
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুদ্ধবিরতির পর জম্মু-কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান, নিহত ৩

দুর্ভিক্ষের ‘গুরুতর ঝুঁকিতে’ গাজার ২১ লাখ বাসিন্দা

মেয়র নির্বাচনে জয়ী হচ্ছেন ফিলিপাইনের কারাবন্দী সাবেক প্রেসিডেন্ট

ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের আগে মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে আতঙ্ক

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি শুরু হয়ে গেছে?

গাজা যুদ্ধ হয়ে উঠেছে ফিলিস্তিনিদের জাগরণের প্রতীক
দাবানলে ‘হুমকির’ মুখে ৬০ লাখ মানুষ

নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল। তীব্র বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে আগুন। এবার উত্তপ্ত কয়লা থেকেও আগুন ছড়ানোর শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ফলে দাবানলে ‘গুরুতর হুমকির’ মুখে রয়েছে ৬০ লাখ মানুষ। বুধবার এএফপির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই তথ্য।
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল শুরু হয় ৭ জানুয়ারি। নিজ বাড়িঘরের বর্তমান চিত্র দেখতে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ফিরতে চান দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত লাখো বাসিন্দা।
অগ্নিপ্রতিরোধক উপাদান ফস-চেক গুঁড়ায় ছেয়ে গেছে শহরের ঘরবাড়ি ও সড়ক। পোড়া গন্ধ, ভষ্মীভ‚ত ছাই ও রাসায়নিক গুঁড়া সব মিলিয়ে অঞ্চলটির বাতাস এখন চরম অস্বাস্থ্যকর।
দাবানল কবলিত ও আশপাশের এলাকায় স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া জনসাধারণকে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য
বিশেষজ্ঞরা। জ্বলতে থাকা আগুন অর্ধেকও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে স্থানীয় দমকল কর্তৃপক্ষ। তবে বাইরে থেকে দমকল কর্মীরা আসায় কাজে গতি এসেছে বলে জানায় তারা। এদিকে দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত প্যালিসেডস ও ইটন এলাকায় ফিরতে মুখিয়ে আছেন হাজারো বাসিন্দা। ভয়াবহ দাবানলে লাখো মানুষ নিজ ঘরবাড়ি ছেড়ে এক কাপড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে বাধ্য হন। এখন তারা নিজ নিজ এলাকায় ফিরতে চান। দেখতে চান তাদের বাড়িঘরের বর্তমান চিত্র। যদিও কর্তৃপক্ষ বলছে, নিরাপত্তাজনিত কারণে দাবানল দুর্গত এলাকায় প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা থাকায় এখনই ফেরা সম্ভব হবে না বাসিন্দাদের। ফেরার জন্য অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী নির্দেশনা পর্যন্ত। লস অ্যাঞ্জেলেস ফায়ার সার্ভিসের প্রধান ম্যারোনি বলেন, দাবানলে ক্ষতিগ্রস্তদের
বাড়িঘরের বর্তমান অবস্থা দেখানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে অনলাইনে। যতক্ষণ সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা বহাল থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাড়ি ফেরার সুযোগ নেই।
বিশেষজ্ঞরা। জ্বলতে থাকা আগুন অর্ধেকও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে স্থানীয় দমকল কর্তৃপক্ষ। তবে বাইরে থেকে দমকল কর্মীরা আসায় কাজে গতি এসেছে বলে জানায় তারা। এদিকে দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত প্যালিসেডস ও ইটন এলাকায় ফিরতে মুখিয়ে আছেন হাজারো বাসিন্দা। ভয়াবহ দাবানলে লাখো মানুষ নিজ ঘরবাড়ি ছেড়ে এক কাপড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে বাধ্য হন। এখন তারা নিজ নিজ এলাকায় ফিরতে চান। দেখতে চান তাদের বাড়িঘরের বর্তমান চিত্র। যদিও কর্তৃপক্ষ বলছে, নিরাপত্তাজনিত কারণে দাবানল দুর্গত এলাকায় প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা থাকায় এখনই ফেরা সম্ভব হবে না বাসিন্দাদের। ফেরার জন্য অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী নির্দেশনা পর্যন্ত। লস অ্যাঞ্জেলেস ফায়ার সার্ভিসের প্রধান ম্যারোনি বলেন, দাবানলে ক্ষতিগ্রস্তদের
বাড়িঘরের বর্তমান অবস্থা দেখানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে অনলাইনে। যতক্ষণ সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা বহাল থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাড়ি ফেরার সুযোগ নেই।