
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন মানলে আরাকান আর্মির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি জোরাল হবে’

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

মাস্ক কি নর্টনের মতো নিজেকে যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট ঘোষণা করতে যাচ্ছেন?

ট্রাম্পের ঘটনাবহুল ১০০ দিন, আলোচিত যত মন্তব্য

লেবাননে বিস্ফোরণে তিন সেনা নিহত

মৃত্যুপুরী গাজায় মৃত্যুঞ্জয়ী কিশোরী

গাজায় জীর্ণ তাঁবুতে শীর্ণ জীবন
গাজায় যুদ্ধবিরতি, কায়রোয় দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু

গাজায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের যুদ্ধবিরতি কার্যকরের বিষয়ে আলোচনা চলছে। শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) মিশরের কায়রোতে আলোচনা শুরু হয়। খবর আলজাজিরার।
মধ্যস্থতাকারীদের আশা, এই আলোচনার মধ্য দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে গাজায় যুদ্ধের অবসান হবে।
আলোচনায় মধ্যস্থতাকারী দেশ মিশর বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বলেছে, যুদ্ধবিরতির পরবর্তী ধাপ নিয়ে ‘নিবিড়’ আলোচনায় অংশ নিতে ইসরাইল, কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল কায়রোতে অবস্থান করছে। কয়েক মাসের আলোচনার পরই কেবল প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা সম্ভব হয়েছিল।
মিশরের সরকারি সংস্থা স্টেট ইনফরমেশন সার্ভিস বলেছে, পূর্বে হওয়া সমঝোতার বাস্তবায়নের চলমান প্রচেষ্টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরবর্তী ধাপগুলো নিয়ে নিবিড় আলোচনা শুরু করেছে।
প্রথম পর্যায়ের যুদ্ধবিরতির মেয়াদ
শনিবার (১ মার্চ) শেষ হতে চলেছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে হামাস সর্বশেষ বৃহস্পতিবার শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দির বিনিময়ে চার জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করার ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কায়রোতে আলোচকদের পাঠান। ইসরাইলের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামাসের হামলায় ১২০০ মানুষ নিহত হন। আর ২৫০ জনেরও বেশি মানুষকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস যোদ্ধারা। ওইদিন থেকেই গাজায় প্রতিশোধমূলক হামলা চালায় ইসরাইলি সেনাবাহিনী। দীর্ঘ ১৫ মাসের এ হামলায় ৪৮ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন আর আহত হয়েছেন এক লাখেরও বেশি মানুষ। গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় ইসরাইল ও হামাসের মধ্যকার তিন ধাপের যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ কার্যকর হয়। এর আওতায় গাজায় হামাসের কাছে আটক
থাকা ২৫ জিম্মি ও আটটি মরদেহ ইসরাইলকে দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ।
শনিবার (১ মার্চ) শেষ হতে চলেছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে হামাস সর্বশেষ বৃহস্পতিবার শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দির বিনিময়ে চার জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করার ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কায়রোতে আলোচকদের পাঠান। ইসরাইলের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামাসের হামলায় ১২০০ মানুষ নিহত হন। আর ২৫০ জনেরও বেশি মানুষকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস যোদ্ধারা। ওইদিন থেকেই গাজায় প্রতিশোধমূলক হামলা চালায় ইসরাইলি সেনাবাহিনী। দীর্ঘ ১৫ মাসের এ হামলায় ৪৮ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন আর আহত হয়েছেন এক লাখেরও বেশি মানুষ। গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় ইসরাইল ও হামাসের মধ্যকার তিন ধাপের যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ কার্যকর হয়। এর আওতায় গাজায় হামাসের কাছে আটক
থাকা ২৫ জিম্মি ও আটটি মরদেহ ইসরাইলকে দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ।