
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০

পথসভায় লোক ভাড়া করে এনে টাকা না দেয়ার অভিযোগে হট্টগোল
তাজউদ্দীন কলেজের নাম পরিবর্তন ‘অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত’: রাশেদ খান

দেশের ৩৭ জেলার ৬৮টি সরকারি কলেজের নাম পরিবর্তন করে বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। যার মধ্যে রয়েছে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় অবস্থিত সরকারি শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজের নাম। বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির নতুন নাম ‘কাপাসিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ’।
তাজউদ্দীন কলেজের নাম পরিবর্তন ‘অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত’- এমন মন্তব্য করে বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। সেই পোস্টে নিজের অবস্থান তুরে ধরেছেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান লিখেছেন, “বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের নামে থাকা ‘সরকারি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজ’ কলেজের নাম পরিবর্তন করে কাপাসিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে
সরকার। এটি একটি অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত। এই দেশের জন্য তাজউদ্দীন আহমদের বিরাট অবদান রয়েছে। তাকে অমর্যাদা, অশ্রদ্ধা করে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। সরকারকে এই সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসার আহ্বান করছি।” তিনি আরও লেখেন, “ইতিহাসে যার যতটুকু সম্মান সেটি দিতেই হবে। তাজউদ্দীন আহমদ শেখ মুজিবের দ্বারাও শোষণ ও বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। তাকে রাজনীতি থেকে অপ্রাসঙ্গিক করার সমস্ত চেষ্টা আওয়ামী লীগ ও শেখ মুজিব করেছে। যদিও তার সন্তানদের কেউ কেউ বাবার অপমানের কথা ভুলে গিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে আপস করেছে। সেটা ভিন্ন আলাপ। কিন্তু তাজউদ্দীন আহমদ সম্পর্কে মানুষের ধারণা স্বচ্ছ ও মর্যাদার। তাকে কোনোভাবেই অসম্মানিত করা যাবে না। কলেজটা তাজউদ্দীন আহমদের নামেই
রাখতে হবে।’
সরকার। এটি একটি অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত। এই দেশের জন্য তাজউদ্দীন আহমদের বিরাট অবদান রয়েছে। তাকে অমর্যাদা, অশ্রদ্ধা করে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। সরকারকে এই সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসার আহ্বান করছি।” তিনি আরও লেখেন, “ইতিহাসে যার যতটুকু সম্মান সেটি দিতেই হবে। তাজউদ্দীন আহমদ শেখ মুজিবের দ্বারাও শোষণ ও বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। তাকে রাজনীতি থেকে অপ্রাসঙ্গিক করার সমস্ত চেষ্টা আওয়ামী লীগ ও শেখ মুজিব করেছে। যদিও তার সন্তানদের কেউ কেউ বাবার অপমানের কথা ভুলে গিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে আপস করেছে। সেটা ভিন্ন আলাপ। কিন্তু তাজউদ্দীন আহমদ সম্পর্কে মানুষের ধারণা স্বচ্ছ ও মর্যাদার। তাকে কোনোভাবেই অসম্মানিত করা যাবে না। কলেজটা তাজউদ্দীন আহমদের নামেই
রাখতে হবে।’