ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
এবার হংকং ভিত্তিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে সাক্ষাৎকার দিলেন শেখ হাসিনা
দিল্লীতে বিস্ফোরণ: তদন্তে বাংলাদেশি সংযোগের ইঙ্গিত ভারতের
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
দুপুরের পর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক থাকেন না: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, সরকারি হাসপাতালে দুপুরের (১টা থেকে ২টা) পর চিকিৎসক থাকেন না। ইউনিয়ন, উপজেলা বা সদর, জেলা হাসপাতালেও এ দৃশ্য দেখা যায়।
বুধবার ‘গ্রামীণ নারীদের মাতৃস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও দাইমাদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে উবিনীগ ও নারীগ্রন্থ প্রবর্তনা।
স্বাস্থ্যব্যবস্থায় নানামুখী সংকট রয়েছে উলেখ করে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘মাতৃস্বাস্থ্যের দিক বিবেচনা করলে আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থা খুবই শোচনীয়। দেশে মাতৃস্বাস্থ্যের যে কর্মকাণ্ড দরকার ছিল, তার ধারেকাছেও স্বাস্থ্যব্যবস্থা নেই। স্বাস্থ্যবিধি বিবেচনা করলে যে গুণগত মান রক্ষা করা প্রয়োজন, তা হাসপাতালগুলোতে নেই। যেখানে
৫০ জন মায়ের শয্যা রয়েছে, সেখানে ১০০ মাকে রাখা হয়েছে। এক শয্যায় তিনজন শিশুকে রাখা হয়েছে। সব জায়গায় করুণ চিত্র। চিকিৎসক সংকট প্রচণ্ড। সরকারি হাসপাতালে যত চিকিৎসক দরকার, তত নেই। বিভিন্ন কারণে তারা দেশের বাইরে অবস্থান করেন। পড়াশোনা, প্রাইভেট প্র্যাকটিস এসব নানা কারণে তারা চলে যান। উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, এখনো বেশির ভাগ সন্তান প্রসব হচ্ছে বাড়িতে। স্বাস্থ্যকেন্দ্রে, সরকারি হাসপাতালে প্রসব কম হয়। প্রসবকালীন জটিলতা ও বিপদ সম্পর্কে দাইমাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া দরকার। মায়ের অবস্থা জটিল বুঝতে পারলে দাইমারা যেন প্রসবের চেষ্টা না করে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। নারীগ্রন্থ প্রবর্তনার পরিচালক সীমা দাস সীমুর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সভাপ্রধানের বক্তৃতা করেন স্ত্রীরোগ
ও প্রসূতিবিদ্যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন অবসটেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক সামিনা চৌধুরী। তিনি বলেন, গ্রামে ৫৩ শতাংশ প্রসব দাইমাদের হাতে হচ্ছে। মাতৃমৃত্যুর বড় কারণ হচ্ছে বাড়িতে প্রসব। এর মধ্যে ২২ শতাংশ মাতৃমৃত্যু হয় রাস্তায়। হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে রক্তপাতের কারণে মৃত্যু হয়। প্রতি ১০০টি স্বাভাবিক প্রসবের মধ্যে ১৫টিতে জটিলতা থাকে। প্রসবে সহায়ক ভূমিকা পালনের জন্য উচিত দাইমাদের অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষা করার মতো প্রশিক্ষণ দেওয়া। নারীপক্ষের প্রকল্প পরিচালক সামিয়া আফরিন বলেন, প্রসবব্যথা যে কোনো সময় উঠতে পারে। অনেক সময় সময়মতো সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক পাওয়া যায় না। দাইমারা নিঃস্বার্থভাবে অন্তঃসত্ত্বা মায়ের পাশে যে কোনো সময় এসে
দাঁড়ান। দাইমাকে অস্বীকার করার উপায় নেই।
৫০ জন মায়ের শয্যা রয়েছে, সেখানে ১০০ মাকে রাখা হয়েছে। এক শয্যায় তিনজন শিশুকে রাখা হয়েছে। সব জায়গায় করুণ চিত্র। চিকিৎসক সংকট প্রচণ্ড। সরকারি হাসপাতালে যত চিকিৎসক দরকার, তত নেই। বিভিন্ন কারণে তারা দেশের বাইরে অবস্থান করেন। পড়াশোনা, প্রাইভেট প্র্যাকটিস এসব নানা কারণে তারা চলে যান। উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, এখনো বেশির ভাগ সন্তান প্রসব হচ্ছে বাড়িতে। স্বাস্থ্যকেন্দ্রে, সরকারি হাসপাতালে প্রসব কম হয়। প্রসবকালীন জটিলতা ও বিপদ সম্পর্কে দাইমাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া দরকার। মায়ের অবস্থা জটিল বুঝতে পারলে দাইমারা যেন প্রসবের চেষ্টা না করে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। নারীগ্রন্থ প্রবর্তনার পরিচালক সীমা দাস সীমুর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সভাপ্রধানের বক্তৃতা করেন স্ত্রীরোগ
ও প্রসূতিবিদ্যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন অবসটেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক সামিনা চৌধুরী। তিনি বলেন, গ্রামে ৫৩ শতাংশ প্রসব দাইমাদের হাতে হচ্ছে। মাতৃমৃত্যুর বড় কারণ হচ্ছে বাড়িতে প্রসব। এর মধ্যে ২২ শতাংশ মাতৃমৃত্যু হয় রাস্তায়। হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে রক্তপাতের কারণে মৃত্যু হয়। প্রতি ১০০টি স্বাভাবিক প্রসবের মধ্যে ১৫টিতে জটিলতা থাকে। প্রসবে সহায়ক ভূমিকা পালনের জন্য উচিত দাইমাদের অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষা করার মতো প্রশিক্ষণ দেওয়া। নারীপক্ষের প্রকল্প পরিচালক সামিয়া আফরিন বলেন, প্রসবব্যথা যে কোনো সময় উঠতে পারে। অনেক সময় সময়মতো সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক পাওয়া যায় না। দাইমারা নিঃস্বার্থভাবে অন্তঃসত্ত্বা মায়ের পাশে যে কোনো সময় এসে
দাঁড়ান। দাইমাকে অস্বীকার করার উপায় নেই।



