ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                সকাল ৯টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
                                সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির শঙ্কা
                                ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়, ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে বাতাসের গতিবেগ
                                ৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
                                অক্টোবরে ধেয়ে আসতে পারে ঘূর্ণিঝড়, হতে পারে বন্যাও
                                বৃষ্টি আরও কয়েকদিন থাকতে পারে, জানাল আবহাওয়া অফিস
                                বিদায় নিচ্ছে মৌসুমি বায়ু, কমতে পারে বৃষ্টিপাত
‘চোখ’ না থাকায় ঘূর্ণিঝড় দানায় শঙ্কা ছিল বেশি
                             
                                               
                    
                         ভারতের ওড়িশার উপকূলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ১২ মিনিটে ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ওড়িশার ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যবর্তী স্থানে স্থলভাগ অতিক্রম করছে ঝড়টির সামনের অংশ।
এ সময় ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার। সর্বোচ্চ গতি রয়েছে ১২০ কিলোমিটার। জানা গেছে, শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত এর প্রভাব থাকবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় দানার ‘চোখ’ নেই! যার কারণে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরও ভয়ংকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু বিষয়টিকে সেভাবে দেখছেন না ভুবনেশ্বরের আঞ্চলিক আবহাওয়া অধিকর্তা মনোরমা মোহান্তি।
তিনি জানান, চোখ না থাকায় ঠিক উল্টো বিষয়টা হবে। 
যেহেতু চোখ নেই, তাই অতীতে ওড়িশায় যেসব ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়েছে, তার থেকে দুর্বল হবে দানা। তবে তিনি জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় দানার ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া বেশ ধীরগতির হবে। কমপক্ষে তিন-চার ঘণ্টা চলবে ল্যান্ডফল। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে সবথেকে বেশি প্রভাব পড়বে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে। তবে ল্যান্ডফলের পরে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। আর তার জেরে দক্ষিণ ঝাড়খণ্ডে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের নতুন করে বিপদ বাড়ছে না। ভুবনেশ্বরের আঞ্চলিক আবহাওয়া কর্মকর্তা জানান, আগামী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে উত্তর ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গ উপকূল পার করবে দানা। আর সেই সময় ঝোড়ো হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিমি থাকবে।
দমকা হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় ১২০ কিমিতেও পৌঁছে যেতে পারে। সকাল পর্যন্ত ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া চলবে। সেই সঙ্গে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সুন্দরবন (দক্ষিণ ২৪ পরগনা), সাগরদ্বীপ, ঝাড়গ্রাম এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে ঘণ্টায় ৮০-৯০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে শুরু করবে। দমকা হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ কিমিতে পৌঁছে যেতে পারে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যান্য অংশে ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিমি বেগে ঝড় হবে। দমকা হাওয়ার বেগ ৯০ কিমি ছুঁতে পারে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    যেহেতু চোখ নেই, তাই অতীতে ওড়িশায় যেসব ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়েছে, তার থেকে দুর্বল হবে দানা। তবে তিনি জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় দানার ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া বেশ ধীরগতির হবে। কমপক্ষে তিন-চার ঘণ্টা চলবে ল্যান্ডফল। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে সবথেকে বেশি প্রভাব পড়বে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে। তবে ল্যান্ডফলের পরে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। আর তার জেরে দক্ষিণ ঝাড়খণ্ডে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের নতুন করে বিপদ বাড়ছে না। ভুবনেশ্বরের আঞ্চলিক আবহাওয়া কর্মকর্তা জানান, আগামী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে উত্তর ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গ উপকূল পার করবে দানা। আর সেই সময় ঝোড়ো হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় ১০০-১১০ কিমি থাকবে।
দমকা হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় ১২০ কিমিতেও পৌঁছে যেতে পারে। সকাল পর্যন্ত ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া চলবে। সেই সঙ্গে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সুন্দরবন (দক্ষিণ ২৪ পরগনা), সাগরদ্বীপ, ঝাড়গ্রাম এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে ঘণ্টায় ৮০-৯০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে শুরু করবে। দমকা হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ কিমিতে পৌঁছে যেতে পারে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যান্য অংশে ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিমি বেগে ঝড় হবে। দমকা হাওয়ার বেগ ৯০ কিমি ছুঁতে পারে।

             

