নিকটবর্তী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা বিস্ফোরণস্থলের ধ্বংসস্তূপ থেকে অনেক ভুক্তভোগীকে টেনে বের করতে সক্ষম হন। ম্যানেজার গ্রেপ্তার, মালিক পলাতক এই দুর্ঘটনার পর কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পুলিশ কারখানার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে, দুর্ঘটনার পরপরই কারখানার মালিক পালিয়ে গেছেন এবং তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে। পাকিস্তানে, বিশেষ করে শিল্প এলাকাগুলোতে, কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রায়শই ঘটে থাকে। এর আগে ২০২৪ সালে ফয়সালাবাদেই একটি টেক্সটাইল মিলে বিস্ফোরণের ঘটনায় বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন।
আগুন ছড়িয়ে পড়ে। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন কারখানার কাছাকাছি বসবাসকারী বাসিন্দা। মৃতদের মধ্যে ছয়জনই শিশু বলে জানা গেছে, যা এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা আরও বাড়িয়েছে। আহত অবস্থায় উদ্ধার করা সাতজনকে নিকটবর্তী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা বিস্ফোরণস্থলের ধ্বংসস্তূপ থেকে অনেক ভুক্তভোগীকে টেনে বের করতে সক্ষম হন। ম্যানেজার গ্রেপ্তার, মালিক পলাতক এই দুর্ঘটনার পর কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পুলিশ কারখানার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে, দুর্ঘটনার পরপরই কারখানার মালিক পালিয়ে গেছেন এবং তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে। পাকিস্তানে, বিশেষ করে শিল্প এলাকাগুলোতে, কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রায়শই ঘটে থাকে। এর আগে ২০২৪ সালে ফয়সালাবাদেই একটি টেক্সটাইল মিলে বিস্ফোরণের ঘটনায় বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন।



