ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
ঘোষণা হয়নি নির্বাচনের রোডম্যাপ, মাঠে নামছে বিএনপির তিন সংগঠন
স্বৈরাচারী শাসনের যাতাকলে ভোটাধিকার প্রয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। লাখ লাখ তরুণ-যুবক ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের অপেক্ষায়। বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলগুলোর চাওয়াও প্রায় অভিন্ন, সেটি হচ্ছে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিয়ে দেশে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এখনও নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে।
দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণাসহ বিভিন্ন দাবিতে মাঠে নামতে যাচ্ছে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন। সেগুলো হচ্ছে-জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
ঢাকাসহ দেশের বিভাগীয় পর্যায়ে ‘তারুণ্যের’ সমাবেশ করবে তিন সংগঠনের নেতারা। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে এই সমাবেশ করবে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। ৭ মে
চট্টগ্রাম থেকে এই কর্মসূচি শুরুর কথা রয়েছে। দেশের তরুণ ও যুব শ্রেণির সমর্থকদের টানতেই এই উদ্যোগ নিয়েছেন সংগঠনের শীর্ষ নেতারা। এসব সমাবেশ থেকে তরুণ সমাজকে উজ্জীবিত ও তাদের ভোটাধিকার-গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান জানানো হবে। একই সঙ্গে দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে জনমত গঠনের বার্তা দেওয়া হবে। কর্মসূচি নির্ধারণে রোববার দফায় দফায় বৈঠক করছেন তিন সংগঠনের শীর্ষ নেতারা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠকও করেন তারা। আজ রাজধানীর নয়াপল্টনে তিন সংগঠনের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচি ঘোষণার কথা রয়েছে। সংগঠনগুলোর শীর্ষনেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এসব তথ্য। এর আগে ২০২৩ সালের জুনে সারা দেশে বিভাগীয় শহরে তারুণ্যের সমাবেশ করেছিল ওই তিন সংগঠন। তখন ‘তরুণ প্রজন্ম
দেব ভোট, ভোটের জন্য যুদ্ধ হোক’ এই স্লোগানে সমাবেশ ব্যাপক সাড়া ফেলে তরুণদের মাঝে। তবে এবারের প্রেক্ষাপট অনেকটা ভিন্ন। তিন সংগঠনের দায়িত্বশীল অন্তত ৫ নেতা অভিন্ন তথ্য দিয়ে রোববার রাতে বলেন, তরুণ ও যুব শ্রেণির সমর্থকদের নিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ করবে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। কী নামে, কীভাবে, কবে এবং কোথায় এই সমাবেশ হবে তা রোববার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠকে চূড়ান্ত হয়েছে। নেতারা বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময়ে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে তারুণ্যের সমাবেশ করেছে বিএনপির তিন সংগঠন। তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ফ্যাসিবাদমুক্ত হলেও দেশের জনগণ এখনো ভোটাধিকার ফিরে পায়নি। তরুণ সমাজ বিগত ১৬ বছর ভোট
দিতে পারেনি। জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায়। ছাত্র, যুব শ্রেণি নির্বাচন ইস্যুতে নানান ধূম্রজালের মধ্যে আছে। তিন সংগঠনের নেতারা মনে করেন, গণ-অভ্যুত্থানের আট মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি। সরকার একেক সময় একেক কথা বলছে, এখনো রোডম্যাপ ঘোষণা করেনি। নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে সরকারের একাধিক বক্তব্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। বেশির ভাগ দল ন্যূনতম সংস্কার শেষ করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের আহ্বান জানালেও সরকারের কথায় আশস্ত হতে পারছেন না নেতারা। এই অবস্থায় কৌশলে সরকারকে চাপে রাখতে চান তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় এক নেতা বলেন, মূলত এই সমাবেশের মধ্য দিয়ে তিন সংগঠন আরও গতিশীল হবে। সাংগঠনিক
কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত হবে। পাশাপাশি তরুণ ও যুব সমাজকে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান জানানো হবে।
চট্টগ্রাম থেকে এই কর্মসূচি শুরুর কথা রয়েছে। দেশের তরুণ ও যুব শ্রেণির সমর্থকদের টানতেই এই উদ্যোগ নিয়েছেন সংগঠনের শীর্ষ নেতারা। এসব সমাবেশ থেকে তরুণ সমাজকে উজ্জীবিত ও তাদের ভোটাধিকার-গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান জানানো হবে। একই সঙ্গে দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে জনমত গঠনের বার্তা দেওয়া হবে। কর্মসূচি নির্ধারণে রোববার দফায় দফায় বৈঠক করছেন তিন সংগঠনের শীর্ষ নেতারা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠকও করেন তারা। আজ রাজধানীর নয়াপল্টনে তিন সংগঠনের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচি ঘোষণার কথা রয়েছে। সংগঠনগুলোর শীর্ষনেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এসব তথ্য। এর আগে ২০২৩ সালের জুনে সারা দেশে বিভাগীয় শহরে তারুণ্যের সমাবেশ করেছিল ওই তিন সংগঠন। তখন ‘তরুণ প্রজন্ম
দেব ভোট, ভোটের জন্য যুদ্ধ হোক’ এই স্লোগানে সমাবেশ ব্যাপক সাড়া ফেলে তরুণদের মাঝে। তবে এবারের প্রেক্ষাপট অনেকটা ভিন্ন। তিন সংগঠনের দায়িত্বশীল অন্তত ৫ নেতা অভিন্ন তথ্য দিয়ে রোববার রাতে বলেন, তরুণ ও যুব শ্রেণির সমর্থকদের নিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ করবে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। কী নামে, কীভাবে, কবে এবং কোথায় এই সমাবেশ হবে তা রোববার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠকে চূড়ান্ত হয়েছে। নেতারা বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সময়ে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে তারুণ্যের সমাবেশ করেছে বিএনপির তিন সংগঠন। তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ফ্যাসিবাদমুক্ত হলেও দেশের জনগণ এখনো ভোটাধিকার ফিরে পায়নি। তরুণ সমাজ বিগত ১৬ বছর ভোট
দিতে পারেনি। জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায়। ছাত্র, যুব শ্রেণি নির্বাচন ইস্যুতে নানান ধূম্রজালের মধ্যে আছে। তিন সংগঠনের নেতারা মনে করেন, গণ-অভ্যুত্থানের আট মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি। সরকার একেক সময় একেক কথা বলছে, এখনো রোডম্যাপ ঘোষণা করেনি। নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে সরকারের একাধিক বক্তব্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। বেশির ভাগ দল ন্যূনতম সংস্কার শেষ করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের আহ্বান জানালেও সরকারের কথায় আশস্ত হতে পারছেন না নেতারা। এই অবস্থায় কৌশলে সরকারকে চাপে রাখতে চান তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় এক নেতা বলেন, মূলত এই সমাবেশের মধ্য দিয়ে তিন সংগঠন আরও গতিশীল হবে। সাংগঠনিক
কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত হবে। পাশাপাশি তরুণ ও যুব সমাজকে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান জানানো হবে।



