
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ধান ভানতেও বিবিসির গীত: রাষ্ট্র পরিচালনার ব্যর্থতা ঢাকার মিডিয়া কাব্য

আরো একবার চীনের কূটনৈতিক বার্তা: আসল হুমকি কে?

আওয়ামী লীগ থাকলে, বাংলাদেশ থাকবে

সেই থেকে ‘কালো’ চঞ্চল

হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তত ১২৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী নিহত: রাজনৈতিক সহিংসতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে

ঘাটতি বাজেটের অর্থায়নই প্রধান সমস্যা

জামায়াতকে কি সত্যি ইগনোর করা হয়েছে?
গোপালগঞ্জ হত্যাযজ্ঞের দায়িত্ব নিয়ে ড. ইউনূসের পদত্যাগ করা উচিত

১৯৭১-এ শান্তিতে নোবেল বিজয়ী উইলী ব্র্যান্ড বলেছিলেন, ‘মুজিব হত্যার পর বাঙ্গালীদের আর বিশ্বাস করা যায়না, কারণ যাঁরা মুজিবকে হত্যা করেছে তাঁরা যেকোন জঘন্য কাজ করতে পারে’। গোপালগঞ্জে ঠান্ডা মাথায় সাধারণ মানুষকে হত্যা করে সেনাবাহিনী তা আবার প্রমান করেছে। গোপালগঞ্জ ঘটনার অসংখ্য ভিডিও ফুটেজ সেনাবাহিনীর লজ্জাজনক ভূমিকার স্পষ্ট ছাপ রয়েছে। আল-জাজিরার রিপোর্ট বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে। ড. ইউনুস প্রতিরক্ষা বাহিনীর মন্ত্রী, তাঁর উচিত এ হত্যাযজ্ঞের দায়িত্বে নিয়ে পদত্যাগ করা। জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের উচিত সংশ্লিষ্টদের কোর্ট মার্শালে সোপর্দ করা। এ হত্যাকাণ্ডের দায় সরকার, সেনাবাহিনী কেউ এড়াতে পারেন না।
কালুয়া টোকাই হাসনাত ক’দিন আগে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে হুঙ্কার ছুঁড়েছিলো। গোপালগঞ্জে জাতি দেখলো সেই হাসনাতকে মিলিটারির সাঁজোয়া
গাড়ীর মধ্যে ঢুকে পালাতে। অনেকেই বলছেন, এনসিপি নেতারা গোপালগঞ্জ গিয়েছিলো বাঘের মত, পালিয়েছে কুকুরের মত। গোপালগঞ্জে এনসিপি-সেনারা যে আগুন লাগিয়েছে, সেই আগুন হয়তো এখন পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়বে। এবং নেতারা বারবার পালাবে। বোঝা গেছে, পুলিশ ব্যতিত এনসিপি নেতারা ঘরের বাইরে যাবার দিন শেষ হয়ে আসছে, সভা তো দূরের কথা। আইএসপিআর বলেছে, সেনাবাহিনী আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়? আইএসপিআর-র প্রতি মানুষের আগেও আস্থা ছিলোনা, এখনো নেই! আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলেছে, ‘রাষ্ট্র নাগরিকের জীবন রক্ষায় ব্যর্থ’। দেশে বসে এরচেয়ে শক্ত কথা বলা সম্ভব নয়, প্রকৃত সত্য হচ্ছে, রাষ্ট্র ষড়যন্ত্র করে মানুষ হত্যা করছে। কালো গেঞ্জী পড়া ছেলেটিকে মিলিটারী আটক করে নিয়ে যায়,
এরপর তিনি গুলিতে নিহত হ’ন কি করে? সম্ভবত: ছেলেটি’র নাম ‘রমজান’, রমজানকে কি মেটিক্যুলাস পরিকল্পনায় হত্যা করা হয়নি? হাতে বন্দুক থাকলেই কি মানুষ মারা যায়? ড. ইউনূসের সাথে ইয়াহিয়া খান বা ওয়াকার-উজ-জামানের সাথে টিক্কা খানের তফাৎ কি? বলা হচ্ছে, ৪জনের মৃত্যু হয়েছে, প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি, বাকি লাশ কোথায়? ড. ইউনূসের বাংলাদেশে মানুষের কি লাশ ফেরত পাওয়ার অধিকারও থাকবে না? দীপ্ত, ইমন, সোহেল, রমজানের লাশের ময়না তদন্ত হয়নি বলে শোনা যাচ্ছে। জুলাই ষড়যন্ত্রে নিহত অনেকের লাশের ময়না তদন্ত হয়নি। দু’টি ঘটনায় যথেষ্ট মিল আছে, তাইনা? সেনাপ্রধান ৩রা আগষ্ট ২০২৪-এ বলেছিলেন, সেনাবাহিনী জনগণের বুকে গুলি চালাবে না। জাতি দেখলো ১৬ই জুলাই
