ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কোটায় ৪১ পেয়ে সুযোগ, মেধায় ৭১ পেয়েও বাদ
বাধ্যতামূলক করা হলো বিয়ের আগে মেডিকেল পরীক্ষা
শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান নিলেন ৩৫ প্রত্যাশীরা
মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বিতর্ক: ৭৩ পেয়েও বঞ্চিত, ৪১ পেয়ে চান্স!
ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি
কৃষিগুচ্ছের ভর্তি আবেদন শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি, পরীক্ষা ১২ এপ্রিল
সংস্কার না চাইলে ক্ষমতায় থাকার দরকার নাই: ঢাবি শিক্ষার্থী
ঢাবির সিন্ডিকেট থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ৫ শিক্ষক প্রতিনিধিকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের ১৮ জন সদস্যের মধ্যে ৫ জনকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। আগামী সিন্ডিকেট সভা থেকে তাদেরকে আর আমন্ত্রণ জানানো হবে না।
আজ রোববার নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ঢাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ।
তিনি জানান, ১৮ জন সিন্ডিকেট সদস্যের মধ্যে ডিন, প্রভোস্ট, প্রভাষক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত সদস্যরা আর সেসব ক্যাটাগরির প্রতিনিধিত্ব করেন না। পরবর্তী সভা থেকে তারা আর আমন্ত্রণ পাবেন না।
ওই পাঁচজন হলেন- সহকারী অধ্যাপক ক্যাটাগরির মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, প্রভাষক ক্যাটাগরির মাহিন মোহিদ, সহযোগী অধ্যাপক ক্যাটাগরির আবু মুহাম্মদ আহসান, ডিন ক্যাটাগরির আব্দুস ছামাদ ও প্রভোস্ট ক্যাটাগরির ড. মাসুদুর রহমান।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন
আহমেদ বলেন, সিন্ডিকেট সদস্যদের নিয়ে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ ছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটি বিজ্ঞ আইনজীবীদের বডি ল রিভিউ কমিটির কাছে পাঠাই। এই কমিটির সদস্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. নাইম আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইমাম হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের চেয়ারম্যান আমাদেরকে দুটি পরামর্শ দিয়েছেন। প্রথমত: ডিন এবং প্রভোস্ট ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত শিক্ষকরা তাদের প্রতিনিধিত্বকারী পদ ডিন কিংবা প্রভোস্ট পদে যদি আর বহাল না থাকেন, তাহলে তারা যে প্রতিনিধিত্বের কারণে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সেটি আর থাকছে না। ফলে তাদের পরবর্তী সভা থেকে আমন্ত্রণ না জানালেও আইনগত জটিলতায় পড়তে হবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। দ্বিতীয়ত:
শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাষক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক ক্যাটাগরিতে নির্বাচিতদের অনেকের পদোন্নতি হয়েছে, প্রতিনিধিত্বের জায়গায় না থাকায় তাদেরকেও আমন্ত্রণ না জানানোতে কোনো জটিলতা থাকল না।
আহমেদ বলেন, সিন্ডিকেট সদস্যদের নিয়ে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ ছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটি বিজ্ঞ আইনজীবীদের বডি ল রিভিউ কমিটির কাছে পাঠাই। এই কমিটির সদস্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. নাইম আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইমাম হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের চেয়ারম্যান আমাদেরকে দুটি পরামর্শ দিয়েছেন। প্রথমত: ডিন এবং প্রভোস্ট ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত শিক্ষকরা তাদের প্রতিনিধিত্বকারী পদ ডিন কিংবা প্রভোস্ট পদে যদি আর বহাল না থাকেন, তাহলে তারা যে প্রতিনিধিত্বের কারণে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সেটি আর থাকছে না। ফলে তাদের পরবর্তী সভা থেকে আমন্ত্রণ না জানালেও আইনগত জটিলতায় পড়তে হবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। দ্বিতীয়ত:
শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাষক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক ক্যাটাগরিতে নির্বাচিতদের অনেকের পদোন্নতি হয়েছে, প্রতিনিধিত্বের জায়গায় না থাকায় তাদেরকেও আমন্ত্রণ না জানানোতে কোনো জটিলতা থাকল না।