ঝড়ো হাওয়া ও জলোচ্ছ্বাসে দূর্ভোগে উপকূলের লাখো মানুষ – ইউ এস বাংলা নিউজ




ঝড়ো হাওয়া ও জলোচ্ছ্বাসে দূর্ভোগে উপকূলের লাখো মানুষ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৩০ মে, ২০২৫ | ৫:৪২ 13 ভিউ
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ায় ভোলা,হাতিয়া,সন্দ্বীপ,বরগুনা,পটুয়াখালী,বরিশাল,পিরোজপুর,ঝালকাঠি,বাগেরহাট,খুলনা ও সাতক্ষীরাসহ দক্ষিণ উপকূলজুড়ে ভারী বর্ষন ও দমকা হাওয়া বয়ে যাওয়াসহ বিরূপ আবহাওয়া বিরাজ করছে। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন উপকূলের লাখ মানুষ। বৃহষ্পতিবার রাত ১০টা থেকে জোয়ারের সাথে তীব্র বাতাস বয়ে যাওয়ায় পায়রা,লোহালিয়া, রামনাবাদ চ্যানেল, আগুনমুখো ও বুড়োগৌড়ঙ্গ নদীতে পানি বিপৎসীমার উপরে আশংকাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে রাত দেড়টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় পাওয়া সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ভাটার কারণে পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এদিকে ভারী বৃষ্টিপাত ও নিম্নচাপে নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দক্ষিণ জনপদের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন স্থানে বাঁধ, রাস্তা ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

সর্বশেষ পাওয়া তথ্যানুযায়ী পানির স্রোতে রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া, চরমোন্তাজ ও ছোটবাইশদিয়া এবং গলাচিপা উপজেলার পানপট্টি এলাকার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকে প্লাবিত হয়ে গেছে। এতে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন উপকূলবাসী। পটুয়াখালী নৌ-বন্দর কর্মকর্তা মো.জাকী শাহারিয়ার জানান, বৈরী আবহাওয়ার কারনে নদীতে সকল ধরনের ছোট আকারের লঞ্চ, মাছ ধরার ট্রলার ও যাত্রীবাহী স্পীডবোড বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। পরবর্তী ঘোষনা না দেয়া পর্যন্ত এ নির্দেশনা বলবৎ থাকবে। মহিপুর মৎস্য বন্দরের মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমন দাস জানান, বৈরী আবহাওয়ার ফলে সাগর উত্তাল রয়েছে। তবে নিষেধাজ্ঞা থাকার কারনে সকল মাছ ধরার ট্রলার নিরাপদে রয়েছে। রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. বিপ্লব

হাওলাদার জানান, অতিরিক্ত জোয়ারের পানি উঠে পুরো ইউনিয়ন তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। ভয়াল আগুনমূখা নদী থেকে পানি ঢোকা অব্যাহত রয়েছে। এতে এ ইউনিয়নের লোকজন আতংক-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন। পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারনে স্থানীয় নদ-নদী গুলোয় বিপদ সীমা থেকে ৪৬ সেন্টিমিটার পর্যন্ত পানি বেড়েছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
মিসরে দানখয়রাতে চলছে গাজা শরণার্থীদের দিন নতুন বিশ্বব্যবস্থায় মুসলিম দেশগুলোকেই নেতৃত্ব দিতে হবে ট্রাম্পের সঙ্গে চুক্তি করুন, নইলে ইসরাইলি হামলার ঝুঁকি নিন ম্যাক্রোঁর বিরুদ্ধে যে ‘গুরুতর’ অভিযোগ তুলল ইসরাইল রাকিবের বিষয় নিয়ে এবার বিবৃতি দিল ছাত্রদল এপ্রিলেই আমিনুলকে বিসিবিতে কাজ করার প্রস্তাব দেন ক্রীড়া উপদেষ্টা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে ফাইনাল মিউনিখে, প্যারিসে কেন বাড়তি নিরাপত্তা কপোতাক্ষ নদের বেড়িবাঁধে ভাঙন, আতঙ্কে এলাকাবাসী স্টুডেন্ট ভিসার স্থগিতাদেশ বেশি দিন নয়, আবার চালু হবে : মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর সব দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ১২ দলীয় জোট উত্তাল সাগর, উপকূলে আটকে গেল জাহাজ সেন্টমার্টিনে তলিয়ে গেছে শতাধিক বাড়ি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট বাংলাদেশকে ১৩ হাজার কোটি টাকা বাজেট সহায়তা দিচ্ছে জাপান এক ব্যক্তি ডিসেম্বরে নির্বাচন চান না : মির্জা আব্বাস দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের দাদাগিরি মানব না : পাকিস্তান ভারতের আধিপত্য কখনোই মেনে নেবে না পাকিস্তান : সেনাপ্রধান আসিম মুনির স্থানীয় প্রকল্পের পাওনা পরিশোধ ডলারে কর্মসূচি স্থগিত, খুলছে সোনার দোকান যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ ‘যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব’, হামাস ও গাজার সার্বিক পরিস্থিতি