ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তনুর গ্রাফিতিতে পোস্টার লাগিয়ে বিতর্কের মুখে মেহজাবীন
জাতীয় জাদুঘর ঢেলে সাজানো হবে: উপদেষ্টা ফারুকী
মৃত্যুর আগে তরুণীর শেষ অডিও বার্তা, ‘ভালো থেকো, বিয়ে করে নিও’
টিএসসিতে গিয়ে নিজের ছবির পোস্টার ছিঁড়লেন মেহজাবীন
১৫ মিনিটের সময় দিয়ে পুরো সিনেমা করে ফেললেন শাকিব
শাবনূরের বিশেষ দিনে আনন্দের কথা জানালেন পূর্ণিমা
বাবাকে অপমান, মুকেশ খান্নাকে হুঁশিয়ারি দিলেন সোনাক্ষী
দুষ্টু ভিডিয়ো থেকে তরুণীর দৈনিক আয় প্রায় কোটি টাকা!
বয়স সবেমাত্র ২০ পেরিয়েছে। এর মধ্যেই শুধুমাত্র সমাজমাধ্যম থেকে কোটি কোটি টাকা রোজগার! প্রাপ্তবয়স্কদের একটি বিশেষ চ্যানেলে মডেলিং করে এই বিপুল পরিমাণ টাকা আয় করেছেন সোফি রেইন নামে আমেরিকার ওই তরুণী।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, সোফি এক বছরে আয় করেছেন ভারতীয় মুদ্রায় ৩৫৭ কোটি টাকা। সেই হিসাবে দিনপ্রতি এই মডেলের আয় কোটি টাকার কাছাকাছি। নিজের রোজগারের প্রমাণস্বরূপ একটি স্ক্রিনশট তিনি এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন সম্প্রতি।
গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে চলতি বছরের আয়ের সেই খতিয়ান তিনি সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছেন। যার পরিমাণ ৪ কোটি ৩৪ লক্ষ ৭৭ হাজার ৬৯৫ কোটি ডলার। সোফি এটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গে ঝড়ের গতিতে তা ছড়িয়ে পড়ে। সমাজমাধ্যমে
১ কোটি ৭৫ লক্ষ বার দেখা হয়েছে পোস্টটি। সোফির আয় নিয়ে ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে সমাজমাধ্যম থেকে সংবাদমাধ্যমে। সোফির এই আয় পিছনে ফেলে দিতে পারে তাবড় বলিউ়ড তারকাদেরও। শুধুমাত্র মডেলিং থেকে যে এই পরিমাণ টাকা আয় করা সম্ভব, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন তিনি। কী ভাবে এক বছরে এই তাক লাগানো সম্পদের মালিক হলেন সোফি? সমাজমাধ্যমে বিশেষ ভিডিয়োর জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা চ্যানেল। তাতে দেখা মেলে বিভিন্ন সুন্দরী মডেলের। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যও রয়েছে একাধিক ওয়েবসাইট। এই ভিডিয়োগুলির চাহিদা প্রবল। গত এক বছর ধরে তা আরও বেড়েছে। সোফি যে ওয়েবসাইটে ভিডিয়ো দেন, মূলত কোভিড অতিমারির সময় থেকে সেই ওয়েবসাইটির রমরমা। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে এই ওয়েবসাইটটি বিপুল জনপ্রিয়। এখানে
ভিডিয়ো দেখার জন্য টাকার বিনিময়ে সাবস্ক্রিপশন নিতে হয়। সে কারণে এই প্ল্যাটফর্মে যাঁরা ভিডিয়ো পোস্ট করেন, তাঁরা অন্য মাধ্যমগুলির তুলনায় বেশি পারিশ্রমিক পান। একাধিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এই সংস্থা গত বছরে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার মুনাফা করেছে। শুধু এই সংস্থার মালিকেরাই লাভ করেছেন এমনটা নয়, এই সংস্থায় যাঁদের কনটেন্ট ব্যবহার করা হয় তাঁদের আয়ও হু হু করে বেড়েছে। সে কারণে সোফির রোজগারও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। মাত্র এক বছরে এত টাকা রোজগার করেও মাটি থেকে পা সরেনি সোফির। আয়ের টাকা থেকে পরিবারের মাথার উপর ঝুলে থাকা ঋণের বোঝা হালকা করেছেন। কিনেছেন একটি গা়ড়ি এবং নিজের বাড়ির সমস্ত কর মিটিয়েছেন তিনি। ফ্লরিডায় একটি
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে উঠেছেন সোফি। পরিবারে বাবা-মা ছাড়াও রয়েছেন এক বোন, দুই ভাই। ছোট থেকে আর্থিক অসচ্ছলতার মধ্যেই বড় হতে হয়েছে তাঁদের। সোফির বাবা একটি রেস্তরাঁর ম্যানেজার ছিলেন। পরিবারকে সাহায্য করতে মাত্র ১৭ বছর বয়সেই ন্যূনতম মজুরিতে খাবার পরিবেশন করতে হয়েছে সোফিকে। সেই সময় থেকেই বাড়ির ঋণ শোধ করতে না পারার চিন্তা কুরে কুরে খেত সোফির বাবাকে। বাবাকে সাহায্য করতে ওই ওয়েবসাইটকে বেছে নেন তিনি। গত বছরের এপ্রিলে সোফি তাঁর বোন সিয়েরার সঙ্গে ভিডিয়ো তৈরি করা শুরু করেন। পরে তিনি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। একটি ভিডিয়োই তাঁকে হঠাৎ করে খ্যাতির আলোয় নিয়ে আসে। তার পর থেকে এই প্ল্যাটফর্মে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা ধীরে
