
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কুড়িগ্রামে মোটরসাইকেল-ট্রলির সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

সিরাজগঞ্জে কারামুক্ত সাবেক এমপি ডা.আজিজকে মারধর

সেনা সদস্যের রক্তদানে জীবন ফিরে পেল প্রসূতি ও যমজ নবজাতক

জমি নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২২

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযান, বন্দুক ও গুলি উদ্ধার

দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!

মৌলভীবাজারে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে তরুণ আইনজীবী খুন
গুলশানের অবরোধ ছেড়ে ক্যাম্পাসের সামনে তিতুমীর শিক্ষার্থীরা

রাজধানীর গুলশান-১ নম্বর গোলচত্বর অবরোধ ছেড়ে দিয়েছেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টা থেকে ১ ঘণ্টার মতো সেখানে অবস্থান শেষে তারা ক্যাম্পাসের সামনে ফিরে আসেন।
পরে তারা কলেজের মূল ফটকের সামনে মহাখালী-গুলশান সড়কের একপাশ আটকে বিক্ষোভ করছেন।
এর আগে আজ বিকালে টানা চতুর্থ দিনের মতো সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনকারীরা। পূর্বঘোষিত ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে তারা প্রথমে ক্যাম্পাস থেকে মিছিল নিয়ে মহাখালীতে সড়ক অবরোধ করেন। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানের পর আবার কলেজের সামনে ফিরে যান।
সেখান থেকে মিছিল নিয়ে গুলশান-১ নম্বর চত্বরে গিয়ে চতুর্মুখি সড়ক আটকে দেন আন্দোলনকারীরা। এতে করে গুলশান, বাড্ডা, মহাখালী ও তেজগাঁও অঞ্চলের বিভিন্ন
সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এরফলে গুলশান, বাড্ডা, মহাখালী, তেজগাঁও অঞ্চলের বিভিন্ন সড়কে চলাচলকারী মানুষ ভোগান্তিতে পড়েন। একই দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে তিতুমীর কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের মূল ফটকের সামনে অনশন করছেন। এসময় বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে শোনা গেছে। তারা বলছেন, ‘অ্যাকশন টু অ্যাকশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘তিতুমীর আসছে, রাজপথ কাঁপছে’, ‘টিসি না টিউই, টিউই টিউই’, ‘আমার ভাই অনশনে, প্রশাসন কি করে’, ‘প্রশাসনের সিন্ডিকেট, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য, চলবে না চলবে না’, ‘অধ্যক্ষের সিন্ডিকেট, মানি না মানব না’, ‘আমাদের সংগ্রাম, চলছে চলবে’ ইত্যাদি স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করতে
দেখা গেছে। শনিবার দেওয়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকার সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের কাজ চলছে এবং তিতুমীর কলেজের বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে। আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ করে এতে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয় বা কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়, এমন কর্মসূচি থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানানো হয়। তবে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করে আমরণ অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী আলী আহমদ এ ঘোষণা দেন। তিনি জানান, বিশ্ব ইজতেমার জন্য সকাল ৬টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আন্দোলন শিথিল থাকবে। গত কয়েক দিন ধরেই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে সড়কে রয়েছেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের সড়ক
অবরোধের কারণে কয়েক দিন ধরেই ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের।
সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এরফলে গুলশান, বাড্ডা, মহাখালী, তেজগাঁও অঞ্চলের বিভিন্ন সড়কে চলাচলকারী মানুষ ভোগান্তিতে পড়েন। একই দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে তিতুমীর কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের মূল ফটকের সামনে অনশন করছেন। এসময় বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে শোনা গেছে। তারা বলছেন, ‘অ্যাকশন টু অ্যাকশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘তিতুমীর আসছে, রাজপথ কাঁপছে’, ‘টিসি না টিউই, টিউই টিউই’, ‘আমার ভাই অনশনে, প্রশাসন কি করে’, ‘প্রশাসনের সিন্ডিকেট, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য, চলবে না চলবে না’, ‘অধ্যক্ষের সিন্ডিকেট, মানি না মানব না’, ‘আমাদের সংগ্রাম, চলছে চলবে’ ইত্যাদি স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করতে
দেখা গেছে। শনিবার দেওয়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকার সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের কাজ চলছে এবং তিতুমীর কলেজের বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে। আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ করে এতে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয় বা কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়, এমন কর্মসূচি থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানানো হয়। তবে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করে আমরণ অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী আলী আহমদ এ ঘোষণা দেন। তিনি জানান, বিশ্ব ইজতেমার জন্য সকাল ৬টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আন্দোলন শিথিল থাকবে। গত কয়েক দিন ধরেই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে সড়কে রয়েছেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের সড়ক
অবরোধের কারণে কয়েক দিন ধরেই ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের।