
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘আমি জ্বালানির সুইচ বন্ধ করিনি’: বিধ্বস্তের আগ মুহূর্তে এয়ার ইনডিয়ার পাইলট

ইউক্রেনের নেপচুন ক্ষেপণাস্ত্রে গুপ্তচরবৃত্তি, চীনা বাবা-ছেলে আটক

মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা

রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কিম জং উনের ‘উষ্ণ অভ্যর্থনা’

নেতানিয়াহুকে অবশ্যই বিদায় নিতে হবে: সাবেক ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী

গাজায় ফুরিয়ে আসছে রক্ত!

মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা
কো-পাইলটের ভুলেই কি বিধ্বস্ত এয়ার ইন্ডিয়া

তদন্তে নতুন মোড় নিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট এআই১৭১ বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা। আহমেদাবাদ থেকে উড্ডয়নের মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মাথায় বিধ্বস্ত হয়ে ভস্মীভূত হওয়া ড্রিমলাইনারটি নিয়ে শুরুতে যান্ত্রিক ত্রুটির আশঙ্কা থাকলেও সাম্প্রতিক বিশ্লেষণে ওঠে এসেছে এক সম্ভাব্য মানবিক ভুলের তত্ত্ব।
এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমানটির ভয়াবহ দুর্ঘটনার পেছনে কো-পাইলটের একটি মারাত্মক ভুলই মূল কারণ হতে পারে বলে ধারণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞ পাইলট ও বিমানের বিশ্লেষক ক্যাপ্টেন স্টিভ স্কেইবনার। বিবিসি।
স্কেইবনার সন্দেহ করছেন, দুর্ঘটনার মুহূর্তে প্রধান পাইলট হয়তো সহ-পাইলটকে ‘ল্যান্ডিং গিয়ার’ উঠাতে বলেছিলেন, কিন্তু সহ-পাইলট ভুল করে ‘ফ্ল্যাপ হ্যান্ডেল’ টেনে ফেলেন।
ফ্ল্যাপ হচ্ছে সেই অংশ, যা উড্ডয়নের সময় ডানার নিচে বাড়তি উত্থান
শক্তি তৈরি করে। আর এই ভুলেই উত্তোলন শক্তি হারিয়ে ফেলে ড্রিমলাইনারটি। আর এই একটি ভুলেই হয়তো ভেঙে পড়ে স্বপ্নের মতো উড়তে থাকা সেই বিমান। নিঃশেষ হয়ে যায় ২৯১টি প্রাণ। উড্ডয়নের সময় তোলা ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বিমানের ডানা স্বাভাবিকভাবে বেঁকে ওঠেনি। যা সাধারণত উচ্চতাভেদে উত্থান শক্তির ইঙ্গিত দেয়। আরও দেখা গেছে, ‘ল্যান্ডিং গিয়ার’ তখনও নামানো অবস্থায় ছিল। এটি নির্দেশ করে স্বাভাবিক প্রোটোকল অনুসরণ হয়নি। যদিও ফুটেজের রেজোলিউশন কম হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা এখনো নিশ্চিত হতে পারছেন না। এই তত্বের পক্ষে আরও বক্তব্য দিয়েছেন সাবেক পাইলট এবং যুক্তরাজ্যের বাকিংহামশায়ার নিউ ইউনিভার্সিটির প্রভাষক মার্কো চ্যান। তিনি বলেছেন, ‘যদি ফ্ল্যাপ ঠিকভাবে সেট না করা হয়ে
থাকে তাহলে এটি মানবিক ত্রুটির দিকেই ইঙ্গিত দেয়।’ ভারতের তদন্তকারীরা এখন এই তত্ত্বকেই গুরুত্ব দিয়ে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন। দেশটির তদন্তকারীরা ইতিমধ্যে বিমানটির ব্ল্যাক বক্স ডেটা বিশ্লেষণ শুরু করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকেও বিশেষজ্ঞ দল ভারতের সঙ্গে যৌথভাবে তদন্তে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া তদন্তে একজন অ্যান্টি-টেরর স্পেশালিস্টও অন্তর্ভুক্ত আছেন। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার এয়ার ইন্ডিয়া বিমানটি ২৪২ জন আরোহী নিয়ে গুজরাটের আহমেদাবাদে বিজে মেডিকেল কলেজের একটি ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ে। এতে বিমানে থাকা ২৪১ জনসহ ওই মেডিকেল কলেজের অন্তত ৫০ শিক্ষার্থীও প্রাণ হারান। সৌভাগ্যক্রমে একজন আরোহী প্রাণে বেঁচে যান।
শক্তি তৈরি করে। আর এই ভুলেই উত্তোলন শক্তি হারিয়ে ফেলে ড্রিমলাইনারটি। আর এই একটি ভুলেই হয়তো ভেঙে পড়ে স্বপ্নের মতো উড়তে থাকা সেই বিমান। নিঃশেষ হয়ে যায় ২৯১টি প্রাণ। উড্ডয়নের সময় তোলা ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বিমানের ডানা স্বাভাবিকভাবে বেঁকে ওঠেনি। যা সাধারণত উচ্চতাভেদে উত্থান শক্তির ইঙ্গিত দেয়। আরও দেখা গেছে, ‘ল্যান্ডিং গিয়ার’ তখনও নামানো অবস্থায় ছিল। এটি নির্দেশ করে স্বাভাবিক প্রোটোকল অনুসরণ হয়নি। যদিও ফুটেজের রেজোলিউশন কম হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা এখনো নিশ্চিত হতে পারছেন না। এই তত্বের পক্ষে আরও বক্তব্য দিয়েছেন সাবেক পাইলট এবং যুক্তরাজ্যের বাকিংহামশায়ার নিউ ইউনিভার্সিটির প্রভাষক মার্কো চ্যান। তিনি বলেছেন, ‘যদি ফ্ল্যাপ ঠিকভাবে সেট না করা হয়ে
থাকে তাহলে এটি মানবিক ত্রুটির দিকেই ইঙ্গিত দেয়।’ ভারতের তদন্তকারীরা এখন এই তত্ত্বকেই গুরুত্ব দিয়ে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন। দেশটির তদন্তকারীরা ইতিমধ্যে বিমানটির ব্ল্যাক বক্স ডেটা বিশ্লেষণ শুরু করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকেও বিশেষজ্ঞ দল ভারতের সঙ্গে যৌথভাবে তদন্তে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া তদন্তে একজন অ্যান্টি-টেরর স্পেশালিস্টও অন্তর্ভুক্ত আছেন। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার এয়ার ইন্ডিয়া বিমানটি ২৪২ জন আরোহী নিয়ে গুজরাটের আহমেদাবাদে বিজে মেডিকেল কলেজের একটি ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ে। এতে বিমানে থাকা ২৪১ জনসহ ওই মেডিকেল কলেজের অন্তত ৫০ শিক্ষার্থীও প্রাণ হারান। সৌভাগ্যক্রমে একজন আরোহী প্রাণে বেঁচে যান।