ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৫২
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ বছর মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪২২ জনে। অপরদিকে, ১০৬৭ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মঙ্গলবার একদিনে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৫২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৬ হাজার ২১ জন।
আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন- বরিশাল বিভাগে ৮৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৭১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪২, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৫১, খুলনা বিভাগে ১৪০ জন, রাজশাহী বিভাগে ৭৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৫ জন, রংপুর
বিভাগে ১২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৫ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন। নতুন শনাক্তদের মধ্যে পুরুষ ৬৬.৬৫ শতাংশ এবং নারী রয়েছেন ৩৩.৪ শতাংশ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশানিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেতনতা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ডেঙ্গু
ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আমাদের সব জায়গায় হাসপাতালগুলোকে অ্যালার্ট (সতর্ক) করে দেওয়া আছে। তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি সকলকে সচেতন করতে। বিভিন্ন জায়গায় কথা বলছি। আমরা চেষ্টা করছি যাতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।
বিভাগে ১২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৫ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন। নতুন শনাক্তদের মধ্যে পুরুষ ৬৬.৬৫ শতাংশ এবং নারী রয়েছেন ৩৩.৪ শতাংশ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশানিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেতনতা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ডেঙ্গু
ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আমাদের সব জায়গায় হাসপাতালগুলোকে অ্যালার্ট (সতর্ক) করে দেওয়া আছে। তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি সকলকে সচেতন করতে। বিভিন্ন জায়গায় কথা বলছি। আমরা চেষ্টা করছি যাতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।