ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাকিস্তানের জেনারেলের লাগেজে ডামি অ্যাসল্ট রাইফেল, ঢাকা বিমানবন্দরে অস্বস্তি
আধুনিক ব্যালাস্টিক হেলমেটে সজ্জিত আরসা সদস্যরাঃ বৈদেশিক শক্তির সহয়তার আভাস
আসিয়ান সম্মেলনে চীন মুক্ত বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে
২০২৪ সালের প্রতিবাদ নিয়ে ওএইচসিএইচআর রিপোর্ট তদন্তের আহ্বান-
৯ বিলিয়ন ডলারের বিশাল বরাদ্দ: আরও শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী
কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কেটরিন কনলির ভূমিধস জয়
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার ১২০টি মানব কঙ্কাল
ফিলিস্তিনের গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে গত দুই দিনে উদ্ধার হয়েছে ১২০টি মানব কঙ্কাল। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা এই উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেন। বুধবার (২২ জানুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)।
গাজার সিভিল ডিফেন্স সদস্য হাইথাম হামস জানান, ‘গত দুই দিনে আমরা ধ্বংসস্তূপ থেকে ১২০টি পচা মরদেহ উদ্ধার করেছি। এসব মরদেহ পুরোপুরি পচে যাওয়ায় কেবল কঙ্কালের অবশিষ্টাংশ রয়েছে। উদ্ধারকৃত অংশগুলো শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়েছে।’
যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে এসে তাদের বসতবাড়ি ও জীবনের চিহ্ন খুঁজে পাচ্ছেন না। অধিকাংশ জায়গায় কেবল ধ্বংসস্তূপ আর ধূলামাটির স্তর দেখা যাচ্ছে।
এপির প্রকাশিত ফুটেজে দেখা গেছে, সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা
ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে একটি ব্যক্তির উরুর হাড়, ছেঁড়া শার্ট এবং এক জোড়া প্যান্ট উদ্ধার করছেন। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো বহু মরদেহ চাপা পড়ে থাকতে পারে। সঠিক পরিসংখ্যান এখনো জানা যায়নি, তবে উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মানবিক পরিস্থিতি চরম সংকটে পড়েছে। খাবার, পানি এবং চিকিৎসা সেবার অভাবে দিন কাটাচ্ছেন বহু ফিলিস্তিনি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে দ্রুত সহায়তার আবেদন জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে একটি ব্যক্তির উরুর হাড়, ছেঁড়া শার্ট এবং এক জোড়া প্যান্ট উদ্ধার করছেন। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো বহু মরদেহ চাপা পড়ে থাকতে পারে। সঠিক পরিসংখ্যান এখনো জানা যায়নি, তবে উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মানবিক পরিস্থিতি চরম সংকটে পড়েছে। খাবার, পানি এবং চিকিৎসা সেবার অভাবে দিন কাটাচ্ছেন বহু ফিলিস্তিনি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে দ্রুত সহায়তার আবেদন জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।



