
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করুন প্রাকৃতিক বিটরুটে

ঠোঁটের সৌন্দর্য মুখাবয়বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু অনেকেই ঠোঁটের কালচে ভাব বা রুক্ষতা নিয়ে ভুগছেন। শীতকালে ঠোঁট ফাটা কিংবা সারাবছর ঠোঁটের ম্লানতা—এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারেন ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক একটি উপাদানে, আর তা হলো বিটরুট।
বিটরুটে রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি, যা ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করতে সহায়তা করে। এটি শুধু খাওয়ার জন্য নয়, ত্বকের যত্নেও সমান কার্যকর। বিটরুট পেস্ট করে এর সঙ্গে সামান্য চিনি ও নারকেল তেল মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁটের মৃত কোষ দূর হয়ে ঠোঁট হয় মসৃণ ও উজ্জ্বল।
আরও কার্যকরী একটি উপায় হলো, বিটরুটের রসের সঙ্গে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে ঠোঁটে লাগানো। এতে ঠোঁট শুধু নরমই হয় না, বরং
ঠোঁটে একটি গোলাপি আভা ফিরে আসে, যা এক ধরনের প্রাকৃতিক লিপস্টিকের মতো কাজ করে। অনেক সময় পুরুষ বা নারীদের ঠোঁট জন্মগতভাবেও একটু গাঢ় রঙের হয়ে থাকে। তাদের জন্য এই ঘরোয়া প্রতিকার বিশেষ কার্যকর। শুধু কালচে ভাব নয়, ঠোঁট ফাটার সমস্যারও সমাধান দিতে পারে বিটরুট। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। বিটরুটের রসের সঙ্গে সামান্য দুধের সর ও গোলাপজল মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করলে তা ঠোঁটকে হাইড্রেট রাখে এবং শীতের রুক্ষতা থেকেও রক্ষা করে। প্রাকৃতিক লিপবাম হিসেবে বিটরুট ব্যবহারের একটি মজাদার কৌশলও রয়েছে। একটি টুকরো বিটরুট ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিয়ে ঠোঁটে ঘষলে ঠোঁটে একপ্রকার প্রাকৃতিক গোলাপি আভা দেখা যায়, যা অনেকেই প্রতিদিনের রূপচর্চার
অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। উল্লেখ্য, বিটরুট যেমন সালাদের জন্য জনপ্রিয়, তেমনি কেউ কেউ এটিকে মাছ বা গরুর মাংসের রান্নাতেও ব্যবহার করে থাকেন। সবমিলিয়ে স্বাস্থ্য এবং রূপচর্চা—দুই ক্ষেত্রেই বিটরুটের জুড়ি মেলা ভার। সৌন্দর্য সচেতন যেকোনো ব্যক্তি চাইলে এই প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলো ঘরে বসেই ব্যবহার করে পেতে পারেন উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় ঠোঁট।
ঠোঁটে একটি গোলাপি আভা ফিরে আসে, যা এক ধরনের প্রাকৃতিক লিপস্টিকের মতো কাজ করে। অনেক সময় পুরুষ বা নারীদের ঠোঁট জন্মগতভাবেও একটু গাঢ় রঙের হয়ে থাকে। তাদের জন্য এই ঘরোয়া প্রতিকার বিশেষ কার্যকর। শুধু কালচে ভাব নয়, ঠোঁট ফাটার সমস্যারও সমাধান দিতে পারে বিটরুট। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। বিটরুটের রসের সঙ্গে সামান্য দুধের সর ও গোলাপজল মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করলে তা ঠোঁটকে হাইড্রেট রাখে এবং শীতের রুক্ষতা থেকেও রক্ষা করে। প্রাকৃতিক লিপবাম হিসেবে বিটরুট ব্যবহারের একটি মজাদার কৌশলও রয়েছে। একটি টুকরো বিটরুট ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিয়ে ঠোঁটে ঘষলে ঠোঁটে একপ্রকার প্রাকৃতিক গোলাপি আভা দেখা যায়, যা অনেকেই প্রতিদিনের রূপচর্চার
অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। উল্লেখ্য, বিটরুট যেমন সালাদের জন্য জনপ্রিয়, তেমনি কেউ কেউ এটিকে মাছ বা গরুর মাংসের রান্নাতেও ব্যবহার করে থাকেন। সবমিলিয়ে স্বাস্থ্য এবং রূপচর্চা—দুই ক্ষেত্রেই বিটরুটের জুড়ি মেলা ভার। সৌন্দর্য সচেতন যেকোনো ব্যক্তি চাইলে এই প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলো ঘরে বসেই ব্যবহার করে পেতে পারেন উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় ঠোঁট।