
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নির্বাচনে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে নানা চেষ্টা চলছে : তারেক রহমান

আমাদের দাবি না মানলে নির্বাচন হবে না : জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি

ফেসবুকে পোস্টে পদত্যাগের পর জাবি বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার
নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সোহেল তাজ

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ সম্প্রতি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে একটি অস্বাভাবিক ও আতঙ্কজনক ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তাকে মোটরসাইকেল আরোহী একজন ব্যক্তি ফলো করে এবং কিছু রহস্যজনক আচরণ করে। এই ঘটনা নিয়ে তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং যথাযথ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
সোহেল তাজ জানান, তিনি কাজ থেকে ফেরার সময় সংসদ ভবন এলাকা থেকে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে ঢোকার পর একজন মোটরসাইকেল আরোহী তাকে ফলো করতে শুরু করে। রাত প্রায় ১০:৫০ থেকে ১১:০০ এর মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। মোটরসাইকেল আরোহীটি প্রথমে তার বুকে লাল-নীল বাতি জ্বালিয়ে সোহেল তাজকে থামতে নির্দেশ দেন। সোহেল তাজ থামার পর তার পরিচয় জানতে চাইলে,
মোটরসাইকেল আরোহী তাকে অপেক্ষা করতে বলেন এবং জানিয়ে দেন যে তার লোক আসছে। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে তাকে চলে যেতে বলা হয়। সোহেল তাজ এই ব্যক্তিকে কোনো গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য বলে সন্দেহ করেন এবং এই ধরণের আচরণকে হয়রানি বলে মনে করেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, ক্যান্টনমেন্টের জাহাঙ্গীর গেটের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করলেই ওই মোটরসাইকেল আরোহীর পরিচয় জানা সম্ভব। সোহেল তাজ এই ঘটনা সম্পর্কে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে এই ঘটনার পেছনে কে বা কারা জড়িত, তা উদ্ঘাটন করা উচিত। উপসংহার: সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজের এই অভিজ্ঞতা সমাজে নিরাপত্তা বিষয়ে নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ঘটনাটি সঠিকভাবে
তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতা রক্ষার জন্য এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করা প্রয়োজন।
মোটরসাইকেল আরোহী তাকে অপেক্ষা করতে বলেন এবং জানিয়ে দেন যে তার লোক আসছে। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে তাকে চলে যেতে বলা হয়। সোহেল তাজ এই ব্যক্তিকে কোনো গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য বলে সন্দেহ করেন এবং এই ধরণের আচরণকে হয়রানি বলে মনে করেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, ক্যান্টনমেন্টের জাহাঙ্গীর গেটের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করলেই ওই মোটরসাইকেল আরোহীর পরিচয় জানা সম্ভব। সোহেল তাজ এই ঘটনা সম্পর্কে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে এই ঘটনার পেছনে কে বা কারা জড়িত, তা উদ্ঘাটন করা উচিত। উপসংহার: সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজের এই অভিজ্ঞতা সমাজে নিরাপত্তা বিষয়ে নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ঘটনাটি সঠিকভাবে
তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতা রক্ষার জন্য এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করা প্রয়োজন।