
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে ৫৮ শতাংশ মার্কিনি : রয়টার্স

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফর বাতিল

ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে বেইজিং — চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করল ইরানের অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার পাকিস্তান-চীন-আফগানিস্তানের

ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে

ভারত ঝুঁকছে, চীন কতটা সাড়া দেবে
ট্রাম্পের অভিষেকের আগে রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন পেজেশকিয়ান

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ জানুয়ারি অভিষেক অনুষ্ঠানের আগে রাশিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। এ সফরে মিত্র দুদেশের মধ্যে এক বৃহত্তর কৌশলগত চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে।
দুই যুগ ধরে দেশ দুটি কখনো মিত্র, আবার কখনো শত্রু ধরনের সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। রাশিয়া ও ইরান দুই পক্ষই সেই সম্পর্ককে সময়ে সময়ে নবায়ন করেছে। বিশেষ করে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে মস্কো-তেহরানের নতুন এই চুক্তি তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ১৭ জানুয়ারি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে আলোচনা করবেন, যিনি
একটি সরকারি সফরে মস্কো আসবেন। এতে বলা হয়, দুই শীর্ষ নেতা বৃহত্তর কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি সই করবেন। চুক্তি সইয়ের পাশাপাশি, দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার আরও সম্প্রসারণের সম্ভাবনা, যার মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, পরিবহন ও লজিস্টিক্স, মানবিক খাত এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক এজেন্ডার গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুসমূহ নিয়ে আলোচনা করবেন বলে ক্রেমলিন জানিয়েছে। রাশিয়া এবং ইরান উভয়ই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাতগুলোর ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। গত বছর পুতিন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে একটি অনুরূপ চুক্তি সই করেছিলেন, যার ফলে পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে রাশিয়ার জোট আরও দৃঢ় হয়েছে। ওই চুক্তির আওতায়, উভয় পক্ষ একে অপরকে আক্রমণ বা আগ্রাসন হলে সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এভাবে, রাশিয়া
এবং ইরান তাদের কৌশলগত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। এই চুক্তির মাধ্যমে দুটি দেশ তাদের সহযোগিতা আরও দৃঢ় করবে, বিশেষ করে ইউরোপ এবং পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি তাদের নীতির সমর্থন এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যুতে একে অপরের সমর্থন জানাবে। ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক অতীতে বেশ দৃঢ় ছিল, বিশেষ করে সিরিয়া যুদ্ধ এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে একে অপরকে সমর্থন করার কারণে। এই চুক্তি দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্কের নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে পারে, যা বিশ্ব রাজনীতিতে আরও প্রভাব ফেলবে।
একটি সরকারি সফরে মস্কো আসবেন। এতে বলা হয়, দুই শীর্ষ নেতা বৃহত্তর কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি সই করবেন। চুক্তি সইয়ের পাশাপাশি, দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার আরও সম্প্রসারণের সম্ভাবনা, যার মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, পরিবহন ও লজিস্টিক্স, মানবিক খাত এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক এজেন্ডার গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুসমূহ নিয়ে আলোচনা করবেন বলে ক্রেমলিন জানিয়েছে। রাশিয়া এবং ইরান উভয়ই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাতগুলোর ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। গত বছর পুতিন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে একটি অনুরূপ চুক্তি সই করেছিলেন, যার ফলে পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে রাশিয়ার জোট আরও দৃঢ় হয়েছে। ওই চুক্তির আওতায়, উভয় পক্ষ একে অপরকে আক্রমণ বা আগ্রাসন হলে সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এভাবে, রাশিয়া
এবং ইরান তাদের কৌশলগত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। এই চুক্তির মাধ্যমে দুটি দেশ তাদের সহযোগিতা আরও দৃঢ় করবে, বিশেষ করে ইউরোপ এবং পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি তাদের নীতির সমর্থন এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যুতে একে অপরের সমর্থন জানাবে। ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক অতীতে বেশ দৃঢ় ছিল, বিশেষ করে সিরিয়া যুদ্ধ এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে একে অপরকে সমর্থন করার কারণে। এই চুক্তি দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্কের নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে পারে, যা বিশ্ব রাজনীতিতে আরও প্রভাব ফেলবে।