ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে তিনটি সেনাঘাঁটি নির্মাণ করেছে ভারত
আবারো আফগানিস্তনে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ!
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, এবার ভিয়েতনামে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব
পরামর্শ ছাড়াই মন্ত্রী নিয়োগে নেপালে ফের বিক্ষোভ
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কির পদত্যাগ দাবিতে আবারও রাস্তায় নেমেছে জেন জি আন্দোলনের কর্মীরা। অভিযোগ, নতুন মন্ত্রিসভা গঠনে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কোনো ধরনের পরামর্শ করা হয়নি।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে বালুওয়াটারে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন জেন জি আন্দোলনের অন্যতম নেতা সুদান গুরুং। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা যদি আবার রাস্তায় নামি, কেউ আমাদের থামাতে পারবে না।” এ সময় তিনি নিহত ও আহত বিক্ষোভকারীদের স্বজনদেরও সঙ্গে আনেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী কার্কি আইনজীবী ওম প্রকাশ আর্যালকে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন। পাশাপাশি রমেশ্বর খনালকে অর্থমন্ত্রী এবং কুলমান ঘিসিংকে জ্বালানি মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন। আন্দোলনকারীদের দাবি, এসব নিয়োগে তাদের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে।
গণমাধ্যম
সূত্রে জানা যায়, কার্কি প্রথমে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের ফোনে আলাদা করে কথা বলে পরে অফিসে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন। জানা গেছে, সর্বোচ্চ ১১–১৫ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে এবং প্রয়োজনে একজনকে একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এর আগে দুর্নীতি, সরকারবিরোধী নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে গত ৮ সেপ্টেম্বর নেপালের তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভে নামলে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা বাহিনী জলকামান, টিয়ারগ্যাস ও গুলি চালালে অন্তত ৭১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এর জেরে চাপের মুখে পদত্যাগ করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। পরবর্তীতে ১২ সেপ্টেম্বর নেপালের ইতিহাসে প্রথম নারী সরকারপ্রধান হিসেবে অন্তর্বর্তী দায়িত্ব নেন সাবেক বিচারপতি সুশীলা কার্কি। কিন্তু
মন্ত্রিসভা গঠনের সিদ্ধান্ত ঘিরে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন।
সূত্রে জানা যায়, কার্কি প্রথমে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের ফোনে আলাদা করে কথা বলে পরে অফিসে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন। জানা গেছে, সর্বোচ্চ ১১–১৫ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে এবং প্রয়োজনে একজনকে একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এর আগে দুর্নীতি, সরকারবিরোধী নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে গত ৮ সেপ্টেম্বর নেপালের তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভে নামলে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা বাহিনী জলকামান, টিয়ারগ্যাস ও গুলি চালালে অন্তত ৭১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এর জেরে চাপের মুখে পদত্যাগ করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। পরবর্তীতে ১২ সেপ্টেম্বর নেপালের ইতিহাসে প্রথম নারী সরকারপ্রধান হিসেবে অন্তর্বর্তী দায়িত্ব নেন সাবেক বিচারপতি সুশীলা কার্কি। কিন্তু
মন্ত্রিসভা গঠনের সিদ্ধান্ত ঘিরে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন।



