
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ডায়াবেটিস থেকে ত্বকের সমস্যা

ডায়াবেটিক রোগীর এক-তৃতীয়াংশ ভোগেন বিভিন্ন চর্ম বা ত্বকের সমস্যায়। ত্বকের কিছু সমস্যা বারবার হওয়ায় অনেক সময় ডায়াবেটিসের পূর্বলক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। ত্বকে সমস্যা দেখা দিলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির উচিত দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া। আসুন, ডায়াবেটিক রোগীর ত্বকের সমস্যা জেনে নিই–
ব্যাকটেরিয়াজনিত প্রদাহ
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের প্রদাহে ভোগেন, যেমন– ফোড়া, নখের ইনফেকশন, চোখের পাপড়ির প্রদাহ, সেলুলাইটিস ইত্যাদি। কোনো একটি সমস্যা দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া উত্তম।
ডায়াবেটিক র্যাশ
ডায়াবেটিক রোগীর ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা কমে যায়। ফলে ত্বক বেশি শুষ্ক থাকে। এই শুষ্ক ত্বকে লালচে র্যাশ উঠতে দেখা যায়।
ডায়াবেটিক ব্লিস্টার
গরমকালে ডায়াবেটিক রোগীর ত্বকে পানিমুখী ফুসকুড়ি বা ব্লিস্টার উঠতে দেখা
যায়। অনেক সময় এসব ব্লিস্টারে পুঁজ জমে ক্ষত সৃষ্ট হতে পারে। ডায়াবেটিক ডার্মোপ্যাথি অনেক ডায়াবেটিক রোগীর পায়ে কিছু কালো দাগ পড়তে দেখা যায়। আসলে ডায়াবেটিসের কারণে আক্রান্ত ব্যক্তির পায়ের ছোট ছোট রক্তনালিতে রক্তপ্রবাহে বিঘ্ন ঘটে। ফলে রক্তের জলীয় অংশ রক্তনালি থেকে বের হয়ে ত্বকের ঠিক নিচে জমা হয়। যার কারণে কিছু দাগ সৃষ্টি হয়। একেই বলা হয় ডায়াবেটিক ডার্মোপ্যাথি। ইরাপ্টিভ জান্থোম্যাটসিস ইরাপ্টিভ জ্যান্থোমা সাধারণত অনেক দিন ধরে রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে হয়ে থাকে। এটি সাধারণত এক ধরনের হলুদাভ শক্ত গোটা; যা হাত-পা, পিঠে হতে পারে। রোগীর কোলেস্টেরল বেশি থাকলেও এগুলো হতে দেখা যায়। ছত্রাক বা ফাঙ্গাসের সংক্রমণ ডায়াবেটিক রোগী ছত্রাক বা দাউদে আক্রান্ত হতে
পারেন। যেমন– ক্যান্ডিডা, রিং ওয়ার্ম বা ইস্ট নামক ছত্রাকের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়। নেকরোবায়োসিস লাইপয়ডিকা এটি ডায়াবেটিক রোগীর একটি বিশেষ ধরনের ত্বকের ক্ষত। এটি সাধারণত নারীদের বেশি দেখা যায়। এগুলো পায়ে বেশি হয়। এগুলো সাধারণত লালচে বাদামি রঙের এবং ছোট ছোট গুটি আকারের হয়ে থাকে। ত্বকের চুলকানি ধারণা করা হয়, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত সঞ্চালন অনেক শ্লথ হয়ে যায়। ফলে ত্বকের শুষ্কতা বাড়তে থাকে। এই শুষ্কতার কারণে ত্বকে চুলকানি বাড়তে পারে। ত্বকের শুষ্কতার কারণে বেশির ভাগ ডায়াবেটিক রোগীর সমস্যা হয়ে থাকে। এ জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।
যায়। অনেক সময় এসব ব্লিস্টারে পুঁজ জমে ক্ষত সৃষ্ট হতে পারে। ডায়াবেটিক ডার্মোপ্যাথি অনেক ডায়াবেটিক রোগীর পায়ে কিছু কালো দাগ পড়তে দেখা যায়। আসলে ডায়াবেটিসের কারণে আক্রান্ত ব্যক্তির পায়ের ছোট ছোট রক্তনালিতে রক্তপ্রবাহে বিঘ্ন ঘটে। ফলে রক্তের জলীয় অংশ রক্তনালি থেকে বের হয়ে ত্বকের ঠিক নিচে জমা হয়। যার কারণে কিছু দাগ সৃষ্টি হয়। একেই বলা হয় ডায়াবেটিক ডার্মোপ্যাথি। ইরাপ্টিভ জান্থোম্যাটসিস ইরাপ্টিভ জ্যান্থোমা সাধারণত অনেক দিন ধরে রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে হয়ে থাকে। এটি সাধারণত এক ধরনের হলুদাভ শক্ত গোটা; যা হাত-পা, পিঠে হতে পারে। রোগীর কোলেস্টেরল বেশি থাকলেও এগুলো হতে দেখা যায়। ছত্রাক বা ফাঙ্গাসের সংক্রমণ ডায়াবেটিক রোগী ছত্রাক বা দাউদে আক্রান্ত হতে
পারেন। যেমন– ক্যান্ডিডা, রিং ওয়ার্ম বা ইস্ট নামক ছত্রাকের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়। নেকরোবায়োসিস লাইপয়ডিকা এটি ডায়াবেটিক রোগীর একটি বিশেষ ধরনের ত্বকের ক্ষত। এটি সাধারণত নারীদের বেশি দেখা যায়। এগুলো পায়ে বেশি হয়। এগুলো সাধারণত লালচে বাদামি রঙের এবং ছোট ছোট গুটি আকারের হয়ে থাকে। ত্বকের চুলকানি ধারণা করা হয়, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত সঞ্চালন অনেক শ্লথ হয়ে যায়। ফলে ত্বকের শুষ্কতা বাড়তে থাকে। এই শুষ্কতার কারণে ত্বকে চুলকানি বাড়তে পারে। ত্বকের শুষ্কতার কারণে বেশির ভাগ ডায়াবেটিক রোগীর সমস্যা হয়ে থাকে। এ জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।