ধীরে ১ কোটি ১০ লক্ষ পৌঁছয়। বর্তমানে সোফি এই মাধ্যমটির শীর্ষ উপার্জনকারীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর ইনস্টাগ্রাম অনুরাগীর সংখ্যা পাঁচ কোটির বেশি। এক্স সমাজমাধ্যমে আড়াই কোটির বেশি অনুগামী রয়েছে তাঁর। সংবাদমাধ্যমে সোফি বলেন, উপার্জনের জন্য প্রধান অনুপ্রেরণা বাবা-মা এবং ভাইবোন। পরিবারকে একটি সুন্দর জীবন উপহার দেওয়ার জন্য তিনি এই ভাবেই এগিয়ে যেতে চান।
১ কোটি ৭৫ লক্ষ বার দেখা হয়েছে পোস্টটি। সোফির আয় নিয়ে ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে সমাজমাধ্যম থেকে সংবাদমাধ্যমে। সোফির এই আয় পিছনে ফেলে দিতে পারে তাবড় বলিউ়ড তারকাদেরও। শুধুমাত্র মডেলিং থেকে যে এই পরিমাণ টাকা আয় করা সম্ভব, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন তিনি। কী ভাবে এক বছরে এই তাক লাগানো সম্পদের মালিক হলেন সোফি? সমাজমাধ্যমে বিশেষ ভিডিয়োর জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা চ্যানেল। তাতে দেখা মেলে বিভিন্ন সুন্দরী মডেলের। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যও রয়েছে একাধিক ওয়েবসাইট। এই ভিডিয়োগুলির চাহিদা প্রবল। গত এক বছর ধরে তা আরও বেড়েছে। সোফি যে ওয়েবসাইটে ভিডিয়ো দেন, মূলত কোভিড অতিমারির সময় থেকে সেই ওয়েবসাইটির রমরমা। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে এই ওয়েবসাইটটি বিপুল জনপ্রিয়। এখানে
ভিডিয়ো দেখার জন্য টাকার বিনিময়ে সাবস্ক্রিপশন নিতে হয়। সে কারণে এই প্ল্যাটফর্মে যাঁরা ভিডিয়ো পোস্ট করেন, তাঁরা অন্য মাধ্যমগুলির তুলনায় বেশি পারিশ্রমিক পান। একাধিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এই সংস্থা গত বছরে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার মুনাফা করেছে। শুধু এই সংস্থার মালিকেরাই লাভ করেছেন এমনটা নয়, এই সংস্থায় যাঁদের কনটেন্ট ব্যবহার করা হয় তাঁদের আয়ও হু হু করে বেড়েছে। সে কারণে সোফির রোজগারও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। মাত্র এক বছরে এত টাকা রোজগার করেও মাটি থেকে পা সরেনি সোফির। আয়ের টাকা থেকে পরিবারের মাথার উপর ঝুলে থাকা ঋণের বোঝা হালকা করেছেন। কিনেছেন একটি গা়ড়ি এবং নিজের বাড়ির সমস্ত কর মিটিয়েছেন তিনি। ফ্লরিডায় একটি
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে উঠেছেন সোফি। পরিবারে বাবা-মা ছাড়াও রয়েছেন এক বোন, দুই ভাই। ছোট থেকে আর্থিক অসচ্ছলতার মধ্যেই বড় হতে হয়েছে তাঁদের। সোফির বাবা একটি রেস্তরাঁর ম্যানেজার ছিলেন। পরিবারকে সাহায্য করতে মাত্র ১৭ বছর বয়সেই ন্যূনতম মজুরিতে খাবার পরিবেশন করতে হয়েছে সোফিকে। সেই সময় থেকেই বাড়ির ঋণ শোধ করতে না পারার চিন্তা কুরে কুরে খেত সোফির বাবাকে। বাবাকে সাহায্য করতে ওই ওয়েবসাইটকে বেছে নেন তিনি। গত বছরের এপ্রিলে সোফি তাঁর বোন সিয়েরার সঙ্গে ভিডিয়ো তৈরি করা শুরু করেন। পরে তিনি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। একটি ভিডিয়োই তাঁকে হঠাৎ করে খ্যাতির আলোয় নিয়ে আসে। তার পর থেকে এই প্ল্যাটফর্মে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা ধীরে
ধীরে ১ কোটি ১০ লক্ষ পৌঁছয়। বর্তমানে সোফি এই মাধ্যমটির শীর্ষ উপার্জনকারীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর ইনস্টাগ্রাম অনুরাগীর সংখ্যা পাঁচ কোটির বেশি। এক্স সমাজমাধ্যমে আড়াই কোটির বেশি অনুগামী রয়েছে তাঁর। সংবাদমাধ্যমে সোফি বলেন, উপার্জনের জন্য প্রধান অনুপ্রেরণা বাবা-মা এবং ভাইবোন। পরিবারকে একটি সুন্দর জীবন উপহার দেওয়ার জন্য তিনি এই ভাবেই এগিয়ে যেতে চান।