
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

হাতিরঝিলে রাত ১১টা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ

গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তি

শাস্তির খড়গে এনবিআরের ৩৪৬ কর্মকর্তা-কর্মচারী

জাতির পিতার সমাধি ধ্বংসের ডাক দেওয়া দুর্বৃত্তদের রক্ষায় জনতার ওপর সেনার গুলি

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিসের কার্যক্রম শুরু

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করল জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের মিশন।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) বিকেলে বাংলাদেশ-ইউএনএইচসিআরের মধ্যে তিন বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক জাতিসংঘের পক্ষে চুক্তিতে সই করেছেন।
এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন সেই ১৬টি দেশের কাতারে যুক্ত হলো, যেখানে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল পূর্ণাঙ্গ ম্যান্ডেট নিয়ে কান্ট্রি অফিস পরিচালনা করে।
বর্তমানে ১৬টি দেশে মানবাধিকার পরিষদের এ ধরনের কার্যালয় রয়েছে। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- বুরকিনা ফাসো, কম্বোডিয়া, চাদ, কলম্বিয়া, গুয়াতেমালা, গিনি, হন্ডুরাস, লাইবেরিয়া, মৌরিতানিয়া, মেক্সিকো, নাইজার, ফিলিস্তিন ও সিরিয়া।
মানবাধিকার কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এ ধরনের অফিসের মূল লক্ষ্য হলো সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে
সরাসরি কাজ করে মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, সুরক্ষা এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করা। এই কার্যক্রমে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার ব্যক্তি ও অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনার পাশাপাশি কারিগরি সহায়তা দেওয়া হয়। এর আগে, ঢাকায় তিন বছরের জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের একটি মিশন স্থাপনের বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) উপদেষ্টা পরিষদের ৩৩তম বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ‘জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়’-এর মিশন স্থাপন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সরাসরি কাজ করে মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, সুরক্ষা এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করা। এই কার্যক্রমে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার ব্যক্তি ও অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনার পাশাপাশি কারিগরি সহায়তা দেওয়া হয়। এর আগে, ঢাকায় তিন বছরের জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের একটি মিশন স্থাপনের বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) উপদেষ্টা পরিষদের ৩৩তম বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ‘জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়’-এর মিশন স্থাপন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।