
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আলজেরিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

লন্ডনে বাংলাদেশি মাকে ‘বর্ণবাদী’ মন্তব্য, ছেলের ওপর হামলা

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন শুল্কে বাংলাদেশি পোস্টাল পার্সেল স্থগিত

শুধু নিন্দা জানিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো সম্ভব নয়: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীরও পদত্যাগ চায় জেন-জি

গেমিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেভাবে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল নেপালের জেন-জিরা

ইসরাইলকে রুখতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা চায় জর্ডান
পরামর্শ ছাড়াই মন্ত্রী নিয়োগে নেপালে ফের বিক্ষোভ

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কির পদত্যাগ দাবিতে আবারও রাস্তায় নেমেছে জেন জি আন্দোলনের কর্মীরা। অভিযোগ, নতুন মন্ত্রিসভা গঠনে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কোনো ধরনের পরামর্শ করা হয়নি।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে বালুওয়াটারে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন জেন জি আন্দোলনের অন্যতম নেতা সুদান গুরুং। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা যদি আবার রাস্তায় নামি, কেউ আমাদের থামাতে পারবে না।” এ সময় তিনি নিহত ও আহত বিক্ষোভকারীদের স্বজনদেরও সঙ্গে আনেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী কার্কি আইনজীবী ওম প্রকাশ আর্যালকে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন। পাশাপাশি রমেশ্বর খনালকে অর্থমন্ত্রী এবং কুলমান ঘিসিংকে জ্বালানি মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন। আন্দোলনকারীদের দাবি, এসব নিয়োগে তাদের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে।
গণমাধ্যম
সূত্রে জানা যায়, কার্কি প্রথমে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের ফোনে আলাদা করে কথা বলে পরে অফিসে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন। জানা গেছে, সর্বোচ্চ ১১–১৫ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে এবং প্রয়োজনে একজনকে একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এর আগে দুর্নীতি, সরকারবিরোধী নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে গত ৮ সেপ্টেম্বর নেপালের তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভে নামলে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা বাহিনী জলকামান, টিয়ারগ্যাস ও গুলি চালালে অন্তত ৭১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এর জেরে চাপের মুখে পদত্যাগ করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। পরবর্তীতে ১২ সেপ্টেম্বর নেপালের ইতিহাসে প্রথম নারী সরকারপ্রধান হিসেবে অন্তর্বর্তী দায়িত্ব নেন সাবেক বিচারপতি সুশীলা কার্কি। কিন্তু
মন্ত্রিসভা গঠনের সিদ্ধান্ত ঘিরে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন।
সূত্রে জানা যায়, কার্কি প্রথমে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের ফোনে আলাদা করে কথা বলে পরে অফিসে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন। জানা গেছে, সর্বোচ্চ ১১–১৫ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে এবং প্রয়োজনে একজনকে একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এর আগে দুর্নীতি, সরকারবিরোধী নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে গত ৮ সেপ্টেম্বর নেপালের তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভে নামলে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা বাহিনী জলকামান, টিয়ারগ্যাস ও গুলি চালালে অন্তত ৭১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এর জেরে চাপের মুখে পদত্যাগ করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। পরবর্তীতে ১২ সেপ্টেম্বর নেপালের ইতিহাসে প্রথম নারী সরকারপ্রধান হিসেবে অন্তর্বর্তী দায়িত্ব নেন সাবেক বিচারপতি সুশীলা কার্কি। কিন্তু
মন্ত্রিসভা গঠনের সিদ্ধান্ত ঘিরে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন।