ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
ড্রোন হামলায় কাঁপল রাশিয়া
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় কাঁপল রাশিয়া। তরে রাতারাতি হামলায় কিয়েভের ছোড়া ১৪৪টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে মস্কো।
মঙ্গলবার এই হামলায় রাশিয়ার রামেনস্কয়ি শহরের একটি আবাসিক ভবনে আগুন লেগে যায়। বহুতল ভবনটিতে আগুন লেগে বেশকিছু অ্যপার্টমেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আকস্মিক হামলায় ৯ বছর বয়সি একটি শিশু মারা যায়। কিয়েভের এ হামলার জেরে ৩০টি ফ্লাইট স্থগিত করেছে মস্কো। খবর এএফপি, ভয়েস অব আমেরিকার।
এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ব্রিয়ানস্কে ৭২টি, মস্কোতে ২০টির বেশি, কুরস্ক অঞ্চলে ১৪টির বেশি, তুলা অঞ্চলে ১৩টির বেশি এবং দেশের আরও পাঁচটি স্থানে ২৫টির বেশি ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে। অন্যদিকে ইউক্রেনের তিনটি গ্রাম দখল করার দাবি করছে রাশিয়া।
মঙ্গলবার
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা পূর্ব ইউক্রেনের ক্রাসনোগোরিভকা শহর এবং দোনেৎস্ক অঞ্চলের বিভিন্ন অংশের তিনটি গ্রাম দখল করেছে। মন্ত্রণালয় থেকে আরও জানানো হয়েছে, রাশিয়ান সৈন্যরা গ্রিগোরিভকা, গ্যালিসিনিভকা এবং ভোডিয়ানে গ্রামগুলোকে ‘মুক্ত’ করেছে। পাশপাশি এই চারটি বসতির জন্য রাশিয়ান নাম ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলের দাবি করেছে রাশিয়া। সোমবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে নভোরোদিভকা শহরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের দাবি করেছে রাশিয়া। এ শহরটি কিয়েভের সেনাদের জন্য গুরত্বপূর্ণ একটি রেল ও সড়ক পরিবহণ কেন্দ্র ছিল। এ ছাড়া শহরটির অদূরে পোকরোভস্ক নগরীর দিকে রুশ বাহিনীর অগ্রসর হওয়ার কথাও
জানিয়েছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের এক কর্মকর্তা জানায়, গেল সপ্তাহেই নভোরোদিভকা ছেড়ে চলে গেছে দেশটির সেনারা। এর আগে পূর্ব দোনেৎস্ক অঞ্চলের ৬টি গ্রাম নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে পুতিন বাহিনী। বিশ্লেষকদের মতে, মস্কো আক্রমণের নেশায় কিয়েভের নিয়ন্ত্রণ হারাতে বসেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এদিকে, রাশিয়ার আক্রমণের পালটা জবাব দিতে আরও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এজন্য পশ্চিমা মিত্রদের কাছে অনুমোদনও চেয়েছেন তিনি। রুশ হামলাকে প্রতিহত করতে আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সহায়তাও প্রয়োজন বলে জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। উল্লেখ্য, দুই বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। সম্প্রতি রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা দখল করে ইউক্রেনীয় সেনারা। এতে বেশ বিপাকে পড়ে
মস্কো। তবে দ্রুতই পালটা জবাব দিয়ে আবারও কিয়েভকে কোণঠাসা করে ফেলতে শুরু করেছে পুতিন বাহিনী। ইউক্রেনের বিভিন্ন অঞ্চলে লাগাতার হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। এরইমধ্যে দখল করে নিয়েছে বেশ কিছু এলাকা।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা পূর্ব ইউক্রেনের ক্রাসনোগোরিভকা শহর এবং দোনেৎস্ক অঞ্চলের বিভিন্ন অংশের তিনটি গ্রাম দখল করেছে। মন্ত্রণালয় থেকে আরও জানানো হয়েছে, রাশিয়ান সৈন্যরা গ্রিগোরিভকা, গ্যালিসিনিভকা এবং ভোডিয়ানে গ্রামগুলোকে ‘মুক্ত’ করেছে। পাশপাশি এই চারটি বসতির জন্য রাশিয়ান নাম ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলের দাবি করেছে রাশিয়া। সোমবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে নভোরোদিভকা শহরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের দাবি করেছে রাশিয়া। এ শহরটি কিয়েভের সেনাদের জন্য গুরত্বপূর্ণ একটি রেল ও সড়ক পরিবহণ কেন্দ্র ছিল। এ ছাড়া শহরটির অদূরে পোকরোভস্ক নগরীর দিকে রুশ বাহিনীর অগ্রসর হওয়ার কথাও
জানিয়েছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের এক কর্মকর্তা জানায়, গেল সপ্তাহেই নভোরোদিভকা ছেড়ে চলে গেছে দেশটির সেনারা। এর আগে পূর্ব দোনেৎস্ক অঞ্চলের ৬টি গ্রাম নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে পুতিন বাহিনী। বিশ্লেষকদের মতে, মস্কো আক্রমণের নেশায় কিয়েভের নিয়ন্ত্রণ হারাতে বসেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এদিকে, রাশিয়ার আক্রমণের পালটা জবাব দিতে আরও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এজন্য পশ্চিমা মিত্রদের কাছে অনুমোদনও চেয়েছেন তিনি। রুশ হামলাকে প্রতিহত করতে আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সহায়তাও প্রয়োজন বলে জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। উল্লেখ্য, দুই বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। সম্প্রতি রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা দখল করে ইউক্রেনীয় সেনারা। এতে বেশ বিপাকে পড়ে
মস্কো। তবে দ্রুতই পালটা জবাব দিয়ে আবারও কিয়েভকে কোণঠাসা করে ফেলতে শুরু করেছে পুতিন বাহিনী। ইউক্রেনের বিভিন্ন অঞ্চলে লাগাতার হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। এরইমধ্যে দখল করে নিয়েছে বেশ কিছু এলাকা।