২০২৫ সেনাবাহিনী মানুষের বুকে তো বটেই, মাথায়ও গুলি চালিয়েছে। প্রথম আলো হেডিং করেছে, ‘গোপালগঞ্জে এনসিপির ওপর হামলা, সংঘর্ষ, নিহত ৪’। এই হচ্ছে মিডিয়া! বাংলাদেশে সরকার, সেনাবাহিনী, মিডিয়া, নেতা কারো প্রতিই সাধারণ মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না!! এই আস্থাহীনতা দেশকে নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যাবে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। খাগড়াছড়িতে অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে গণধর্ষণের প্রতিবাদে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা বিশাল ৱ্যালি করলে সেনাবাহিনী বাধা দেয়? সরকার রাতের আঁধারে শাহবাগের ‘প্রজন্ম চত্বর’ ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে। পুলিশ বলেছে, তারা ধৈর্য্যের সাথে গোপালগঞ্জ পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে। বাংলাদেশে এখন আর ইতিবাচক কিছুই ঘটছে না, সবই নেতিবাচক। সরকারের কথাবার্তা নেতিবাচক। রাস্তায় শ্লোগান নেতিবাচক।
পুলিশ-মিলিটারির ভূমিকা নেতিবাচক। এরমধ্যে নাহিদ বলেছে, তাঁরা আবার গোপালগঞ্জ যাবে। তিনি আরো বলেছেন, পালাতে পেরেছি, সেটাই মুখ্য। নেতা, গোপালগঞ্জ নিশ্চয়ই যাবেন, তবে এবার পুলিশ-মিলিটারি ছাড়া যাইয়েন, পালানোর গ্যারান্টি কিন্তু থাকবে না? ৭/১৭/২৭
গাড়ীর মধ্যে ঢুকে পালাতে। অনেকেই বলছেন, এনসিপি নেতারা গোপালগঞ্জ গিয়েছিলো বাঘের মত, পালিয়েছে কুকুরের মত। গোপালগঞ্জে এনসিপি-সেনারা যে আগুন লাগিয়েছে, সেই আগুন হয়তো এখন পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়বে। এবং নেতারা বারবার পালাবে। বোঝা গেছে, পুলিশ ব্যতিত এনসিপি নেতারা ঘরের বাইরে যাবার দিন শেষ হয়ে আসছে, সভা তো দূরের কথা। আইএসপিআর বলেছে, সেনাবাহিনী আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়? আইএসপিআর-র প্রতি মানুষের আগেও আস্থা ছিলোনা, এখনো নেই! আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলেছে, ‘রাষ্ট্র নাগরিকের জীবন রক্ষায় ব্যর্থ’। দেশে বসে এরচেয়ে শক্ত কথা বলা সম্ভব নয়, প্রকৃত সত্য হচ্ছে, রাষ্ট্র ষড়যন্ত্র করে মানুষ হত্যা করছে। কালো গেঞ্জী পড়া ছেলেটিকে মিলিটারী আটক করে নিয়ে যায়,
এরপর তিনি গুলিতে নিহত হ’ন কি করে? সম্ভবত: ছেলেটি’র নাম ‘রমজান’, রমজানকে কি মেটিক্যুলাস পরিকল্পনায় হত্যা করা হয়নি? হাতে বন্দুক থাকলেই কি মানুষ মারা যায়? ড. ইউনূসের সাথে ইয়াহিয়া খান বা ওয়াকার-উজ-জামানের সাথে টিক্কা খানের তফাৎ কি? বলা হচ্ছে, ৪জনের মৃত্যু হয়েছে, প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি, বাকি লাশ কোথায়? ড. ইউনূসের বাংলাদেশে মানুষের কি লাশ ফেরত পাওয়ার অধিকারও থাকবে না? দীপ্ত, ইমন, সোহেল, রমজানের লাশের ময়না তদন্ত হয়নি বলে শোনা যাচ্ছে। জুলাই ষড়যন্ত্রে নিহত অনেকের লাশের ময়না তদন্ত হয়নি। দু’টি ঘটনায় যথেষ্ট মিল আছে, তাইনা? সেনাপ্রধান ৩রা আগষ্ট ২০২৪-এ বলেছিলেন, সেনাবাহিনী জনগণের বুকে গুলি চালাবে না। জাতি দেখলো ১৬ই জুলাই
২০২৫ সেনাবাহিনী মানুষের বুকে তো বটেই, মাথায়ও গুলি চালিয়েছে। প্রথম আলো হেডিং করেছে, ‘গোপালগঞ্জে এনসিপির ওপর হামলা, সংঘর্ষ, নিহত ৪’। এই হচ্ছে মিডিয়া! বাংলাদেশে সরকার, সেনাবাহিনী, মিডিয়া, নেতা কারো প্রতিই সাধারণ মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না!! এই আস্থাহীনতা দেশকে নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যাবে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। খাগড়াছড়িতে অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে গণধর্ষণের প্রতিবাদে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা বিশাল ৱ্যালি করলে সেনাবাহিনী বাধা দেয়? সরকার রাতের আঁধারে শাহবাগের ‘প্রজন্ম চত্বর’ ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে। পুলিশ বলেছে, তারা ধৈর্য্যের সাথে গোপালগঞ্জ পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে। বাংলাদেশে এখন আর ইতিবাচক কিছুই ঘটছে না, সবই নেতিবাচক। সরকারের কথাবার্তা নেতিবাচক। রাস্তায় শ্লোগান নেতিবাচক।
পুলিশ-মিলিটারির ভূমিকা নেতিবাচক। এরমধ্যে নাহিদ বলেছে, তাঁরা আবার গোপালগঞ্জ যাবে। তিনি আরো বলেছেন, পালাতে পেরেছি, সেটাই মুখ্য। নেতা, গোপালগঞ্জ নিশ্চয়ই যাবেন, তবে এবার পুলিশ-মিলিটারি ছাড়া যাইয়েন, পালানোর গ্যারান্টি কিন্তু থাকবে না? ৭/১৭/২৭